কেউ কি কখনও শিখিয়েছিল,- একটা বাঁশিকে কিভাবে কাঁদতে হয়? অভিমানী জলকণাদের যদিওবা ঝরে ঝরে, নদী হয়ে খুঁজে নিতে হয় আপন সুনীলের পরিচয়, তাই বলে কি কেউ দেখেছ এমন, যৈবতী এক মেঘ ফিরিয়ে দিয়েছে অবলীলায়,- বাউন্ডুলে কোন পর্বতের সফেদ আলিঙ্গন! সূর্যের আলো মেখে জ্যোৎস্না ফেরী করে যে সুশীল চাঁদ, তোমরা কি কেউ ভেবে দেখেছ কখনও,- চাঁদটারও হয়ত খুব ক্লান্ত লাগে ঠিক তোমারি মত! চাঁদটারও বুঝি খুব একলা লাগে ঠিক তোমারি মত! বৃক্ষের সবুজ ছায়ামন্দিরের পুজারী প্রেমিক পাখিরা আমার , আমৃত্যু জ্বলে-পুড়ে খাক হওয়ার শাপগ্রস্ত সূর্যটার জন্যও, সন্ধিপ্রকাশ প্রহরে লিখে যেও কোন নাগরিক শোকগাঁথা ! মৃত্তিকার মধুপিয়াসী দ্বো-পেয়ে ভবঘুরের দল জেনে রেখ, এই নীল গ্রহটির মনেও ছিল কিছু আততায়ী বাসনার বাস, যেমনটা সকরুণ রুদ্র বীণাতে নিমেষেই চাপা পড়ে গেছে, অপলক কিছু শ্যামল বালিকার সলজ্জ শঙ্খচূড় সাধ!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।