ঐ
আমার মাথা হট হইয়া যাইতেছে....পলিসি মেকারদের কূট কৌশলে আমরা বার বার বঞ্চিত, ভাগ্যবিড়ম্বিত...ধিক তাদের যাহারা আমাদের ন্যায্য অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলিতেছে....আমার মনে সন্দেহ জাগে, তাহারা ধরিয়া নিয়েছে ব্যাংকাররা ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা....!!! ধিক তাদের চিন্তাধারাকে...এই রকম ভন্ডামির সীমা থাকা উচিত.....২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর ভেন্ডর চুক্তির মাধ্যমে সরকারী বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীতে রূপান্তরীত করা হইয়াছে।পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীর চাকরী প্রবিধানমালা অনুযায়ী ২০০৭ সাল থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রদান ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কথা স্পস্ট করে উল্লেখ করা হইয়াছে। বিভিন্ন ধরণের আমলাতান্ত্রিক জটিলতার মারপ্যাচে পরে দীর্ঘ ০৬ বছর পার হয়ে গেলেও এখন অবধি স্বতন্ত্র বেতন স্কেলতো কার্যকর করাতো দূরের কথা বরং ব্যাংকারদের সাথে বিভিন্ন ধরণের নাটক দৃশ্যায়নের মাধ্যমে প্রতারণা করা হইতেছে।সঙ্গত কারনেই ব্যাংকারদের মনসতাত্তিক যন্ত্রনা, বৈষম্য, সামাজিকভাবে হেয় করা হইতেছে যা অত্যন্ত নীতিগর্হিত এবং প্রতারণার শামিল....তাহারা কি বুঝবে না আমাদের আর্তনাদ....কেন-ইবা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক গুলো কে লিমিটেড কোম্পানী করা হইল....রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক গুলো কে কেনইবা এই আলু পটল মার্কা সাইন বোর্ড লাগানো হইল...যাই হোক..রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক গুলোর স্বতন্ত্র বেতন স্কেল অতিদ্রুত বাস্তবায়ন করুন অন্যথায় ব্যাংকারদের মাঝে অসহযোগিতার মনোভাব সৃষ্টি হইবে কার্যত চেইন অব কমান্ড ভাঙ্গিয়া পড়িবে.....দেশের ব্যাংকিং খাত মারাত্বক হুমকির মুখে পড়িবে...যাহা দেশের জন্য অমঙ্গলজনক হইবে.....
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।