এখন যখন একটি সম্পর্ক স্থাপিত হল, সৃষ্টি হবে নিত্য নতুন আবেগের, সমস্যার, নানান বাধা, নানান চিন্তা। আপনি ভাবতে শুরু করবেন, হয়তো তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, হয়তো সব দিক ঠিকমতো চিন্তা করে দেখা হয়নি। শুরু হবে নতুন এক অনিশ্চয়তার। আপনার মনে এখন প্রশ্ন জাগছে আপনি ভুল করলেন নাকি। ও আপনাকে...
পূর্ণবয়স্ক যেকোন ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকের মধ্যে সম্পর্ক অস্বাভাবিক নয়। উভয়ের সম্মতিতে তাদের ভিতর যেকোন ধরণের সম্পর্ক হতে পারে। তবে হ্যাঁ এই সম্পর্ক দ্বারা শিক্ষক ঐ ছাত্রছাত্রীকে বিশেষ কোন সুবিধা দেন কিনা এটাই মুল বিবেচ্য বিষয় হওয়া উচিত। ঐ সম্পর্কের বদৌলতে কোন বিশেষ সুবিধা দেয়া অনৈতিক।...
মাঝে মাঝে মনে হয়, সকালে উঠে ব্লগ খুলে দেখব আমি হিট ব্লগার হয়ে গেছি । সকালের স্বপ্ন পুরন না হওয়াই ভালো প্রথম পর্ব Click This Link পরের দিন চোখ লাল করে স্কুল গেলাম। পড়াশুনায় মনোযোগ দিলাম। আশেপাশে কোথাও চোখ না দিয়ে বাসা ফিরলাম। লাইব্রেরি থেকে কয়েকটা বই আনা হয়েছে। ...
স্বার্থের কারনে যে সম্পর্কগুলো তৈরী হয় তা আবার স্বার্থের কারনেই ভেঙ্গে যায়।এটা যেমন সত্য তেমনি এই পৃথিবীতে আমাদের সাথে আমাদের পরিবারের সম্পর্ক ছাড়া বাকি সব সম্পর্ক পুরোপুরি ভাবে নিঃস্বার্থ সম্পর্ক নয়।সব সম্পর্কই কোনো না কোনো স্বার্থে বা প্রয়োজনে তৈরী হয়।
!!! শাহেদ দাঁড়িয়ে আছে ধানমন্ডি রাফা প্লাজার পাশে মিতুর অফিসের নিচে,ছায়া মতো একটা জায়গায়।পাচটা বাজলেই মিতু অফিস থেকে বের হবে।এখন বাজে চারটা তেত্রিশ।আরো সাতাশ মিনিট শাহেদকে অপেক্ষা করতে হবে।অবশ্য সাতাশ মিনিট অপেক্ষা করা শাহেদের জন্য কোনো ব্যাপারই না।তাছাড়া সেই অপেক্ষাটা যদি হয় মিতুর জন্য...
ভালোবাসার ঊর্বশী বুকে লেখা আছে এক নাম- সে আমার দেশ, আলগ্ন সুন্দর ভূমি- বিমূর্ত অঙ্গনে প্রতিদিন প্রতিরাত জেগে ওঠে তার উদ্ভাসিত মুখ অবশেষে থাকে না কেউই সব চলে যায়, সব চলে যায় স্বার্থপরতার মোহে অকাট্য সম্পর্ক সূতার বাঁধনে আটকাতে পারে না কাউকে ভরাট নদীর ছলাৎ ছলাৎ জল শূন্য হয়ে যায়...
থাকে শুধু অন্ধকার, দুর্গম পারাবার, মৃত্যুর প্রেম... মাঝে মধ্যে তাড়াহুড়ো করে নিজের কক্ষের গন্ডিতে ফিরে যাই, পাছে কেও আমাকে হাঁটু ভেঙ্গে পড়ে যেতে দেখে!! কিছু কিছু দিনের শেষে রাত্রি নেমে এলে ভাবি- "যাক! অন্ধকারে কিছু দোষ ত ঢাকা পড়বে" কখনো কখনো আর্তনাদসমূহ ঢেকে দিতে আশীর্বাদ হয়ে...
মানুষের চরিত্র বড়ই জটিল আর জটিল চরিত্রের মানুষকে নিয়ে কিছু লেখা আরো জটিল। হাসতে হাসতে টক, ঝাল, মিষ্টি একটা খবর সাপ্লাই দিল মমদেল। খবরটা বেজায় লোভনীয় গোত্রের না হলে সবাই এমন হা করে গিলতনা। মনে হয় এটিই আজকের খবরের কাগজের সবচেয়ে মজাদার আইটেম। শশুরের হাত ধরে ছেলের বউয়ের পলায়ন! ...
পৃথিবীর সবচাইতে অদ্ভুদ শব্দটি হচ্ছে “সম্পর্ক”। এই শব্দটি গড়ে তোলে- স্বামী-স্ত্রী, মা-বাবা, ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব ইত্যাদি। সম্পর্কের আর শেষ নেই। তবে সম্পর্ক যার উপর নির্ভরশীল তার নাম “স্বার্থ”। সমস্ত কিছুই স্বার্থের জন্য। স্বার্থের জালে আটকে যায় কিছু আবেগ আর সেই আবেগ দিয়ে তৈরী হয়...
সর্ম্পক . . . আমি আজ কোন প্রস্তুতি নিয়ে আসিনি- আমাকে ক্ষমা করো আমি শুধু তোমাকে স্বরণ করতে এসেছিলাম- তোমার প্রয়াণে ওরা আমাকে কিছু বলতে বলেছিল- তোমার সম্পর্কে আমি নিঃ শব্দে দাঁড়িয়ে ছিলাম শুভ্র হাসনা হেনা হাতে সৃষ্টিকাল/২১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ ঢাকা
অন্য রকম একটা জীবনের স্বপ্ন আমার আজও গেল না.............. সম্পর্ক বড় অদ্ভুত এক ব্যাপার। কখনো দীর্ঘস্থায়ী আবার ক্ষনস্থায়ী। কখনো সাদা-কালো, কখনো রঙিন। সময় যায়। সময়ের সাথে সাথে নতুন সম্পর্ক গড়ে, ভাঙ্গে। কিন্তু সব সম্পর্কই মানুষকে একটু করে বদলে দেয়। থাকলেও, না থাকলেও। প্রত্যেকটা সম্পর্কে...
কিছু বলার নেই........ শুনেছিলাম সম্পর্ক নাকি বাধা পড়ে ... তাকে বেধে রাখা জায় না.... আর যে সম্পর্ক গুলো আজন্মের......সেখানে কোন ফোরমুলা খাটবে ? মানুষ ভুল করে , কিন্তু মাশুল দিয়েও যে ভুল ফেরানো জাবে না , তার প্রতিকার কি ? ? হায় রে মানুষ ..... ক্রমাগত ভুল করে আর পিছু ফেরে....যদি...
১৯৮৩ সাল। আমার বয়স তখন নয়। বাবা তখন বাবুগঞ্জ কলেজের অধ্যক্ষ। নতুন কলেজ। কলেজের নানান কাজ জমা হয়েই থাকতো। তাই সে বছর রোজার ঈদের ছুটি কাটিয়ে আমার বাবা অধ্যাপক আলতাফুর রহমান চলে যান কর্মস্থল বাবুগঞ্জে। মাসহ আমরা থাকতাম ভোলার বাসায়। আব্বা কলেজের কোয়ার্টারে একা থাকতেন। কলেজের কেয়ারটেকার...
আমার আমি...... তীব্র অভিমান নিয়ে বসে আছি প্রিয় নদীটির পাড়ে। ডাকবাংলোর বারান্দায়। যা নদীটির পাশেই মৌনতা নিয়ে অবস্থান করছে যুগযুগ ধরে। রাত্রীর গভীরতার সাথে সাথে আমার অভিমানের তীব্রতা বাড়ছে। আজ আব্বু ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বলেছেন, নাহয় পড়তে বসলে ঘুম চলে আসে তাই বলে এত রাগ কেনো করবেন। আমি নাকি...
~ ভাষা হোক উন্মুক্ত ~ আমাদের এক ছোট ভাই বাবু গতবছর ফোন করে বলেছিলো “ভাই, একটা সুখবর আছে। আমার বউ এর ভিসা হয়ে গেছে। দোয়া করবেন”। নিঃসন্দেহে সুখবর। আমরা সবাই খুব খুশী হই, ওকে কনগ্রেচুলেট করি, বাসায় আসতে বলি। একদিন বাসায় এসে সে সবাইকে পিজা খাওয়ায়। সবাই মিলে আনন্দ করে। লজ্জা লজ্জা মূখ...