মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে বেশ একটা সাড়া পড়েছে সারাদেশে। একটু ঘাটাঘাটি করে যা বুঝলাম, এই মোবাইল ব্যাংকিং একটু আলাদা। সাধারন মোবাইল ব্যাংকিং হচ্ছে ব্যাংক একাউন্টের তথ্য মোবাইলে দেখা। আর এটা হচ্ছে ব্যাংক একাউন্ট ছাড়া মোবাইলেই ফ্লেক্সিলোডের মত ব্যালেন্স থাকবে, আর সেই ব্যালেন্স থেকে অন্য মোবাইলে টাকা ট্রান্সফার করা যাবে এবং পরবর্তিতে ক্যাশ করে নেয়া যাবে। যদিও ফ্লেক্সি লোড করতে খরচ নাই তবে এটাতে খরচ আছে।
২% এর মত।
দুইটা ব্যাংক এই মুহুর্তে এটা চালু করেছে। ডাচ বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং আর ব্র্যাক ব্যাংকের বিকাশ। প্রথমে ডাচ বাংলা সম্পর্কে জানলেও পরবর্তিতে বিকাশ এর বিজ্ঞাপন গুলো নজর কেড়েছে, বেশ চোখে পরার মত। আগ্রহবশতই দুই বন্ধু মিলে এলাকার এক এজেন্টের থেকে বিকাশে একাউন্ট খুললাম।
রিচার্জ ও করলাম ৫০ টাকা করে। আবার নিজেদের মধ্যেই ১০ টাকা ট্রান্সফার ও করলাম। মজাই পেলাম। ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং। ডাচ বাংলারটা যদিও দেখি নি, তবে মনে হচ্ছে এরকমই কিছু হবে।
সংখ্যার দিক দিয়েও বিকাশ এর এজেন্ট মনে হয় বেশি, বিকাশ ট্রাই করার এটাও একটা কারন।
টাকা পাঠানোর প্রয়োজন আমার নিজের না থাকলেও এই ঝামেলা থেকে মোবাইল ব্যাংকিং অনেকটাই মুক্তি দেবে বলে মনে হচ্ছে। সময় বাঁচবে, খরচ বাঁচবে। তবে যাদেরকে টার্গেট করে এই ব্যাংকিং এর কথা বলা হচ্ছে, অর্থাৎ অল্প আয়ের মানুষ, এবং স্বাভাবিকভাবেই স্বল্পশিক্ষিত তাদের জন্যে মোবাইলে এই নিয়মগুলি আয়ত্ব করাটা একটু কঠিন ই মনে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকেই মোবাইল ব্যাংকিং শিক্ষার উপরে জোড় দিতে হবে।
তা না হলে এই সুন্দর সেবা গুলোর উদ্দেশ্য এবং প্রয়োগ খুব একটা কার্যকর হবেনা। তবে যা মনে হচ্ছে, উদ্যোগগুলি ভালো, দেশের উন্নতিতে অবদান রাখতে পারার কথা।
প্রযুক্তির সমস্যা এখানেও আছে। ফ্লেক্সিলোডের মাধ্যমে লটারী জেতার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেয়া তো হর হামেশাই হচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিং এর কারনে এই ব্যপারটা মনে হয় আরও সহজ হল।
কিছুদিন আগে ডাচ বাংলার মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে এ ধরনের ঘটনা শোনা যায়। এখন আবার বিকাশ নিয়েও বেশ আলোচনা হচ্ছে নিয়ম কানুন মানা নিয়ে। ব্যাংকিং নিয়ম কানুন সম্পর্কে যেহেতু জানিনা, তাই এসব নিয়ে আমার বলার ও কিছু নাই। আমি সাধারন মানুষ, সার্ভিস দিয়ে কথা। কেউ যদি ভাল কিছু দেয়ার চেষ্টা করে, তবে সেটার সাথে থেকেই তার দোষ গুন বিবেচনা করা উচিৎ।
প্রযুক্তির নিরাপদ ব্যবহার আর নিজেদের সচেতনতা, এই দুটোই পারে এর সফলতা নিশ্চিত করতে। লোভে পরে অন্ধের মত কাউকে টাকা পাঠিয়ে দিলে সে দোষ তো আমারই। যাই হোক, মোবাইল ব্যাংকিং একটি সম্ভাবনাময় খাত। এর উন্নতি কামনা করি। ধন্যবাদ জানাই ডাচ বাংলা ব্যাংককে, বিকাশ কে।
মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে বেশ একটা সাড়া পড়েছে সারাদেশে। একটু ঘাটাঘাটি করে যা বুঝলাম, এই মোবাইল ব্যাংকিং একটু আলাদা। সাধারন মোবাইল ব্যাংকিং হচ্ছে ব্যাংক একাউন্টের তথ্য মোবাইলে দেখা। আর এটা হচ্ছে ব্যাংক একাউন্ট ছাড়া মোবাইলেই ফ্লেক্সিলোডের মত ব্যালেন্স থাকবে, আর সেই ব্যালেন্স থেকে অন্য মোবাইলে টাকা ট্রান্সফার করা যাবে এবং পরবর্তিতে ক্যাশ করে নেয়া যাবে। যদিও ফ্লেক্সি লোড করতে খরচ নাই তবে এটাতে খরচ আছে।
২% এর মত।
দুইটা ব্যাংক এই মুহুর্তে এটা চালু করেছে। ডাচ বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং আর ব্র্যাক ব্যাংকের বিকাশ। প্রথমে ডাচ বাংলা সম্পর্কে জানলেও পরবর্তিতে বিকাশ এর বিজ্ঞাপন গুলো নজর কেড়েছে, বেশ চোখে পরার মত। আগ্রহবশতই দুই বন্ধু মিলে এলাকার এক এজেন্টের থেকে বিকাশে একাউন্ট খুললাম।
রিচার্জ ও করলাম ৫০ টাকা করে। আবার নিজেদের মধ্যেই ১০ টাকা ট্রান্সফার ও করলাম। মজাই পেলাম। ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং। ডাচ বাংলারটা যদিও দেখি নি, তবে মনে হচ্ছে এরকমই কিছু হবে।
সংখ্যার দিক দিয়েও বিকাশ এর এজেন্ট মনে হয় বেশি, বিকাশ ট্রাই করার এটাও একটা কারন।
টাকা পাঠানোর প্রয়োজন আমার নিজের না থাকলেও এই ঝামেলা থেকে মোবাইল ব্যাংকিং অনেকটাই মুক্তি দেবে বলে মনে হচ্ছে। সময় বাঁচবে, খরচ বাঁচবে। তবে যাদেরকে টার্গেট করে এই ব্যাংকিং এর কথা বলা হচ্ছে, অর্থাৎ অল্প আয়ের মানুষ, এবং স্বাভাবিকভাবেই স্বল্পশিক্ষিত তাদের জন্যে মোবাইলে এই নিয়মগুলি আয়ত্ব করাটা একটু কঠিন ই মনে হচ্ছে। সেক্ষেত্রে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকেই মোবাইল ব্যাংকিং শিক্ষার উপরে জোড় দিতে হবে।
তা না হলে এই সুন্দর সেবা গুলোর উদ্দেশ্য এবং প্রয়োগ খুব একটা কার্যকর হবেনা। তবে যা মনে হচ্ছে, উদ্যোগগুলি ভালো, দেশের উন্নতিতে অবদান রাখতে পারার কথা।
প্রযুক্তির সমস্যা এখানেও আছে। ফ্লেক্সিলোডের মাধ্যমে লটারী জেতার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেয়া তো হর হামেশাই হচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিং এর কারনে এই ব্যপারটা মনে হয় আরও সহজ হল।
কিছুদিন আগে ডাচ বাংলার মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে এ ধরনের ঘটনা শোনা যায়। এখন আবার বিকাশ নিয়েও বেশ আলোচনা হচ্ছে নিয়ম কানুন মানা নিয়ে। ব্যাংকিং নিয়ম কানুন সম্পর্কে যেহেতু জানিনা, তাই এসব নিয়ে আমার বলার ও কিছু নাই। আমি সাধারন মানুষ, সার্ভিস দিয়ে কথা। কেউ যদি ভাল কিছু দেয়ার চেষ্টা করে, তবে সেটার সাথে থেকেই তার দোষ গুন বিবেচনা করা উচিৎ।
প্রযুক্তির নিরাপদ ব্যবহার আর নিজেদের সচেতনতা, এই দুটোই পারে এর সফলতা নিশ্চিত করতে। লোভে পরে অন্ধের মত কাউকে টাকা পাঠিয়ে দিলে সে দোষ তো আমারই। যাই হোক, মোবাইল ব্যাংকিং একটি সম্ভাবনাময় খাত। এর উন্নতি কামনা করি। ধন্যবাদ জানাই বিকাশ ,ডাচ বাংলা ব্যাংককে কে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।