ক’দিন ধরে একটা লেখা ঘুরছে ব্লগে, ফেসবুকের পাতায় পাতায়। সমালোচনার ঝড় উঠেছে। কারাগারে আটক একজন বাবার জন্য একজন মেয়ের লিখা। মেয়ে অবশ্যই বাবার পক্ষে কথা বলবে,লিখবে। কিন্তু বাবা যখন অপরাধী হয় আর শিক্ষিত একজন মেয়ে বাবার সে অপরাধ চোখে দেখেনা। তখন প্রশ্ন জাগে ভালোবাসার কাছে কী অপরাধ...
সুখীমানুষ ভাগ্নিটা বল্লো, মামা ধইন্না পাতার সাথে সুন্দর একটা টমেটো গাছ আসছে। ইস্ মাটি থাকলে লাগানো যাইতো। সিম্পল একটা কথায় মনটা কেমন যেন হয়ে গেলো। থাকি ছয় তলায়, আসলেওতো মাটি থেকে অনেক দূর। ধূলাতে, মাটিতে গড়াগড়ি করে যার শৈশব কেটেছে মাটির সাথে তার এই দূরত্ব কতটা কষ্টের তা শহরে শৈশব কাটা...
ভাল ভাব...ভাল থাক...ভাল পাবে... খবর শু্নছেন নাকি রে ভাই বাংলাদেশের মাটি নাকি ভারতের নিরাপদ ঘাটি।
মকরক্রান্তি রেখায় ছোট ছোট ফাটল সেখানে তোমাকে বসিয়ে রেখেছি । পূর্বাশার পাপেট ফুলে সাজিয়ে দিয়েছি তোমার পুরোটাই ; ডানে বায়ে একটু ঘুরে গ্লোবটা এবার সাঁতরায় , কাদা কাদা কৌশলে গড়াগড়ি খায় । নিজের ভেতর থেকে বের হয়ে দেখে যাই ঐহিক মাটির আর্ট । অভিমানে তুমি ঠোঁট বাঁকালেও জেনে...
এই মাটি যে আমার মা এই মাটি যে আমার স্বপ্ন এই মাটির বুকে মাথা দিয়ে ঘুমিয়ে থাকি আমি দিবা রাত্র । এই মাটির বুক চিরে আমার কৃষক ফলায় সোনালী ফসল সবুজের মাঠে তাই এই মাটির কাছে মাথা নত করি আমরা সবাই সকাল সন্ধ্যা আর রাতে । শাহ আজিজ..৯.. ৭..২০১২
অন্ধকার দেয়ালে তোমার আলো জন্ম দেয় মিথ্যে ছায়াকে..... হারবাড়ি কটেজটা আজ যেনো আরো নিস্পন্দ। আকাশে আধ খানা চাঁদ যেন চারদিকের নিঃশব্দতার দিকে তাকিয়ে হাসছে। কটেজের চার পাশে শ’ খানেক সুপারী গাছ। বাড়ির পেছনে বিশাল বাগান। সেই বাগানের কিছু অংশে জঙ্গলের ছড়া ছড়ি। আজ এই রাতে বাড়িটি যেন আরো...
এই পৃথিবীর সব কিছুই পাতানো, কলকাঠি নাড়ছে....... একজন; শুধুই একজন। বহুদিন পরে আজ দাঁড়িয়ে আছি প্রিয় সেই সুগন্ধা নদীর ধারে নদীর পানি চুইয়ে সোদা মাটির গন্ধ এসে লাগছে নাকে বরাবারে মনে পড়ছে শৈশবের কাঁদা মাখামাখি বন্ধুর হাতের তুড়ি কলা গাছের বরখের উপর...
সব তো এখানেই... মায়ের কোলে মাটি হয়ে যাই যখন আত্মা উড়ে যায়...
দুঃখ আমার সয় না,সয় না বেদনা, বিরহ সয় না, সয়না যাতনা, কষ্ট হিংসা সয় না, তবে সয়ে যাবে সবই যদি হতে পারি মাটি! ...
মাটি খোর বুইদ্দা হালায় বুড়া অইলে কি অইব! তোহমডা অন্তক যায় নাই। কি দৌড়ানীডা দিল। মাগির পুতে দুফরেও গাই দোয়ায়! দোয়াইন্না গাইয়ের (হেও ডেহার লগে উড়াউড়ি কইরা) একটা বানে (খোদার কছম) দুইডা চুমুক দিছি, কি দেই নাই। গলাডা খালি কদ্দুর ভিজছে। কেইমতে বুড়ায় দেখল! অল্ফের লাইগ্যা ফাজুনের জলি ফিঠে...
http:/t//images/authors/ovee_cep-263462_231660043520986_100000309770317_802117_2385023_n.jpg (এটা একটা ফালতু লেখা তাই ফাউ সময় থাকলে পরবেন ) . . . . লৌকিক এবং পরালৌকিক আধারে আমি মাটি খুড়ি যেখানে শ্যামনিতাই হয়ত ওড়ায় কোন স্মৃতি বা বিস্মৃতির ঘুড়ি আর আমি মাটি খুড়ি চাষ...
হায় দেশ,হায় মাটি!. তোর তরে মোদের ভালোবাসা টুকু,.. নয়তো মোটেও খাঁটি।...ঘুটে কুড়ানি সন্তান মোরা,..কেতা দুরস্ত গায়ের চামড়া।.. স্বার্থের তরে বিকিয়ে দেই.. তোর অমূল্য রতন রাজি।
২২ নভেম্বর রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হয় বন্ধু উৎসব। দিনব্যাপী এই উৎসবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ১৭টি বন্ধুসভার বন্ধুরা উৎসবে অংশ নেন। এ সংখ্যায় ছাপা হলো উৎসবের সারসংক্ষেপহেমন্তের সকাল। মিষ্টি রোদ। উৎসবের ব্যানার নিয়ে রাজশাহীর আকাশে উড়ে গেল একঝাঁক বেলুন। সাড়ে চার...
এই মাটি পলিমাটি এই মাটি লাল, এই মাটি বীরমাটি শত্রুর কাল, এই মাটি ভালোবেসে পায়ে পায়ে তাল, লড়েছিল বাঙালিরা একাত্তর সাল, এই মাটি ছুঁয়ে যেন বাঁচি চিরকাল।
মৃত্তিকাই-মাটি একথা সবাই জানি। কিন্তু মৃত্তিকা কি?- সেই ‘মা’-টিকে কি আমরা চিনি? আমার আবদার, আমার অত্যাচার সব যে হাসি মুখে মেনে নিচ্ছে তার কথা আমরা ভুলে যাই। তাকে রাখি নিচে -সে থাকে সকলের অবহেলায়। কত শিশুর রাগ তাকে সহ্য করতে হয়। তারই সন্তান তার গাযে কত আঘাত হানে, তাতেই যে তাদের বীরত্ব!...