জানার আগ্রহ মানুষের চিরন্তন, বই হলো তার বাহন, আইনের মৃত্যু আছে কিন্তু বইয়ের মৃত্যু নেই।
ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে যাত্রীবাহী নৌযান চালু করার প্রস্তাব
বুয়েট বিশেষজ্ঞের অভিমত সরকারের উচিত ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে যাত্রীবাহী নৌযান চালু করা। এ বিকল্প পরিবহন ব্যবস্থা চালু হলে দুই মহানগরীতে সড়কে বিপুল পরিমাণের যাত্রীর চাপ হ্রাস পাবে। বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার এন্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, পণ্য সামগ্রীবাহী কার্গো নৌযান চলতে পারলে যাত্রীবাহী নৌযান কেন চলতে পারবেনা। বাসসের সঙ্গে আলাপকালে অধ্যাপক ইসলাম বলেন, কেরানীগঞ্জের পানগাঁওয়ে এ বছর যে ইনল্যান্ড কন্টেইনার রিভার টার্মিনাল (আইসিটি) চালু হচ্ছে সেখানে একসঙ্গে যাত্রীবাহী নৌযানও চালু করা যেতে পারে।
অ্যাসোসিয়েশন অফ এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টডেট শিপবিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশের (এইওএসআইবি) সভাপতি ড. আব্দুল্লাহেল বারি বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রামের দূরত্ব ৩শ’ কিলোমিটার। খুব সহজেই একটি যাত্রীবাহিনী লঞ্চ এক হাজার যাত্রী নিয়ে মাত্র ১০-১২ ঘণ্টার মধ্যে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা আসতে পারবে। যাত্রীরা অতিসহজে একরাতে ঘুমের মধ্যেই চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসতে পারবে। এই ধারণাকে স্বাগত জানিয়ে নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজান খান বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের যাত্রীবাহী নৌযান অন্যান্যগুলোর চেয়ে অনেক বেশি লাভজনক। এক্ষেত্রে প্রাইভেট সেক্টর থেকে যারা এগিয়ে আসবে সরকার তাদের সার্বিক সহায়তা দেবে।
খবর বাসসের। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।