***** ইমান,চরিত্র,সততাই মূল কথা। ****** সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত মতবাদ ও আমাদের অর্ন্তদহন। ।
বাবু সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক ভেংল্কিবাজের নাম। চাপার জোরে নানা সময় নানান মন্তব্য করে সব সময় রাজনীতিতে তার অবস্থান টিকিয়ে রাখার চেষ্টায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।
চাপার জোরেই তিনি মন্ত্রীত্ব পেয়েছেন।
যদিও সবসময় আওয়ামী ঘরানা মন্ত্রী,এমপি ও বুদ্ধিজীবিদের বেপাস মন্তব্য সব সময় আলোচনা সমালোচনার ঝড় উঠলেও তাদের মুখ বন্ধ নেই। তবে র্নিনজ্জতা আর বেহায়াপনার যদি র্যাংকিং হতো তাহলে নিশ্চিত বিশ্বের যেকোন প্রতিযোগিকে লড়তে হতো সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সাথে। এটা আমার অভিমত আপনাদের নাও হতে পারে।
রেলওয়ে ঘুস কেলেংকারির দায়ে অভিযুক্ত হয়ে মন্ত্রীত্ব ছেড়ে দিলে ও তার প্রিয় নেত্রী তাকে আবার দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করার পর আবার মুখ খোলেন তিনি।
তার একের পর এক বক্তব্য আমাদের ভাবিয়ে তুলছে এই সেই সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কিনা যাকে কিছুদিন হলো ঘুস নেয়ার অভিযোগে মন্ত্রীত্ব ছাড়তে হয়েছিলো। অবশ্য আমাদের দেশে প্রবাদ আছে ”মানির মান জুতা পিঠা করলে ও যায় না”
তার র্দূনীতিতে আমরা লজ্জিত কিন্তু পাঠক আপনাদের কাকের ময়লা খাবার গল্প মনে আছে নিশ্চয় কাক ছোখ বন্ধ করে ময়লা খায় সে মনে করে তাকে কেউ দেখছেনা।
কিছৃ দিন আগে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কে আবুল হোসেনের পক্ষে সাফাই গেয়ে বলতে শুনেছি ”আবুল হোসেনকে যারা বেহায়া বলে তারা বিশ্ব বেহায়া” আমি বলবো আমাদেও কাছে আপনার অবস্থান আরো উপরে। হয়ত সহসা আপনার নাম আসছে গ্রিনিজ বুকে।
আমাদেও গ্রামে একে অপরকে বলতে শুনি তোর পিত নেই অথবা তুই কুমড়ার ডগায় মুখ মুছে এসেছিস আমার সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের বক্তব্য শুনে আবার ছোটবেলার কথাগুলো মনে পড়ে যাচ্ছে।
পাঠক যে সাম্পতিক বক্তব্য নিয়ে আমি লিখছি সে কথায় আসি, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে সম্পতি বলেছেন ” বিসমিল্লাহ বলে বলি দেওয়া পাঠার মাংশ খেলে জায়েজ” আমি এর সাথে একটু সংযোজন করবো ” যদি আপনি র্ধমনিরপে আওয়ামীলীগ হন”
আমার আওয়ামী বন্ধুরা এই বক্তব্যকে কিভাবে নিয়েছেন জানিনাতবে কোন মুসলমান এটাকে সহজ ভাবে নেইনি এত সন্দেহের অবকাশ নেই।
কিছুদিন আগে আওয়ামী ওলামালীগের একটি সমাভেশে প্রধান অতিথি করা হয়েছিল সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে সেই থেকে বুঝা যাচ্ছে তাদের জন্যে নসিহত আসছে। সেই দিন দিতে না পারলেও দেরিতে হলেও নসিহত করেছেন।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সাহেবকে বলতে চাই তোমার দোষ নেই দেশ যখন র্ধমনিরপেতার নামে র্ধমহীনদের বিচরন ত্রে। মুসলিম প্রধান দেশের মুসলিম প্রধানমন্ত্রী বলতে পারে ” গজে চড়ে মা র্দূগা আসায় ফসল ভালো হয়েছে,জিড়িপি বেড়েছে·মানুষ সূখে শান্তিতে আছে” অর্থ মন্ত্রী হিন্দু উপশনালয় উদ্ভোধন করেন মোনাজাত করে , সুলতানা কামালরা হিন্দু পদবী নিয়ে ঘুরে বেড়ায়,সেয়দ আশরাফরা র্ধমীয় পরিচয় ভূলে যায়।
আকবরের দ্বিনে ইলাহীর মত নতুন ধর্ম মতে হুজুর,পুরোহিত, ফ্রাদার·বান্টি সহ ”সর্বধর্ম র্প্রাথনাসভা” নামে প্রোগাম হয় সেখানে তো দেশে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তদের অভায়রন্যে পরিনত হবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।