দেশ বিরোধী যে কেউ এই ব্লগে ডুকবিনা। হৃদয়ে কোনো আশা নেই যার থেকে ভালবাসা হতে পারে। শরিরে কোনো উত্তাপ নাই যার থেকে কামনা জাগতে পারে। চোখে কোনো বারূদ নেই যার আগুনে তোমাকে জ্বালাতে পারি। বাহুতে কোনো শক্তি নেই যা দি্য়ে কাউকে আঘাত করতে পারি। অন্তরে কোনো সুখ নেই যা...
আর হয় না... আজকাল খুব একটা অস্থির সময় কাটে তনুর।গত কাল রাতেও হঠাত ঘুম থেকে জেগে ওঠে,মাথার মধ্য ভাগ থেকে একটু বাম দিকে প্রচন্ড ব্যথা অনুভূত হয়।আর ১ টা সমস্যা হয়, কানের মধে সবসময় একটা কবিটা বার বার উচ্চারিত হতে থাকে। ওটা তিলত্তমার লেখা প্রথম এবং শেষ...
কবি এখন নষ্ট মানুষ এখনো আমি পথের দারে, থাকি, তোমার অপেক্ষায়, জানি আসবেনা, তবুও মন থাকে, তোমারি আশায়। চারি দিকে শূন্যতার হীমেল হাওয়া, কেঁপে কেঁপে উঠে, স্মৃতির চাদর জড়িয়ে, বসে থাকি নির্বাক ঠুটে। তুমি জাননা বন্ধু, নিঃসঙ্গতা কতোটা বেদনার, প্রিয়া হারা আহত-মন কতোটা হয় রোঁদনার। ...
আমার সাথে হাঁটছি আমি আমার মাঝে অন্য আমি ছন্যছাড়া মনটা শূন্য আজ হারিয়ে গেছে কথার ভাঁজ রাতঘুমে আমি মৌন পাখি; অনেকদূরে ভাবুক পাতা শুকনো হয়ে গড়িয়ে পড়ে নির্জন সন্ধ্যাগুলোর দীর্ঘশ্বাস, হয় নিকষ আঁধারের রূপান্তর। অনেক দিনের লুকিয়ে রাখা ধুলোপড়া সেই ছবিটা সাদা রঙ নেই, মুছে...
রামকানাই পন্ডিত যে ক্ষতির দায় আমার- তার প্রায়সচিত্ত তো আমাকেই করতে হবে । যদি নীরবতায় সেই শাস্তি দিতে চাও, যদি এই বিষন্ন বিছিন্নতায় তুমি স্বস্তি পাও, তবে তাই হোক সুনয়না- আমি না হয় সে দায় মাথা পেতে নিলাম ।
গভীর রাতে আকাশের তারা গুণে কিংবা এলোমেলো কোন এক বৃষ্টির বিকেলে ভিজে উপলব্ধি করেছিলাম নিজের ভিতরের শূন্যতাটাকে। তরঙ্গ কিংবা কণার সংজ্ঞায়। স্বপ্ন আর বাস্তবের মাঝখানে বেঁচে থাকা আমার সামনে হয়তো ছিল স্বপ্নের আস্তরণ বা স্বপ্নের কথোপকথন। পিছনে ছিল বেঁচে থাকার ভিন্নতা...
দুঃখিত, আমি দেবতা নই, আদিম কোনও সাধনার মত প্রাচীন আত্মা হইত... আসলেই দুঃখিত, আমি বাধ্য নই, সূর্যের সাথে যুদ্ধ করতে অবারিত... দুঃখিত, আমি ভেতর থেকেই অন্ধ, যা আমাকে ফেলে দেই নি অপকৃষ্টতার মৃত্যুকূপে..দুঃখিত,আমি নিজের কাছেই,নিজেকে ভোলাতে পারিনা । মনের মধ্যে লুকিয়ে আছে এক শূন্যতা ...
নিজেকে নিজে ভাঙতে চাই নদী ভাঙে ভাঙার বিপরীতে থাকে সৃষ্টির নেশা মানুষও ভাঙে ভাঙতে ভাঙতে গড়ে নগর জনপদ নারীও ভাঙে ভাঙার বিপরীতে থাকে হতাশা শরীর ভাঙে শরীরে
নির্ঘুম জেগে মধ্যরাতে একলা যখন বসে নীরবে নিভৃতে অর্থহীন লাগে জগৎটাকে চিন্তারা বলে অবান্তর সব কথা বাদ দিলে অবান্তরতা অগ্রাহ্য করি যদি অর্থহীনতা থাকে যে কেবল শূন্যতা শুনি তাই নির্বাক বসে শূন্যতার হাহাকার স্থির হয়ে আসে অস্থির সময় যেন কেটে যায় তবুও যেন কাটতে চায় না চাই...
আমি একজন মানুষ হিসেবেই পরিচিতি পেতে চাই জীবনের আকাশটা কেমন যেন কাল হয়ে আছে। আশার সূর্য টার হয়ত দেখা মিলবে না। বৃষ্টির ফোঁটা গুলো অবিশ্রান্ত ভাবে অশ্রু হয়ে ঝরে পড়ছে। জীবন,দেয়ালে ধাক্কা খেয়েই যাচ্ছে অবিরাম। জানিনা কবে সাঙ্গ হবো,মৃত্যুর দেখা পেলে হয়ত বেঁচে যেতাম। নিস্তব্ধতা...
শূন্যতা নিয়ে কিছু লিখব ভাবছি... কিন্তু, কি? কিছু লিখতে গেলেই যদি শূন্য আর শূন্য না থাকে? ব্যপারটা বেশ প্যাঁচালো। একে ভাবা যায় না, কারন ভাবতে গেলেই তো কিছু একটা নিয়েই ভাবতে হয় - তাই না? আবার, একে অন্য কোন রকমে conceptualize ও করা যায় না, কারন কিছু যৌক্তিক সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়...
বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে শূন্যতা ধূমপান ও মদ পানের চেও বেশি খোতিকর। গোতোকাল সকালে উঠে ভাবিনি আজ এই রকম লাগবে। গত ৭ মাস ধরে আমি দেশের বাইরে রয়েছি। প্রিয় মা, বাবা, ভাই বোনদের ছাড়া থাকছি ইংলেন্ডে। এই ৭ মাসে এক বন্ধু খুজে পেয়েছিলাম। ভালোই জমে ছিল আমাদের মাঝে। আমরা দুজনে মিলে খুব মজা করেই...
এই শহরে আমি এক নতুন চোর। সাবধান.... ! শূন্যতা............ ফুলউদ্যানে ফুল ছিলো বলেই সুন্দর লাগছিলো ফুলদানীতে ফুল ছিলো না বলেই বেমানান লাগছিলো। ফুলউদ্যানে, ফুল কিছুই ছিলোনা বলে জায়গাটা শূন্য হয়ে ছিলো।
জীবনকে খুব কাছ থেকে দেখতে চাই। গতানুগতিকতার গন্ডি থেকে মুক্তি চাই। এতে হয়তো শুনতে হবে অনেক অপমানের বাণী। ভয় করি না। আমি আজ কিছু লিখতে পারছি না আমার কলম দিয়ে কিছু লিখা আসছে না আমার সব কালি শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমি আনমনে আমার কবিতার খাতার দিকে চেয়ে রই উদাস মনে ভাবি কি লিখা যায়? ...
দ্রোহের আগুনে উঠুক জ্বলে ঝুলে থাকে শূন্য সিলিং পরদার স্মৃতি নিয়ে গ্রিল দেয়ালে লেখা তুমি নেই ধূসরের বুকে ছবি নীল। চলে গেছ ভুল বুঝে ফেরাতে পারিনি তোমাকে তুমি হীন শূন্য এ ঘর কান্নার গল্প আঁকে। মেঘহীন তীব্র বিকেল কোন স্মৃতি নেইযে মধুর শূণ্যতা জমে জমে হয়েছে যে বেদনা...