আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তুমা চিং মারমার মৃত্যু বুর্জুয়া মিডিয়ার কভারেজ পায় না। একজন নিরমলেন্দু গুনের আক্ষেপ ও একটি বাল পোস্ট

ছবি ‘রাঙামাটির কাউখালী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী তুমা চিং মারমাকে ধর্ষণের পর হত্যার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তুমাচিং এর ধর্ষন ঘটনায় মিডিয়া ব্ল্যাক আউট চলছে কেন? কেন প্রতিবাদ হচ্ছে না? সাইবারস্পেস ঠান্ডা কেন? কোথায় গেলেন নারীবাদীরা? বুদ্ধিজীবি-রাজনীতিবিদ-সুশীল-এনজিও-অনলাইন এক্টিভিস্ট-ব্লগার-টকশোএর লোকজন। ‘ রাঙামাটির এই মেয়েটির কথা কবি নিরমলেন্দু গুন তার একজন স্নেহভাজন আলোকচিত্রী কমল রুদ্রর মাধ্যমে জেনেছেন। কমল রুদ্র সাংবাদিক নন। তারপরও সাংবাদিকের আপলিত দায়িত্ব পালন করে তিনি একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আমাদের আপরাধের মাত্রা কিছুটা হলেও কমিয়েছেন।

কমল তার দায়িত্ব পালন করে আমাদের ওপর পরে দেনা শোধবার ভার তুলে দিয়েছেন। আমি অত্যন্ত দুঃখভারাক্রান্ত চিত্তে তুমা চিং মারমাকে স্মরণ করছি। তার পরিবারে প্রতি সমবেদনা জানচ্ছি। আর জানতে চাচ্ছি, সেখানকার পুলিশ কী করেছে? তারা কি এই ঘটনাটির তদন্ত করেনি? তুমা চিং-এর ধর্ষকদের খুঁজে বার করার কোনো উদ্যোগ নেননি? কমল কথিত ‘মিডিয়া ব্লাক-আউট ‘-এর অভিযোগটি যদি সত্য হয়, তবে তো খুবই উদ্বেগের কথা। কী বলবো, বুঝতে পারছি না।

মনে হচ্ছে ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। তুমা চিং মারমার ঘটনাটি মিথ্যা হলে বাঁচি। কমল, তুমি বলো দাদা, এটি সত্য নয়, আমি একটি মিথ্যা খবর পরিবেশন করেছি। তুমা চিং নামে রাঙামাটিতে কোনো মেয়ে কখনও ছিলো না। এখনও নেই, ভবিষ্যতেও থাকবে না।

সুতরাং তার ধর্ষিতা হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। আপনি অনর্থক কষ্ট পাচ্ছেন কেন? ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।