ব্লগে অনিয়মিত। হলদে সবুজ দেখতে বাংলার প্রাকৃতিক ফুটবল হলো আমাদের প্রিয় জাম্বুরা। সারাদেশের বাজারে পাওয়া যায় খুবই সুলভে। স্বাদে অনন্য এই ফলটি ছোটবড় সবার প্রিয়। শনিবার অলস দুপুরে কিছুই করার নেই তাই চিন্তা করলাম এই জাম্বুরাকে নিয়ে ক্যারিকেচার করে ছবি তুলে ব্লগে শেয়ার করি।
যদিও লোল ফালানোর মত পোষ্ট আমি লিখতে আগ্রহী না, তবুও এই পোষ্টে পড়ে যেতে পারে, তাই আগে থেকেই সাবধান করে দিচ্ছি পোষ্টের ছবিগুলো দেখার সময় হাতের কাছে টিস্যু রাখুন নতুবা কিবোর্ড চিরতরে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
১> এই সেই ৯৫% গোলাকার জাম্বুরা।
২> জাম্বুরার উপরিভাগ।
৩> আরো ডিটেইলস।
৪> শৈল্পিক ভাবে উপরের চামড়া কেটে ফেলতে হবে।
৫> এবার ভিতর থেকে বেরিয়ে আসবে মজাদার জাম্বুরা কোয়া(!)
৬> আবার জাম্বুরার কোয়ার কিছু ম্যাগনিফায়িং ছবি।
৭>
৮>
৯>
১০>
১১>
১২>
১৩> এই হলো জাম্বুরারা বীজ(মতান্তরে বিচি)। জাম্বুরা খাওয়ার সময় এইগুলো অবশ্যই ফেলে দিতে হবে।
১৪> বাটিতে চমৎকার ভাবে সাজানো জাম্বুরার কোয়া।
১৫> এবার দুই/তিনটি শুকনো মরিচ কাটাচামচে লাগিয়ে নিন।
১৬> এরপর এগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন, তেল দিয়ে ভাজা না, সরাসরি আগুনে পুড়িয়ে ফেলতে হবে। আমারটা একেবারে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে প্রায়।
১৭> এরপর সাদা লবনের সাথে এই পোড়া মরিচ হাত দিয়ে কচলে ফেলুন।
১৮> এরপর এই লবন মরিচ গুলো জাম্বুরার সাথে মিশিয়ে খাওয়া শুরু করুন।
১৯> শেষে আরেকটি ম্যাগনিফায়িং লোভনীয় ছবি। টিস্যু প্লিজ।
সংবিধিবদ্ব সতর্কীকরন : জাম্বুরা খাবার সময় অবশ্যই অল্প করে খাবেন। জাম্বুরা মানবদেহের হজম যন্ত্রে ম্যালফাংশন ঘটায়। বেশী করে জাম্বুরা খেলে পেটব্যাথা ও অবশেষে লুজ মোশান হতে বাধ্য।
তখন এই ব্লগারকে দায়ী করা যাবে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।