আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খাদ্য, হোমল্যান্ড, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, ফুড স্টোরেজ সিস্টেম, ফুড ডিস্ট্রিবিউশন, ফুড ফর এলাইভ এন্ড এন্টারটেইনমেন্ট।

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

আপনারা হয়তো ভাবছেন আমি বার বার আমার গুরু নজরুলের কথা বলি কেনো? নজরুল আমার বয়জেষ্ঠ্য গুরুজন অভিমানী এক তরুন যিনি আপনাদের মধ্যে আপনাদের জন্যই আবির্ভুত হয়েছিলেন।

তাকে পড়ে দেখুন, দেখবেন তিনি কাকে কাকে জীবনের প্রতিটি পদে ডেকেছিলেন? এমন প্রেম ভরে ডাকলে আসিফ সাড়া না দিয়ে পারেন না। তাইতো আপনাদেই মানুষ আমি ও আপনি এবং আমার সবাই সবার।

যারা সময়কে জয় করতে না পেরে শুধু শুধু ক্ষয় করে তাদের জন্য সময় বা যথাসময় বলে কিছু নেই তার চেয়ে করছি, করি এবং করে যাবো এমন মনোভাব হতে হয় এবং অবশ্যই তা মানুষের মঙ্গলের জন্য।

যার কাছে সময় অফুরন্ত কোনো আদী অন্য করতে জানেন না শেখেন নি তিনি সময়ের ঊর্ধে না ঠিকই আবার সময়ের মধ্যে বন্দিও না। বলবেন নিয়মের মধ্যে বন্দি ও না কিন্তু নিয়ম ছাড়া বাঁচা যায় না।

আর এই নিয়ম হলো, মানব কল্যানের কাজ করা। তাইতো সবকিছুর একটা সম্বন্নয় করে আসতে হয় মাত্র। বাংলাদেশে বাংলা ভাষার প্রথম সায়েন্স ফিকশন গ্রন্থ কি জানেন? “শুন্য”। কে লিখেছেন জানেন? হুমায়ূন আহমেদ নামের যে পাগল ছেলেটি আপনাদের মাঝে ছিলো তিনি। তাকে আপনারা অনেক কাছে থেকেও বুঝতে পারেন নি।

বোঝার দরকারও নেই। কাজের দরকার ছিলো তাই করে গেছেন। সবাই যেখানে টাকা, অর্থ, প্রেমহীন, সমালোচনা, বাজে, বর্বর, লোভ, বেঈমানী ও সময় এর সাথে ছিলেন। তিনি কিন্তু ছিলেন কাজ করার জন্য। আপনাদের হাসিয়েছেন।

কাঁদিয়েছেন। শত লাঞ্চনা পেয়েছেন বিনি ময়ে ঐ ভারি চশমা পরা চোখ দিয়ে আপনাদের দিকে কি যেনো দেখতেন। একা একা গাছের সাথে কথা বলতেন। গাছেরা বুঝুক আর না বুঝুক আপনারা বুঝেছিলেন যে, হুমায়ূন আহমেদ লেখক আর নাটক-টাটক বানায় তো তাই পাগল। কিন্তু মানুষ হুমায়ূন আহমেদ এর প্রেমের কাছে, এমন জোড় গলায়, সবার মাঝে থেকেও একার মতো যাকে ডাকার কথা ছিলো তাকেই ডাকতেন।

এই হলো কর্ম। তাইতো বলি আগে মানুষের কর্ম বড়, পরে ধর্ম। কর্মে মানুষ থাকে। ধর্মে শিক্ষা থাকে। আগে মানুষ পড়ে শিক্ষার মাধ্যমে কর্ম ও সত্য সাধনা।

ভগবান কে পাবার পথ একটাই আর তা সত্য সাধনা। সেটা যদি সময় সত্যের মাঝে থেকেও হয় তাতে কোনো অসুবিধা নেই। আল্লাহ্ তার সৃষ্টিকে ভালোবাসেন। ঈশ্বরকে ডাকতে জানতে হয় নিজের মনের সত্যের উলবন্ধি দাঁড়া। আপনাদের শরীর কতোখানী পাক-পবিত্র অবস্থায় নিরঞ্জন কে ডাকছে সেটা বড় কথা নয়।

আপনাদের মন থেকে স্রষ্টার সৃষ্টি ভালোলেগেছিল কিনা বা তার লবনাক্ত প্রেম আপনারা বুঝে-সুঝে তার সর্বশ্রেষ্ট ইচ্ছাস্বাধীন পৃথিবী ও বিশ্বের সেরা জীব মানুষকে মানুষ ভেবে এগিয়ে গিয়ে সেবা করেছেন কিনা সেটাই মুখ্য।

তারা এমনই হয়। সবাই সবার সাথে একতা থাকেন। মানুষের যেমন ব্রেনের স্টেড একরকম নয় তাদের ও একরকম নয়। আপনাদের ম্যানেজমেন্ট সুন্দর আসুন্দর মিলানো।

তাদের ম্যানেজমেন্ট শুধু ভালো ও আত্নার মঙ্গল করার জন্যই কাজ করে। আমি সব মানবাত্নাকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করতে জানি বলে আপনারাও আপনাদের জেনে যাবেন। যখন কোন কারও ভালো কাজ করতে গিয়ে বিপদে পড়বেন বাঁধা মধ্যে পরবেন আপনাদের রব কে সরাসরি মন থেকে বলবেন। দেখবনে পরমঈশ্বর যা করেন আপনাদের মঙ্গলের জন্যই দেন। যে মনে প্রেম না থেকে শুধু সন্দেহ থাকে সে তো তার মনের দুয়র নিজেই আটকিয়ে রাখলেন।

তারপরও আটঁকে যাওয়া দরজায় বার বার আঘাত করতে হয়। কলিংবেল বাজাতে হয়। একসময় বিরক্ত হয়ে হলেও দাঁড় খুলে যায়। যে তাওহিদের আল্লাহ্ র সকল কিছুর ঊর্ধে তার কোনে আর বিরক্ত কিসের? বিরক্ত তো আমার আপনার মতো মানব আত্নার কাছে বড় এক আটকে পরা দরজার নাম মাত্র।

আপনারা বলেন আপনাদের খাদ্যে নাকি সমস্যা।

কোথায় আমি তো দেখছি না। মানুষ যা খেতে পছন্দ করে খাবে তবে এমন জিনিষ খাবে যাতে তার বড় ধরনের কোনো অসুবিধা না হয়। নিজে যদি অসুবিধার কিছু খায় তার দোষ আল্লাহ দেখে কর্মফল দিয়ে দেবে। অন্য মানুষ খাবারে বাঁধ বিচার করতে কে? তবে কখনও মানুষের জন্য অকল্যানকর খাবার তা নিজে খেলেও অন্যকে খাবার জন্য বলা বা তুলে দেয়া বা সাধা বা বাধ্য করা বা প্রভাবিত করা ঠিক না। খাবারে ভেজাল নিজেদের একতার মাধ্যমেই দুর করা সম্ভব বলে আমি মানুষ হিসেবে মনে করছি।



কোনো প্রকার রাষ্ট্রিয় ব্যবস্থায় খাদ্য সংক্রান্ত কেনো যে কোনো প্রকার সরকারী ম্যানেজমেন্টে অসৎ, বাজে, মানুষের জন্য ক্ষতিকর মনোভাবের মানুষকে নিয়োগ দেয়া ঠিক না। যদি কেউ বাজে কাজ কারবার করে থাকেন আজ থেকে নিজেকে শোধরে নিন। হয়ে গেলো। আপনাদের রাসায়নিক উপাদান তা যে শিল্প বা যে কাজের জন্যই হোক না কেনো তা সরাসরি সরকারের ত্বত্তাবধায়নে মার্কেটিং হবে। কোনো ব্যাক্তি, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দ্বারা কোনো ভাবেই না।



যদি এলকোহল বা বাজে কোনো ড্রাগ নেয়ার অভ্যাস থাকে। ধীরে ধীরে লিমিটেড মাত্রায় নিয়ে আসুন। তার সাথে আপনাদের মেধা দিয়েই বিবেচনা করে দেখুন সামান্য এলকোহল বা সামান্য ড্রাগ আপনাদের কর্মউদ্দম বা অন্য কোনো ভাবে শরীরের তেমন বড় ধরনের বা মোটেও ক্ষতি করে না তা রাষ্ট্রিয় উপায়ে নিয়ন্ত্রিত আকারেই ন্যায্য মূল্যে মার্কেটিং করুন। অশান্তি ও ড্রাগের সাথে একটি সম্পর্ক আছে। যতদিন অশান্তি থাকবে ততোদিন আপনারা না চাইলে মন্দ কাজের বাইড়ে যেতে পারবেন না।

যখন শান্তি এসেই যাচ্ছে তখন আর ড্রাগ নিয়ে একটু রিচার্জ টিজার্জ করতে দোষ কোথায়? অনেক তো করলেন এখন না হয় একে অপরের মেধার সহযোগীতা নিয়ে করি। আমাদের মধ্যে যারা ড্রাগ নেয় না তাদের বিশাল একটা অংশও অনেক ভযংক্ঙর হয়ে উঠতে আমরা দেখেছি। মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা থেকে এন্টারটেইনমেন্টকে দুরে সরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো বলে ওরা শুভপথে না গিয়ে বেশীরভাগ অংশই কুপথে গিয়েছে। সল্প পরিমান বা পরিমিত পরিমান ড্রাগ নিয়ে যা থেকে সবসবয় ইচ্ছে থাকলেই বেড় হয়ে যাওয়া যায় এমন পরিমিতি ড্রাগ গ্রহন করে নিজের ও মানুষের কল্যান করা ভালো না ড্রাগই সম্পর্কেই জানেন না শুধু নিজেকে ও অন্যকে অন্যায়, অত্যাচার, বিরক্ত ও এমনকি মার্ডার করতেও দিদ্ধাবোধ করছেন না; এর মধ্যে কোন মানুষ ভালো? অবশ্যই যিনি মানব কল্যান করে ও কাজ করেন।

আমাদের দেশের ছেলেপানরা বা পৃথিবীর সব দেশের বাচ্চারাই ভুল, ত্রুটিপূর্ণ ও নন-ব্যালেন্সড পরিবেশের মাধ্যমে শিক্ষ ও পারিবারিক ভাবে বাড়তে শিখেছে।

আমার বাবা, মা ও আত্নিয়দের দিকে তাকিয়ে দেখুন তারা নিজেদের কতো সভ্য বলে দাবি করেন। কিন্তু তারা অবুঝ কিন্তু নিষ্পাপ না তাদর মধ্যে বেশীরভাগই পাপের সাজা ভোগ করছে। কিন্তু আমাকে তো অত্যাচারই অনেক বেশী পরিমান দিয়েছে। তাই বলে কি আমি তাদের সাথে গায়ে পরে কখনও ঝগড়া বিবাদ করেছি? যে মানুষ সহ্য করতে জানে সে গড়তেও জানেন। আজ তারা বুঝছে না যখন পাপের সাজা বুঝতে পেরে কল্যানের দিকে নিজেদের মেধাকে অবিরত নিয়ে চলে তাদের জন্যই মঙ্গল।

আমার জন্য কোনো প্রকার মঙ্গল তারা করতে পারবেন না যদি না আল্লাহ্ চায়। এ বিশ্বাস আপনার মনে রাখুন। সব সময় রাখতে শিখে মানব সেবার কর্ম চালিয়ে যান। অন্যকে উপদেশ না দিয়ে ভুল ধরিয়ে দেবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। বা নিজে থেকেই তাদের সেবা করে যান দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে।



আমি আপনাদের সাথে কথা বলছি মাত্র তাই বলে আদেশ বা উপদেশ দিচ্ছি ভাববেন না। মানুষ যাকে বন্ধু মনে করে তার স্থান হয় হৃয়ের ভিতরে। আর যার সাথে বন্ধুত্বের ভান করে তাকে পাশে পাশে রাখলেও অন্তর তাকে কোনোদিনও ঠাঁই দেয় না। হৃদয় এমন এক জায়গা সেখানে শুধু ভালোবেসেই স্থায়ী ঠাই করে নেয়া যায়। তাছাড়া সব প্রায় ভান।

মানুষ ভান করে তার শুভকর্ম কে অশুভতে রুপান্তর করে নেন। যখন বোঝেন তখন আল্লাহ্ সাহায্য করে খারাপটা অন্তর থেকে তারিয়ে দেন। এটাই সবথেকে স্বাভাবিক প্রক্রিয়। দেখুন কতো পুরুষ, মহাপুরুষ দাবি করা মানুষ এছেছিলেন তারা আজ কোথায়? আল্লাহ্ তার সৃষ্টিকে নীয়মের সাম্যে রাখেন তাই তো আপনারা দেখবেন মহাপুরুষ বা দেব দেবীর একটি সমন্বয় করা আছে। যে দেশে নারীকে মানুষ না ভেবে মাটির দেবী মাকে শুধু পূজা অর্পনা দিয়ে খাবার খাওয়ারোর পায়তারাই চলছে সেখানে দেব-দবী আপনাদের হেল্প কিভাবে করে বলুন? নারী দেবীদের এমনিতেই বেশী মায়া।

যাদের মায়া বেশী তাতের রাগ, অভিমানও বেশী। রাগ, অভিমানের সাথে যদি আপনারা একটু লবন নামক প্রেম মিশাতেও জানতেন তাহলে বুঝতে পারতেন মা আপনাকে কোলে তুলে নিতেই চায়। আমরা তা বুঝি না। মা কখনও মানুষের উপকার করা সন্তানের অকল্যান চান না। আর খারাপ সন্তানকে ভালো করারই চেষ্টা করেন যদি সে মা একজন ভালো মনের অধীকারী হয় নিজ বিদ্যা, বুদ্ধি ও সত্য-সাধনা দ্বারা।



আজ আমাদের সন্তানদের ভালো শিক্ষা নেই তাতে কি হয়েছে। ওরা তো আছে। এটুকুই বা কম কিসে। যারা আছে তাদের আগে বাঁচতে জানতে হবে। কোনো মানুষই তার মনে বৃদ্ধ হতে জানেন না।

তিনি ফাও ফাও নিজেকে বৃদ্ধ ভেবে জীবনে যত ভালোকাজ করেছেন তাও সরিয়ে রেখে কেমন যেনো হয়ে যাচ্ছেন। মানুষের মনের মত মন চির তরুন চির অমর। আল্লাহ্ তার সব সৃষ্টিকেই রক্ষা করেন যদি তা বিনাশ করে হলেও হয়। এজন্যই তো তার শক্তি অবিনশ্বর।

আমরা যখন পেন্ট শার্ট বা টি-শার্ট, কোর্ট প্যান্ট সহ যে ধরনেরই মানাসই ও অশালীনতা বিহীন হোক না কেনো, সেই পোষাখ পড়তে অসুবিধা কিসের।

পোষাক পড়ার ক্ষেতে ওয়েদার খুব ইমপর্টেন্ট ব্যাপার। আপনি যদি নিজে ও অন্যকে সাচ্ছন্দ দিতেই বাধা বোধ করতে শেখেন তাহলে কাজ করবেন কিভাবে?

আমার বাবা, মা, অনেকে বলেছে “গোল্লায় যা” “হাল চাষ কর” আরও কতো কি। তারা তো বলবেনই কিন্তু কোনটা স্বাচ্ছন্দকর তা আমি না হয় বুঝে নিলাম।

এখন দেখুন আমাদের দেশে যে পরিমান জমি খালি পড়ে আছে তা দিয়েও পৃথিবীর অনেক দেশের খাদ্য সংকট সহ প্রায় সবারই খাদ্য সংকট মোকাবেলা মনের এতো বড় কথা নামের অকাজ নয বরং অন্যের মুখে খাবার তুলে দেয়া সম্ভব। আপনার পাশে কতো ফাঁকা জায়গা পড়ে আছে।

হোক তার সরকারী বা অন্যের জমি। আবদার করুন দেখবেন সবাই সবাইকে সাহায্য সহাযোগীতাই করবে।

আজ যে দুই করিয়া আলাদা করে রেখেছেন। আজ যে জাপানে বৃদ্ধ বয়জষ্ঠ মানুষদের অকেজো করে রেখেছেন আপনারা প্রয়োজনে আমাদের সাথে থাকবেন। তবুও আমরা না খেয়ে থাকবো না।

আমরা খাবো আর ঐ নিরীহ অসহায় মানুষ গুলো তিলে তিলে শেষ হয়ে যাবে তা অবশ্যই খুব খারাপ।

করিয়া নাম যখন একটা, চিন্তা ধারা এক, চেহারা একরকম, ভাষা এক, নিজে এক এক জন করে করিয়াবাসী মানুষ হয়ে আছেন তারা কেনো নিজেদের আলাদা করে রাখবে। বাংলাদেশ সকল বাঙালীর। আপনাদের সীমানা আপনারা বুঝে নেবেন। যদি বুঝে নিতে কোনো সমস্যা হয় বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের পরম শ্রদ্ধেয় বড়ভাই সম আমাদের বুদ্ধের সন্তান চায়না আমাদের কোনো ভাবেই ভুল বুঝবে না।

যদি কেউ ভুল বোঝনোর আর চেষ্টাও করো তখন বড়ভাই যখন ছেটভাইকে চিনতেই শিখেছে, আর ছোট ভাই যখন বড় ভাইকে এতো দিন ধরে না বুঝেই শুধু ভুলই বুঝে এসেছিলো, সেই রৈরিতার সম্পর্ক আর নেই এবার আমরা বুকে বুক মিলয়ে একসাথে বাঁচবো।

ছোট ভাইরা যখন বড় ভাইয়ের কাছে নিজের ভুল ক্রটি স্বীকার করে নয়, ত্যাগ করে ভুলে গিয়ে পায়ে পড়ে কন্না করে তখন বড়ভাই কিছুটা পাষান হলেও বুদ্ধদেব কখনো কারও মধ্যে অমির করা শেখান নি। তাই তো ছোট ভাই সম শিষ্য অতীষ দিপঙ্ককে তার কাছে টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন। এটা ঈশ্বরের আশির্বাদের জন্যই তিনি তা করেছেন। মানব কল্যান যেখানে থাকেন সেখানে ভবগবান অবশ্যই সহায় হয়।

আমরা আমাদের বড়ভাই কে বিশ্বাস করি। আর বড় ভাই যদি ছোট ভাইয়ের গয়ে হাতও তোলে তারপরও ছোট ভাইরা তার মায়ের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য হলেও কোনো ভাবে নিজেকে সামলে রেখে মার খেতেও জানে। কিন্তু বড় ভাইকে ভুল বোঝে না। এ আমাদের গুরুবোধ। এ আমাদে শ্রদ্ধা।

আমি আমাদের বড় ভাইদের পাশে আছি এবং থাকবো।

ভালোবাসলে ভালোবাসার মতো বাসতে হয়। এই একই ভাষার মানুষ গুলো একই সাথে সমঅধীকার নয় বরং একে অপরের সাহায্য সহোযোগীতা ও মনে প্রেম নিয়েই বাঁচবে। এ আমাদের অন্তরের নিরঞ্জন ই দিবা নীশি বলে এসেছেন। আজ যখন তা শুনতেই পেরেছি আর কোনোদিন তার অবাধ্য হবো না।

আমরা অন্তত বুঝি অবাধ্য হলে তার পরিনাম যে কতো শত হাজা কষ্টের মাধ্যমে পারি দিতে হয়।
আল্লাহ আমাদের অবশ্যই মঙ্গল করবেন। আমরা চেষ্টা নয় বরং আমরা এক হয়ে গেলাম। ভেবে এখন থেকেই সহজ ও সরল ভাবে সিমানা ঠিক করে নিন।
চলবে..



অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.