কলমিশাক স্বাস্খ্যের জন্য খুবই উপকারী। কলমি দুই প্রকার। যথা ডাঙ্গা কলমি ও জলকলমি। ডাঙ্গা কলমিগাছ দিয়ে ফসলের ক্ষেতের বেড়া দেয়া হয়। জলকলমিশাক খাওয়া যায়।
কলমিশাক পুরুষের শুক্র ও মেয়েদের বুকের দুগ্ধবর্ধক। কলমি রক্ত পরিষ্কার করে এবং নানা প্রকার যৌনব্যাধিতে উপকারী। কলমি ডাঁটা ছেঁচে রস বের করে রোজ সকালে এক টেবিল চামচ খেলে শরীর বিষমুক্ত হয়। কলমির পাতা বেটে ফোঁড়ায় লাগালে পেকে পুঁজ বের হয়ে যায়। চিকেন পক্স উঠলে কলমিশাক খেলে ভেতরের পক্স তাড়াতাড়ি বাইরে বেরিয়ে আসে।
হিস্টিরিয়া রোগে কলমিপাতা ও ডাঁটা বেটে রস খেলে উপকার হয়। শরীর ও পেট গরম হলে কলমিশাক খেলে ভালো হয়। কলমিশাক দিয়ে সকাল-বিকেল ভাত খেলে মায়ের বুকের দুধ বাড়ে। শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হলে রাতে দুধের সাথে পাঁচ ফোঁটা কলমিপাতার রস খাওয়ালে কোষ্ঠকাঠিন্য ভালো হয়। ডায়াবেটিক রোগীরা প্রতিদিন কলমিশাক খেলে উপকার হয়।
যেসব লোকের ফোঁটায় ফোঁটায় প্রস্রাব হয় সারাক্ষণ, তারা কলমিশাক খেলে উপকার হয়।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট থেকে নেয়া ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।