ভুলে যাওয়া স্বপ্নগুলোকে মাঝে মাঝে স্বপ্ন মনে হয়
ইন্টারনেট ব্যবহার করে আর গুগুল সম্পর্কে ধারনা নেই এরকম কাউকে বর্তমানে খুজে পাওয়া দুষ্কর। এই গুগুলের এমন কিছু মজার তথ্য আছে যা অনেকেই জানে না। সেরকম কিছু মজার তথ্য আজ এখানে তুলে ধরব।
১.গুগুল (google) নাম নিয়েই আছে মজার ইতিহাস। গুগুল প্রতিষ্ঠা কালে এর নাম রাখা হয়েছিল Googol. কিন্তু নিবন্ধনের সময় বানান ভুলের কারনে হয়ে যায় গুগুল (google). যা পরবর্তীতে আর ঠিক করার কথা চিন্তাও করা হয়নি এবং বর্তমানে গুগুলের গুরুত্ব বিবেচনা করে তা ইংরেজি শব্দকোষে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে।
২. এই ডুডুলটিই হল গুগুলের প্রথম ডুডুল। যেটা ১৯৯৮ সালে সবাই অফিসের বাইরে আছে এটা বুঝানোর জন্য তৈরি কার হয়েছিল।
৩. গুগুলে চাকরি পাওয়া বর্তমানে ভাগ্যের ব্যপার। যদি আপনি গুগুলে চাকরি পান তা হলে আপনাকে অফিস করার জন্য কোন ড্রেস কোড মেইনটেন করতে হবে না। চাইলে আপনি পাজামা পান্জ্জাবি পরে অফিস করতে পারবেন।
৪. গুগুল প্রথম যে টুইটটি টুইটারে করেছিল তা হল “I’m 01100110 01100101 01100101 01101100 01101001 01101110 01100111 00100000 01101100 01110101 01100011 01101011 01111001 00001010.” যার প্রথম দুইটি অক্ষর বাদে অন্যগুলো বাইনারি সংখ্যা। এটাকে ডিকোড করলে দাড়ায় “I’m feeling lucky.”
৫. গুগুলের মটো (motto) হলো 'Don’t be evil’. যেটা দিয়ে তারা বুঝাতে চেয়েছে কোন খারাপ কাজ না করেও টাকা উপার্যন করা যায়।
৬.সার্জি ব্রিন এবং পেইজ লেরী হল গুগুলের প্রতিষ্ঠাতা। যারা HTML প্রোগ্রামিং ভাষা সম্পর্কে ততটা ধারনা না থাকায় গুগুলের হোম পেইজটিকে খুব সাদা মাটা ভাবে তৈরি করে যা আজ ও বিদ্যমান।
৭. গুগুলের হোম পেইজে "I'm Feeling Lucky" বাটনটি রাখার জন্য গুগুলের প্রতি বছর ১১০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করতে হয়।
যদিও এই বাটনটি ব্যবহার হয় না বললেই চলে। শুধুমাত্র এই বাটনটি গুগুলের জন্যে লাকি মনে করে বাদ দেয়া হচ্ছে না।
৮. গুগুলে ফিড ব্যাক মেইল পাঠালে গুগুলের কোন একজন কর্মকর্তা তা অবশ্যই পড়ে।
৯. “Did you mean…” ফিচার (feature) যুক্ত করার পরে গুগুলের ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্বিগুন হয়।
১০. গুগুলের শুরুতে কোন submit button ছিল না।
তথ্যসূত্র:এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করুন
এখানে ক্লিক করুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।