সময়কে কাধে নিয়ে চলো বন্ধু
বয়রা পার্টির সুপার ফ্লপ অভিযাত্রা দেইখা দরজা বন্ধ কইরা কানতে ইচ্ছা করতাছে। আন্টি এইডা কিতা করলো। বেলা এগারোটা বাইজা গেলো মেহমানগো বিরানী খাওয়ার সুযোগ দেয় না কেন!
ওই দিকে বালির বস্তায় অতিক্রম করে ম্যাডাম খালেদা গন্তব্যে পৌছবেন বলে যে আওয়াজ দিছেন তার খোঁজ পরে নিয়েন। আগে দেখেন মেডাম ঘুম থেকে জাগছে কিনা।
বিএনপির পাতি নেতা খুচরা নেতা সব আগেই নিরাপদ খোয়ারে কাইটা পড়ছে।
খালেদার জন্য জীবন দিলে দুই চার পয়সা পাইলে বও পাইবো হেতুনদো লাভ কি অইবো। আগের মামলায় হাজিরার সময় বিএনপির নেতারা কোন হেল্প করে নাইক্যা। সু জীবন দিলে জীবন যাইবো, কত মাইনষে জীবন দিছে- বিএনপি কি বাল ফালাইছে!!
আর জমাতীরা সব হারাইয়া যখন প্রাণ ওষ্ঠাগত তখন বিএনপিরে নিয়া মরণ কামড় দেবার চেষ্ঠায় বৃথা কশরত করছে। তাদের শক্তি হিম্মত দেখিয়া পুলিশ একটু ইতস্তত করে। কিন্তু লাভ নাই.. ওই ছেড়াগো জীবন এমনেই যাইবো।
রাস্তায় পইড়া মইরা থাকবো কিন্তুক বিএনপি মামুরা খোঁজও নিবো না। দায় ও নিবো না।
আগে থাইকাই বুঝতেছিলাম যত গর্জে তত বর্ষেনা। আওয়াজ যত দিছে কামের কাম কিছুই হইবো না। বিএনপি আশায় আছে জমাত কিছু করবো।
কিন্তু জমাত কিছু লোক রেডি রাখলেও বিএনপির চুপচাপ দেইখা এরাও খোয়াড়ে বইসা টিভি দেহে।
আমি যা বুজি আবারও কই.. মাছি পিছন দিয়া ধরতে কত আওয়াজ চলতাছে কিন্তু সামনে দিয়া হাতি গলে আমাগো নেতা নেত্রীরা টের পায় না। জমাত আইজ স্বর্নলতা। দায় আ'লীগ যেমন বিএনপিরে দেয় তেমনি আ'লীগেরও।
বয়রা পার্টির ওপরে কেন এতো অত্যাচার।
আর ভাল্লাগেনা। মনডা কয় বয়রা গুলারে কতকন থাবড়াইয়া কই... কেন তোরা বয়রা অইলি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।