আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আবার শিরোনামে শফিক রেহমান



নোংরা মনের মানুষ শফিক রেহমান ১৯৩৪ সালে বগুড়ায় জন্মেছিলেন। সাপ্তাহিক যায়যায়দিন ও পরবর্তীতে দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। শফিক রেহমান একাধারে লেখক, সম্পাদক, টেলিভিশন অনুষ্ঠান উপস্থাপক ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেম্লট পেশার সঙ্গে জড়িত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫৬ সালে অর্থনীতিতে মাস্টার্স করার পর উচ্চশিক্ষার জন্য লন্ডন পাড়ি জমান। ১৯৬৮ সালে একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেম্লট হিসেবে দেশে ফিরে আসেন এবং আবার লন্ডন ফিরে যান।

মুক্তিযুদ্ধের পর দেশে ফিরে তিনি তার চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেম্লট পেশায় মনোনিবেশ করেন। পাশাপাশি তিনি দৈনিক ইত্তেফাক, ইংরেজি সাপ্তাহিক দি এক্সপ্রেস এবং বিবিসি বাংলা বিভাগে কাজ করতেন। এরপর আশির দশকের গোড়ার দিকে তিনি বের করেন সাপ্তাহিক যায়যায়দিন পত্রিকা। সাংবাদিকতা করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন পরে পতিত হন নিজের দুর্নিতী ও কর্ম দোষে [link|https://www.amarblog.com/index.php?q=talpatarshepai/posts/145617|[পড়ুন]] বাংলাদেশে ভালবাসা দিবস চালুর উদ্যোক্তা, বিশিষ্ট সাংবাদিক শফিক রেহমান সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর প্রকাশ করেছেন তার এক সময়ের সহযোগী সাংবাদিক। [ আসল পোস্ট ফেবুতে ] শফিক রেহমানই পর্ণো-সাহিত্যিক রসময় গুপ্ত! তার এক সময়ের সহকর্মী জানায় ভালবাসা দিবসের আগে নেপথ্যে থেকে বাংলাদেশে পর্ণো-সাহিত্য প্রকাশ শুরু করেন আর সেই বইগুলোর লেখক হিসাবে ছদ্দনাম ব্যবহার করতেন রসময় গুপ্ত।

লন্ডন থেকে বিভিন্ন নগ্ন/পর্ণো ছবি সংগ্রহ করে বাংলাদেশে রসময় গুপ্ত নামে প্রচলিত ভাষায় "চটি" প্রকাশ করে অনেকদিন একচেটিয়া ব্যবসা করেছেন। পরবর্তিতে একই নাম দিয়ে অনেক আন্ডারগ্রাউন্ড প্রকাশকরা প্রকাশ শুরু করলে ব্যক্তিগত সুনাম রক্ষার্থে ব্যবসা থেকে হাত গুটাতে হয়। ১৯৮৪ সালে শুরু করেন সাপ্তাহিক যায়যায়দিন যেখানে লুকিয়ে থাকা গুপ্তের সামান্য ছায়া পড়তো কামুক ও সমকামী শফিক রেহমান হোটেল ইন্টার-কন্টিনেন্টালে একাউন্টেন্ট হিসাবে কর্মরত থাকতে শফিকের বিরুদ্ধে এক কর্মচারী সমকামীতার অভিযোগ তোলে বলে জানা যায়। ৯১ পরবর্তীতে সাপ্তাহিক যায়যায়দিনে নবীন লেখকদের লেখার সুযোগ দেয়ার নামে নবীনরা এবং ডেমোক্রেসীওয়াচের ছাত্রছাত্রী/সার্ভেয়ারদের মধ্যে অনেককেই সে ফাদে আটকে যৌন-সম্পর্ক গড়ে তুলতো। এ নিয়ে কয়েকবার তার স্ত্রী তালেয়া রেহমানের কাছেও বিরাগভাজন হয়েছে।

সমকামীরা লাল সার্ট পরে বলে যুক্ত রাষ্ট্রে প্রচ্লিত আছে। উনিও .. শফিক রেহমানের কুৎসিত রসিকতা শফিক রেহমানের আরেকটা ভয়াবহ রকমের বাড়াবাড়ি ছিল, সব কিছু নিয়ে কুৎসিত রসিকতা করা। ভিনসেন্ট পিউরিফিকেশনের নামে যা তা রসিকতা। একবার দিলেন এমন, বিএনপির মাস্তান নামের অসভ্যরা ইডেন কলেজের কিছু ছাত্রীর জামা ছিঁড়ে ফেলেছিল, ভেতরের অন্তর্বাস দেখা যাচ্ছিল। শফিক রেহমান এই ছবিটার পাশে বোম্বের ব্রা প্রদর্শনীর একটা ছবি দিয়ে কুৎসিত রসিকতা করার চেষ্টা করেন।

এখানে এসেই মানুষটার বুদ্ধিশুদ্ধি নিয়ে সংশয় জাগে। শফিক রেহমান বিএনপির আন্তর্জাতিক লবিস্ট যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান লবিং গ্রপের সাথে এক সময় সুসম্পর্কের কারণে শফিক রেহমান বিএনপির আন্তর্জাতিক লবিস্ট হিসাবে কাজ করে। পরবর্তীতে পাকিস্তানের আইএসআই এবং তাদের সমর্থিত সাংবাদিক গ্রুপের বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসাবে গণ্য হয়। বর্তমানে দৈনিক আমার দেশ এবং নয়াদিগন্তে প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে পাকিস্তান ডেইলি'তে সংবাদ প্রেরণ ও প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা/ব্যক্তিত্বদের কাছে প্রেরণ করছে যার বিষয়বস্তু : বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সিভিল ওয়ার কায়েম করেছে এবং ভারতের নির্দেশে সব চলছে। শফিক রেহমানের খালেদা জিয়ার ভাষনের ড্রাফট লেখক সমকামী তাই সেফ! ফালু ভাইও রাগ করেন না।

[ চোর ভাইের অনুরোধে বাট্পারী কৃত] এরই মাঝে আবার বানান নিয়ে পড়লেন। ক্রিকেটকে কৃকেট, ব্রিটেনকে বৃটেন এইসব শব্দ পরিবর্তনের জন্য ধস্তাধস্তি অনেকের ভাল লাগেনি। আমারও।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.