দূর্জয় নয়, দুর্জয়। অদম্য আমি পরতে পরতে সমাজ থেকে একটা একটা করে ধইরা হইলেও ইভটিজার উপড়ে ফেলতে হবে। স্কুল/কলেজের সামনে দাড়ানো ইভটিজারদের আমরা সহজেই চিনি, তাদের প্রাপ্য শাস্তি দেয়া হয় কান ধইরা উঠাইয়া বসাইয়া আর নয়তো বুকে সাইনবোর্ড লাগায়া। কিন্তু সোশ্যাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে যে মেয়েদের হেনস্থা করা হয়, তার প্রতিকার কি?
এই দেখেন, শাফকাত আহমেদ নামের এই কীট নিশা নামের এক মেয়ের ফেসবুকের স্ট্যাটাসে কি কমেন্ট করেছে।
বড় করে দেখতে হইলে এইখানে ক্লিকান
এই লোক বিবাহিত হয়েও তার লালসা লুকাইয়া রাখতে পারে নাই।
কি বলবেন আপনে এগুলারে? কিছু বলার নাই? কিন্তু নিশা কিন্তু ঠিক বইলা দিছে। আপনি হয়তো বলবেন মাইয়া ওভার স্মার্ট। কিন্তু এই মাইয়া কিছু না বললে বলতেন - মাইয়ার উচিত ছিলো এই পোলার গালে দুইটা জুতা মারা।
মাইয়া পরিষ্কার আছে, তাই সরাসরি চ্যালেঞ্জ করছে পোলারে। কিন্তু এই ব্যাপারে কি আমাদের কিছু করন নাই? সমাজ থেইকা এইভাবে ইভটিজার দের চিহ্নিত কইরা পিষ্যা মাইরা ফেলা উচিত।
পোলার ফেসবুকের লিঙ্ক তো আগেই দিছি, এইবার কিছু ছবি দেখেন
ছবিগুলা পোলার প্রোফাইল পিকচার দেইখা নিছি
পোলার ব্যাপারে তথ্যঃ
কাজ করেঃ LTC Fashion house
পড়াশুনা করছেঃ জগন্নাথ ইউনিভার্সিটি থেকে
সম্পূরক তথ্যঃ এই লোক যে সত্যিকারের ঈভটিজার সেইটা ওর সাবস্ক্রিপসন লিস্ট দেখলেই বুঝবেন। আমি একটা অংশের ছবি ও অ্যাড করে দিলাম। নিশার সাথে যা করছে, অন্য মেয়েদের সাথে এই লোক এরকমই করে ধইরা নেয়া যায়।
এইবার বলেন আপ্নারা কি করবেন? রিপোর্ট করে ফেসবুক প্রোফাইল বাতিল কইরা দিলে কিন্তু এই লোক ইভটিজারই থেকে যাবে। আরেকটা অ্যাকাউন্ট খুলে তার কাজ সে চালায়া যাবেই।
বিঃদ্রঃ নিশার সাথে আমার এই ব্যাপারেকথা হইছে। ওয় কইছে ওর নাম দিলে ওর কোন সমস্যা নাই। তাই আমি আধা নাম দিলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।