আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফ্লাস মব' এ কি অজু ভাঙে????????

কদিন যাবৎই দেখছি ফ্লাস মব নিয়ে লেখালিখি হচ্ছে বেশ। পত্রিকা থেকে ব্লগপাড়া সবখানেই সবাই আছে ফ্লাশ মব নিয়ে। সেকেলে মন জানা ছিল নাই কিছুই এই মব নিয়ে।
লেখা লিখিতে সবাই দেখি ছবিটাঙিয়ে রিডার ধরতেই মত্ত এ সম্পর্কে জানা হলো না কিছুই। বাধ্য হয়েই গুগলের স্মরাপণ্ণ।


যা পাওয়া গেল তার অর্থ আমি এই বুঝলাম যে, তা হল- হঠাৎ কোন পাবলিক প্লেসে সম্মিলিত জনতার শৈল্পিক প্রদর্শণী যা মানুষের বিনোদনের জন্য। যা সংগঠিত করা হয় সোসায় মিডিয়া, টেলি যোগাযোগ, ইমেইল ইত্যাদির মাধ্যমে।

ফ্লাশ মব প্রথম সৃষ্টি হয় ম্যানহাটানে ২০০৩সনে বিল ওয়াসিক, যিনি হ্যাপার ম্যাগাজিনের সিনিয়র সম্পাদক ছিলেন। তার পর ছুটে চলা গুগল ছবিতে। গুগল যে সব ছবি নিয়ে আসল আমার সমনে সেগুলি দেখে বড়ই হতবাক হওয়া ছাড়া উপায় নেই ধর্ম ভিরু মনে।

অবশ্য বয়স একটু কম হলে ভালই লাগত হয়তো। অজু ছুটে যাওয়ার ভয়ে ছবি বন্ধ করে বাংলাদেশর ফ্লাশ মব সার্চ দিলাম। পেয়ে গেলাম আমার দেশ অন লাইনে। [url href="http://info.amardesh.com/sports/icc-world-twenty-20-bangladesh-2014-flash-mobs-by-universities/" target="_blank"]Click this link[/url]
এখন চিন্তার বিষয় হলো আমরা গুগলের সেই সব ছবির মত সময়ে যেতে আর কত দিন? আজ ফ্লাস মব গাছের মাত্র দুটি পাতা গজালো, ডাল পালা ছড়িয়ে যখন বড় হবে তখন হয়তো আমাদের পজিশন যাবে গুগলের ছবির মতই। আর একশ্রেণী লন্ডনে বসে দেশী মেয়েদের উন্মক্ত বক্ষ দেখে কলাম লিখবে, দেশে আজ পশ্চিমা স্টাইলে ফ্লাস মব হচ্ছে।

আমরা এগিয়ে চলেছি ভাবতে ভাইল লাগছে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.