আনন্দের মাঝে থাকতে ভালবাসি, ভালবাসা খুজে বেরাই........ হরতাল পছন্দ করেন না এবং অধিকাংশ যুবক সুস্থ-স্বাভাবিক রাজনীতির চর্চা দেখতে চান। রাজনীতির ধ্বংসাত্মক প্রবণতাগুলো নিয়ে যুবকদের দৃষ্টিভঙ্গি যথার্থ বলে মনে হয়। তবে বায়ান্ন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত যে ছাত্ররাজনীতি আলোকবর্তিকা হয়ে জাতিকে পথ দেখিয়েছে, সেই ছাত্ররাজনীতি সম্পর্কে ৮০ শতাংশের বেশিসংখ্যক যুবক কেন বিরূপ ধারণা পোষণ করেন, তা বিবেচনার দাবি রাখে।
আগে যেখনে ছাত্ররা রাজনীতী করতো নিজেদের অধিকার আদায়ের জন্য, আর আজ তা হয়ে গেছে কেবল কন দলের জন্য। কেনো আমরা এই অসুস্থ দলগুলির জন্য লরবো? আমরা মনে করি, ছাত্রছাত্রীদের মূল কাজ হচ্ছে পড়াশোনা করা।
পড়াশোনাটা ঠিকমতো না করলে রাজনীতি, অর্থনীতি বা দেশের উন্নয়নে তারা কী করে ভূমিকা রাখবে, তা বোধগম্য নয়। পড়াশোনাটা ঠিক রেখেই ছাত্রছাত্রীরা অন্যান্য কর্মকাণ্ড যেমন: বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদিতে অংশ নেবে। তারা অবশ্যই রাজনীতিসচেতন হবে, প্রয়োজনে রাজনীতিতে অংশও নেবে। তবে সেই রাজনীতি পড়াশোনা বাদ দিয়ে নয়, পড়াশোনা ঠিক রেখে। আর সেই রাজনীতি হবে ছাত্রছাত্রীদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের রাজনীতি, সেই রাজনীতি হবে শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়নের রাজনীতি।
রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যদি কোনো স্বৈরাচার স্থাণু হয়ে বসে, তার প্রতিবাদে শামিল হতে ছাত্রছাত্রীদের বাধা নেই। কিন্তু যে সর্বনাশা লেজুড়বৃত্তির ছাত্ররাজনীতি বাংলাদেশে চলছে, আমরা তার বিরোধী।
(কীছূটা মূলত সবার সাথে শেয়ার করা) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।