আমি ছিলাম তারপর আমরা হলাম। । । বিপরীতে যে দাড়ায় সবই যে আমার আয়না , নিজের আড়ালে আমিতো আমারে খুজে পাই না । ।
। । অবস্থা যাই হোক স্যারকে কবর দেয়ার ক্ষেত্রে পেছনে যা হয়েছে বা এখনও হচ্ছে তার সমাধান যেন দ্রুত হয়। নয়তো তাঁর স্বজন বা নিজেদের মধ্যে দূরত্ব আরও বাড়বে যা খুবই দুঃখজনক।
আর আমার একটা ব্যক্তিগত মত হলো স্যারকে আর নূহাস পল্লীকে যেন আলাদা করা না হয়।
নূহাস পল্লীতেই যেন কবরস্থ করা হয়।
আমি আবারও বলছি এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত।
আমার মতামতের পেছনে কিছু যুক্তি আমি উপস্থাপন করতে চাই।
স্যার ছাড়া নূহাস পল্লী আসলে ভুতুরে স্থানে পরিনত হবে । যা তার স্বজন অথবা আমাদের কারও কাম্য নয়।
স্যার নূহাস পল্লী এমনি এমনি তৈরি করেন নি । ঢাকায় জাতীয় কবিরও কবর আছে কয়জন তার কবর জিয়ারত করেন অথবা স্মরণ রাখেন। না রাখার কারণ শহরের যান্ত্রিকতার সাথে একজন অতীত মানুষের স্মৃতি চারণ গুরুত্বহীন হয়ে যায়।
কিন্তু নূহাস পল্লী আর হুমায়ুন স্যারকে পাশাপাশি রাখলে একটা শান্তিনিকেতন পাব।
যান্ত্রিকতায় হুমায়ুন স্যারকে অনুভবে খুজে পাবো না, কিন্তু খুজে পাবো ত নূহাস পল্লীর প্রকৃতির হাওয়ায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।