আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শিবির সন্ত্রাসী সংগঠন, জামায়াত-শিবির কর্মীরা রাজাকার একটি পাগলা রাজু’র প্যাচাল

আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সন্ত্রাস নিয়ে গবেষণা সংস্থা “স্টাডি অব টেরিজম এ্যান্ড রেসপন্সেস টু টেরিজম” এক গবেষণায় ইসলামী ছাত্র শিবিরকে শিবির সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। সাপ্তাহিক সাতদিনের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে পাকিস্তান ভিত্তিক হরকাতুল জিহাদ ও হরকাতুল মুজাহেদিনসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে শিবিরের যোগাযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের প্রত্যেক মানুষ মাত্র জানেন যে, শিবির একটি রগ কাটা সংগঠন। যারা মুখে ধর্মের কথা বললেও কাজ করে অধার্মিকের মত। তবে, আমার মূল কথা হল, জামায়াত-শিবির কর্মীরা কী রাজাকার হবে কী না? গোআ ভাষা সৈনিক ছিলেন।

১৯৫২ সালে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা করার দাবিতে পাবনার রাজপথে মিছিল করেছেন। পুলিশের গুলিতে মারাও যেতে পারতেন। ৫২’র ভাষা সৈনিক কোন কারণে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের দালালে পরিণত হলো?? হত্যা করলো বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। মা-বোনদের তুলে দিয়েছিল পাকিদের কাছে। যে, আদর্শ চর্চার কারণে ভাষাসৈনিক গোআ পরিণত হলেন একজন রাজাকারে, সেই একই আদর্শ চর্চার কারণে শিবিরের ও জামায়াতের সকল কর্মীই রাজাকার।

কারণ এই একই আদর্শ চর্চার কারণে ক্যাম্পাসে ছাত্রদের রগ কেটে দেয় এই নব্য রাজাকাররা। প্রতিপক্ষের নেতাদের কাটা হাত নিয়ে করে বিজয় মিছিল। যেমন মুক্তিযোদ্ধাদের ধরিয়ে দিয়ে করেছিল তখনকার রাজাকাররা। মীর জাফর নাম দিয়ে আমরা কোন ব্যক্তির নাম বুঝি না, বুঝি বেঈমানদের। মীর জাফর নাম তাদেরই দেওয়া হবে যারা যুগে যুগে দালালী করবে, করবে বেঈমানী।

ফলে নব্য জামায়াত-শিবিরের সকল কর্মীই রাজাকার, আলবদর হবে। হোক সে কাল জন্ম গ্রহণকারী। ফলে কেবল গোআ ও অন্য নেতাদের ফাঁসি দিলেই বাংলা রাজাকার মুক্ত হবে না। এই সকল নব্য রাজাকারদেরকেও বিতাড়িত করতে হবে বাংলা থেকে। ৭১ সালে শহীদ সকলের প্রতি এটাই পাগলা রাজুর শ্রদ্ধাঞ্জলি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.