আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার দ্বারা সৃষ্ট পরিস্থিতিতে যদি আমিই অনিরাপদ বোধ করি তাহলে সেই ঘটনা ঘটানোর জন্য আমি কি শাস্তিযোগ্য অপরাধী ? যদি হ্যা হয় তাহলে খালেদা জিয়া কি?????

আমার দ্বারা সৃষ্ট পরিস্থিতিতে যদি আমিই অনিরাপদ বোধ করি তাহলে সেই ঘটনা ঘটানোর জন্য আমি কি শাস্তিযোগ্য অপরাধী ? যদি হ্যা হয় তাহলে খালেদা জিয়া কি????? আমরা সাধারন জনগণ কি সারাজীবনই বাশ খেয়ে যাবো????? ঘৃন্য রাজনীতির অবসান চাই ????? বড় একটা বিপ্লব দরকার ???? কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে??????????????????????????????????? বিএনপির ডাকা হরতালের দিন নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাজিরা দেননি বিরোধী দলীয় নেতা খালেদা জিয়া। তার আইনজীবীরা সময়ের আবেদন করায় এ মামলায় অভিযোগপত্রের গ্রহণযোগ্যতার শুনানি পিছিয়ে দেয়া হয়েছে চতুর্দশবারের মতো। রোববার শুনানির ধার্য দিনে খালেদার আইনজীবী মাহবুবউদ্দিন খোকন ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে এই সময়ের আবেদন করেন। খালেদার আরেক আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার আদালতে বলেন, বিরোধী দলীয় নেতা আদালতে উপস্থিত হওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু নিরাপত্তাজনিত কারণে তিনি হাজির হতে পারেননি।

অন্যদিকে দুদকের আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজল আদালতকে বলেন, আইন অনুযায়ী আসামির অনুপস্থিতিতেও অভিযোগপত্রের গ্রহণযোগ্যতার শুনানি চলতে পারে। দুই পক্ষের বক্তব্য শুনে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জহুরুল হক আসামির সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১৫ জানুয়ারি নতুন তারিখ রাখেন। এর আগে ১ জানুয়ারি গ্রুহণযোগ্যতার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও জরুরি রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যস্ততার কথা বলে সেদিনও অনুপস্থিত থাকেন খালেদা জিয়া। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে জমি কেনায় আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে ২০১১ সালের ৮ অগাস্ট তেজগাঁও থানায় এ মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসনের পাশাপাশি তার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, রাজনৈতিক সচিবের একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না, ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খানকে আসামি করা হয়।

হারিছ চৌধুরী প্রথম থেকেই পলাতক রয়েছেন। তবে জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও মনিরুল ইসলাম খান রোববার আদালতে হাজির হন। মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০০৫ সালে কাকরাইলে সুরাইয়া খানমের কাছ থেকে ‘শহীদ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট’-এর নামে ৪২ কাঠা জমি কেনা হয়। কিন্তু জমির দামের চেয়ে অতিরিক্ত ১ কোটি ২৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা জমির মালিককে দেওয়া হয়েছে বলে কাগজপত্রে দেখানো হয়, যার কোনো বৈধ উৎস ট্রাস্ট দেখাতে পারেনি। দুদদের দেয়া অভিযোগপত্রে আরো বলা হয়, জমির মালিককে দেওয়া ওই অর্থ ছাড়াও ট্রাস্টের নামে মোট ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।

এ অর্থ এসেছে অবৈধ উৎস থেকে। Click Here ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.