আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মুক্তিযোদ্ধা সাঈদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরেঃবাকশালীদের জন্য সাবধানবানী

বিশ্বাস করেন, আমি আপনাকে ভালবাসি :) আসসালামু আলাইকুম। সবাই ভাল আছেন তো? আমার আগের পোস্টে আমি অধ্যাপক গোলাম আজম যে একজন ভাষাসৈনিক ছিলেন সে ব্যাপারে সুস্পষ্ট তথ্যপ্রমান দিয়েছিলাম। কিন্তু তারপরেও ইন্ডিয়ার পা চাটা ভাদাগন সেটা বিশ্বাস না করে আমার পুটুতে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দিল তারা কতবড় হারামজাদা। যাহোক কে কতটুকু বিশ্বাস করবে সেটা একান্তই তার বিষয়। তবে আমি আমার কাজ করে যাবই ইনশাল্লাহ।

আল্লামা সাঈদি সাহেবকে আশা করি সবাই চেনেন। অবশ্য তাকে না চেনার কোন কারন দেখছিনা। তিনি দেশব্যাপি পরিচিত যতটা না তার মাহফিলের কারনে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে তার অবদানের কারনে। তিনি সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন। এমনকি আমাদের স্বাধীনতার ঘোষনাটাও তিনিই দিয়েছিলেন।

কিন্তু দুষ্ট লোকে এসব বিশ্বাস করবে না। কারন সত্যকে স্বীকার করার ক্ষমতা তাদের নেই। আজ আপনাদের একটি সত্য ঘটনা জানাবো। মহান মুক্তিযোদ্ধা আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদি (রাঃ) তার মুক্তিযুদ্ধের সময়কার ঘটনাগুলো বলেছেন আমাদের পাড়ার ছাগলের ব্যাবসায়ী কালু ব্যাপারীর কাছে। তার কাছেই আমি ঘটনাটি জানতে পেরেছি।

তিনি আমাকে অনেক আদর করেন কারন আমি নিয়মিত তাকে দুধ দেই। ১৯৭১ সালের ২৫ই মার্চ সাঈদি নিজ তার চতুর্থ বিবি জুলি বেগমকে দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র লেখান। তিনি নিজে লিখেন নি কারন তখন তিনি শুধু উর্দু লিখতে পারতেন। যাহোক তিনি ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের কালুরঘটে রওনা দেন স্বাধীনতার ঘোষনা দেবেন বলে। কিন্তু তার কাছে বেশি টাকা ছিল না তাই তিনি একজন ট্রাক ড্রাইভারকে ম্যানেজ করে চট্টগ্রামের দিকে রওনা দেন।

কিন্তু কুমিল্লা পর্যন্ত আসার পরে ড্রাইভার ট্রাক থামিয়ে কোথায় যেন গেলেন। আপনারা তো জানেনই যে ট্রাক ড্রাইভারেরা একটু দুষ্টু টাইপের হয় যাকগে ড্রাইভার একটু পরে ফিরে এসে সাঈদি সাহেবকে টানাটানি শুরু করলেন। কি এক পাড়া না কি যেন সেখানে যাবার জন্য। সেখানে একটু সময় দিতে গিয়েই তার দেরী হয়ে যায়। তার পৌঁছানোর আগেই স্বাধীনতার ঘোষনা হয়ে যায়।

রেফারেন্স দেখুন তিনি মুক্তুযুদ্ধে সাহসিকতার সাথে লড়াই করেছেন। তার এতই সাহসিকতা যে তিনি বাঘের ভয় না করে সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে দৌড়িয়ে দৌড়িয়ে লড়াই করেছেন। এমনকি তিনি স্কেটিং করেও যুদ্ধ করেছেন। রেফারেন্স এটা কি তার দোষ? এর জন্যই তাকে জেলে পুরা হয়েছে। হাসের ডিম সস্তা পেয়ে তার উপর অপব্যাবহার করছে জালিম সরকার।

জেনে রাখুন, সাঈদি সাহেবকে কষ্ট দিয়ে কেউ বেঁচে থাকতে পারবে না। তার অনেক আধ্যাত্বিক ক্ষমতা। তার ক্ষমতা সম্পর্কে আপনাদের অবগত থাকা দরকার। তিনি একবার অবকাশযাপন করতে জিম্বাবুয়ে যান। সেখানে এক লোক তাকে খারাপ কথা বলেন।

তাই সেই লোকের উপর তার নজর পড়ে। আশ্চর্যের বিষয় হল তখন থেকেই সেই খারাপ কথা বলা লোকটি সমকামী হয়ে যায়। ঘটনা এখানেই শেষ নয় তাকে নিয়ে পঁচা কথা বলায় তিনি এক মহিলাকে খারাপ একটা গালি দিয়েছিলেন। তাই সেই মহিলার ছেলে আজকে মির্জা ফকরুল ইসলাম। এমনকি তিনি ইচ্ছা করলে যে কারো নাম উলটপালট দিতে পারেন।

রেফারেন্স কাজেই সাবধান। তার পুটুতে ডিম দেয়া বন্ধ করুন। তার ফাসি হলে সারা বাংলায় আগুন জ্বলবে যেমনটি জ্বলছে এখন আমার পুটুতে। আওয়ামী বাকশালীদের কানে এই সাবধানবানী পৌছানোর সুব্যাবস্থা করতে আমাদের সাথীভাই হিসেবে যোগ দিন এখনি। জান্নাতুল ফেরদাউস আল্লামা সাঈদির কাছে পান্তাভাত।

একটি বাংলাবাঁশ প্রোডাকশন ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.