আমি আমার রব হিসাবে আল্লাহতায়ালাকে রাজি করাতে চাই। সেই ১৯৭৫ সালের ঘটনা। আমাদের এক বন্ধু রাশিয়ায় গিয়েছিলেন। ঐ সময় সেখানে ইসলামের চর্চা ও প্রচার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ছিল। ঘটনাক্রমে এমন এক ব্যক্তির সাথে আমাদের ঐ বন্ধুটির সাক্ষাত হল, যিনি একজন সাধারণ মানুষ হয়েও কুরআনের হাফেয ছিলেন।
রাশিয়ার মতো দেশে ঐ সময় কীভাবে তিনি কুরআন মজীদ হিফয করলেন জিজ্ঞাসা করলে মানুষটি বললেন, আমি একজনের সাথে দর্জির কাজ করতাম। তিনি হাফিয ছিলেন। আমি দৈনিক তার কাছ থেকে দশ আয়াত করে শুনতাম এবং মুখস্থ করতাম। এভাবে আল্লাহর রহমতে পূর্ণ কুরআন হিফয হয়েছে। কিন্তু আফসোস! জীবন শেষ হয়ে এল, এক জিলদ কুরআন দেখার সৌভাগ্য আমার হল না।
’ আমাদের বন্ধুটির কাছে কুরআনের একটি জিলদ ছিল। তিনি তা হাদিয়া দিলেন। ঐ হাফিযে কুরআন তখন জার জার হয়ে কাঁদতে লাগলেন এবং বার বার কুরআন মজীদের জিলদটিতে চুম্বন করতে লাগলেন!’
সূত্রঃ আল-কাওসার,মে-২০১১।
হে আল্লাহ আপনি আমাদের ও কুরআনের প্রতি মহব্বত এবং কুরআনে পাক মুখুস্ত ও তার মর্মার্থ বুঝার তওফিক দান করুন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।