থিওডর জুলিয়াস হ্ফম্যান (Theodore Julius Hoffman, c.1855-1921) এবং পি.এ. জন্সটন (P.A. Johnston) কলকাতায় বিখ্যাত ‘জন্সটন এবং হ্ফম্যান’ স্টুডিও (Johnston and Hoffman) স্থাপন করেন ১৮৮২ সালে এবং বাণিজ্যিকভাবে ফটোগ্রাফী শুরু করেন। তারা দার্জিলিং-এ ১৮৯০ সালে আরও একটি স্টুডিও চালু করেন। ধারণা করা হয় তারা সেই সময় ভারতবর্ষের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ফটোগ্রাফার ছিলেন; তাদের কাছে ছিল উত্তর এবং উত্তর-পূর্ব ভারত, সিকিম এবং নেপালের ছবির বিপুল সংগ্রহ। ‘বর্ণ এন্ড শেফার্ড’কে (Bourne and Shepherd) তৎকালীন সময়ের বৃহত্তম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ‘জন্সটন এবং হ্ফম্যান’ আনুমানিক ১৮৮০ সালের দিকে তৈরী 'Architectural Views of Dacca' অ্যালবামের জন্য বিখ্যাত।
এলবামটিতে জন্সটন এবং হ্ফম্যানের তোলা ১৩টি আলোকচিত্র ছিল। এলবামটি Half-leather বাঁধাই; আয়তন 365x283mm।
অ্যালবামের নাম: Architectural Views of Dacca
আলোকচিত্রের সংখ্যা: ১৩
আলোকচিত্র শিল্পী:জন্সটন এবং হ্ফম্যান
মাধ্যম: Photographic Print/ Albumen Print
আলোকচিত্রের আনুমানিক সময়কাল: ১৮৮০
অ্যালবামের আনুমানিক সময়কাল: ১৮৮৫
ছবির ক্রম বিন্যাস ব্রিটিশ লাইব্রেরীর ক্রম বিন্যাস অনুযায়ী করা হয়েছে। মূল অ্যালবামের ক্রম বিন্যাসের সাথে সম্পর্ক জানা নেই।
১।
ক্যাপশন: View near Dacca. A ruined temple and bridge
আলোকচিত্রের আয়তন: 272x203mm
মাধ্যম: Albumen print
বুড়িগঙ্গা নদীর তীর ঘেঁসে অষ্টকোণাকার ইট নির্মিত একটি মিনার দেখা যাচ্ছে। মিনারের সামনে একটি নৌকা নোঙ্গর করা আছে। অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন এটাকে পাগলা পুলের ধ্বংসাবশেষ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
ব্লগার এরশাদ আহমেদ সম্পূর্ণ ভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করেছেন। তিনি ধ্বংসাবশেষটি পরিদর্শনে গিয়ে বিদ্যমান জীর্ণ কাঠামোটি একটি মন্দিরের অভ্যন্তরে দেখতে পান।
সেখানে ‘শিবের’ মূর্তি স্থাপন করা আছে। মন্দিরের সেবায়েত এই কাঠামোটিকে ‘পাগল নাথ (শিব)’ নামক একটি মন্দিরের অংশ হিসেবে উপস্থাপন করেন এবং মন্দির থেকে কিছুটা দূরে উত্তর দিকে একটি স্থানকে পাগলা পুলের অবস্থানস্থল হিসেবে চিহ্নিত করেন। মন্দিরকে পরিবেষ্টন করে অন্য একটি ইটের কাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে যা তুলনামূলকভাবে যথেষ্ট নতুন; এই নতুন অংশটি ভক্তদের বসবাসের জন্য ব্যবহৃত হয়।
এরশাদ আহমেদ ছবির কাঠামোর সাথে বর্তমানে বিদ্যমান মন্দিরের কাঠামোর যথেষ্ট মিল আছে বলে মনে করেন যেটি অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনের বই এবং ব্রিটিশ মিউজিয়ামে ‘পাগলা ব্রীজ’ হিসেবে উল্লেখিত হয়েছে।
২।
ক্যাপশন: View at Dacca. Ruins of the Lal Baug Palace, the residence of the former Nawabs of Dacca
আলোকচিত্রের আয়তন: 270x193mm
মাধ্যম: Albumen print
এই গেট কেল্লার দক্ষিণ-পূর্ব কোণার অবস্থিত। এখন আমরা শুধুমাত্র প্রধান গেট- এর পিছন দিকটা দেখতে পাই, কারণ যে স্থান থেকে এই ছবিটি নেওয়া হয়েছে তা বাড়ী-ঘরে ভরে গেছে। Note the chhattris and guldastas on the south face, which do not survive today.
৩। ক্যাপশন: View at Dacca. The centre building is the Tomb of Noor Jehan, daughter of a former Nawab of Dacca [Bibi Pari's Tomb]
আলোকচিত্রের আয়তন: 273x198mm
মাধ্যম: Albumen print
লালবাগ কেল্লায় পরী বিবির সমাধি (মাঝে) দেখা যাচ্ছে। ডানে কেল্লার অভ্যন্তরের মসজিদ, বামে হাম্মামখানা এবং হাম্মামখানার একদম পিছনে দক্ষিণের প্রবেশদ্বার।
৪। ক্যাপশন: Suspension bridge at Dacca, erected in 1830 [with a church tower beyond]
আলোকচিত্রের আয়তন: 272x171mm
মাধ্যম: Albumen print
ধোলাই খালের উপর লোহার পুল। ব্রিটিশ লাইব্রেরীতে যদিও বুড়িগঙ্গা উল্লেখ আছে। এই ব্রিজের ছবিটি অনেকেই তুলেছেন তন্মধ্যে ফ্রিয ক্যাপ অন্যতম। ফ্রিয ক্যাপ তার ছবিটি তুলেছিলেন ১৯০৪ সালে লর্ড কার্জনের ঢাকা আগমন উপলক্ষ্যে প্রকাশিত অ্যালবাম ‘the Curzon Collection’ এর জন্য।
অন্য দুটি ছবির চিত্রগ্রাহকের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
ফ্রিয ক্যাপের তোলা ছবি (১৯০৪ সাল; অ্যালবাম - the Curzon Collection):
১৮৭০ সালে তোলা ছবি, চিত্রগ্রাহক অজ্ঞাত:
লোহার পুলের নীচের ছবিটি দেখা যায় না বললেই চলে। ছবিটি ফ্লিকারে আপলোড করেছেন জনৈক Mark Thomas। এটি একটি glass plate photograph। সময়কাল উল্লেখ নেই।
লোহার পুলের ইতিহাসঃ ১৮৩২ সালে, ঢাকার কালেক্টর ওয়াল্টার ঢাকার সাথে নারায়ণগঞ্জের যোগাযোগ সুবিধা বৃদ্ধির জন্য সূত্রাপুরে একটি single-span ঝুলন্ত সেতু তৈরীর উদ্যোগ নেন। সেই সময়ে এটি ছিল প্রকৌশলবিদ্যায় একটি বড় কৃতিত্ব। ১৮৬৭ সালে এতে টোল আরোপ করা হয়। একসময়ের কৌশলগত এবং বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ধোলায় খাল আমাদের নিদারুন অবহেলায় প্রায় হারিয়ে গেছে। ৯০-এর দশকেও লোহার পুলের অস্তিত্ব ছিল।
কিন্তু সিটি কর্পোরেশনের খামখেয়ালী সিদ্ধান্তের ফলে ঐতিহাসিক সেতুটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। যত দূর মনে করতে পারি সেতুটির লোহা বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল এবং সেই সময় এটা নিয়ে পত্রিকায় লেখা-লেখি হয়েছিল।
৫। ক্যাপশন: Mahomed Mosque at Dacca
আলোকচিত্রের আয়তন: 259x184mm
মাধ্যম: Albumen print
এটি আসলে করতলব খান মসজিদ যা বর্তমানে বেগম বাজার মসজিদ নামে পরিচিত। মুর্শিদ কুলী খান (করতলব খান) এটি নির্মাণ করেন ১৭০১-১৭০৪ সালে।
মসজিদের উত্তর পাশের আয়তাকার সম্প্রসারিত অংশটি দোচালা কুঁড়েঘরের আদলে ছাদ দ্বারা আচ্ছাদিত যার প্রান্তগুলি অত্যন্ত বাঁকা ও ঝুলে পড়া। সমস্ত ভবনটি সাধারণ প্লাষ্টার করা যা বাংলায় মুঘল স্থাপত্যের অনন্য বৈশিষ্ট্য। এছাড়া মসজিদের বাওলি (সিঁড়িযুক্ত কুয়া – stepped well)অবশ্যই আলাদাভাবে উল্লেখ করতে হয়। এটি বাংলায় একমাত্র ও স্বতন্ত্র নিদর্শন। এই ধরণের স্থাপনা খুঁজে পাওয়া যায় দক্ষিণাত্যে, যেখানে মসজিদের নির্মাতা করতলব খান বাংলায় আসার পূর্বে দীর্ঘ দিন অতিবাহিত করেছেন।
যদিও বাওলিটি সময়ের প্রবাহে কাঁদা-পাঁকে পূর্ণ হয়ে গেছে এবং এর উপরে দোকান নির্মাণ করা হয়েছে।
মসজিদের নীচে দোকান ঘর আছে। এখানে একটি কাঁচা বাজার স্থাপন করা হয়েছিল মসজিদের ব্যয় নির্বাহ করবার জন্য। ১৭৭৭ সালে নায়েব-এ নাযিম সরফরাজ খান-এর কন্যা লাভলী বেগম এই বাজারের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন। সেখান থেকেই এলাকার নাম বেগম বাজার এবং মসজিদটি বেগম বাজার মসজিদ নামে পরিচিত।
৬। ক্যাপশন: Hindoo Temple at Dacca on bank of river. A corresponding temple alongside it was washed away in 1880. This one is nearly undermined, and must fall soon. Native boats on left.
আলোকচিত্রের আয়তন: 200x247mm
মাধ্যম:Albumen print
বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে মন্দিরের মিনার। যখন আলোকচিত্রটি গ্রহণ করা হয় তখন এই মন্দিরটি প্রায় ধ্বসে পড়ার অবস্থায় ছিল। মন্দিরের মূল স্থাপনাটি নদীতে ভেঙ্গে পড়ে ১৮৮০ সালের দিকে। অবশিষ্ট এই চূড়াটি আরো কয়েকটি বৎসর দাঁড়িয়ে ছিল।
(১১ নম্বর ছবিটি দেখুন)
নীচের ছবিতে মন্দিরটির পুরো রূপ দেখা যাচ্ছে।
ব্লগার এরশাদ আহমেদ এই স্থাপনাকে নাযির নটো সিং মেমোরিয়াল হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যার অবস্থান ছিল ওয়াটার ওয়ার্ক্স রোডের চাঁদনীঘাটে।
ছবিটি কিনতে আগ্রহী হলে আপনি ক্রিষ্টিতে (Click This Link) ঢুঁ মারতে পারেন। এই ছবির সাথে সাথে আপনি মোট ৫৭টি ছবি (প্রত্যেকটি আনুমানিক 8¼ x 10½ in.) এবং একটি তিন খন্ডের বিস্তৃত দৃশ্য (7¾ x 29¾ in.) সংগ্রহ করতে পারবেন। মূল্য পরবে আনুমানিক £2,000 - £2,500 ($2,842 - $3,553)।
এই লটে যে ছবিগুলো আছে:
প্রোর্ট্রেট: নওয়াব আবদুল গণি, নওয়াব আহসান উল্লাহ, খাজা হাফিজুল্লাহ, লেফটেন্যান্ট গভর্নর এবং তার পারিষদ। অন্যান্যগুলো মূলত স্থাপত্যের ছবি যেমন মসজিদ, প্রাসাদ, মিটফোর্ড হাসপাতাল, নর্থব্রুক হল, মিল ব্যারাক এবং আয়রন সাসপেনশন ব্রীজ।
৭। ক্যাপশন: View at Dacca. Tomb of Noor Jehan, daughter of a former Nawab of Dacca. Built about 1650 [Bibi Pari's Tomb]
আলোকচিত্রের আয়তন: 264x191mm
মাধ্যম: Albumen print
ছবি পাওয়া যায়নি। এই ছবিটি ৩ নম্বর ছবিটির আরও কাছের দৃশ্য।
৮। ক্যাপশন: View at Toongee [Tungi], near Dacca. Ruined native bridge piers in foreground. Recently-built iron Girder Bridge beyond.
আলোকচিত্রের আয়তন: 272x186mm
মাধ্যম: Albumen print
তুরাগের উপর ধ্বংস প্রাপ্ত টঙ্গী সেতু (৯ নম্বর ছবিটি দেখুন); অদূরে একটি নবনির্মিত ইস্পাতের অবকাঠামোয় তৈরী ব্রীজ দেখা যাচ্ছে (১০ নম্বর ছবিটি দেখুন)।
৯। ক্যাপশন: View at Toongee [Tungi], near Dacca. Piers of a ruined bridge
আলোকচিত্রের আয়তন: 273x184mm
মাধ্যম: Albumen print
তুরাগের উপর ধ্বংস প্রাপ্ত টঙ্গী সেতু
১০। ক্যাপশন: Iron girder bridge at Toongee [Tungi], near Dacca
আলোকচিত্রের আয়তন: 272x211mm
মাধ্যম:Albumen print
তুরাগের উপর ধ্বংস প্রাপ্ত টঙ্গী সেতুর অদূরে নবনির্মিত ইস্পাতের অবকাঠামোয় তৈরী ব্রীজ।
ব্রীজটি ছবি তোলার কিছুদিন আগে নির্মিত। ব্রিটিশ লাইব্রেরীতে বুড়িগঙ্গার উপরে নির্মিত উল্লেখ আছে।
১১। ক্যাপশন: View of Dacca. Down the River Burra-gunga. The city lies on the left bank
আলোকচিত্রের আয়তন: 272x159mm
মাধ্যম: Albumen print
বুড়িগঙ্গার বাম প্রান্ত থেকে ঢাকা শহরের ছবি। দূরে নদীর তীরে একটি হিন্দু মন্দির দেখা যাচ্ছে।
এই সময়ের অনেক ছবিতেই মন্দিরের এই চূড়াটি অনেক দেখা যায় (৬ নম্বর ছবিটি দেখুন)। আগেই বলা হয়েছে ব্লগার এরশাদ আহমেদ এটাকে ‘নাযির নটো সিংহ স্মারক’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
১২। ক্যাপশন: The Dilkoosha Pleasure Palace, belong to the Nawab Ashanoollah of Dacca
আলোকচিত্রের আয়তন: 271x193mm
মাধ্যম: Albumen print
এটি একটি দুই তলা ভবনের সাধারণ দৃশ্য যা ফরহাত মঞ্জিল নামে পরিচিত ছিল। ভবনটি ইউরোপীয় নিওক্লাসিকাল শৈলীতে নির্মিত, মালিক নবাব আহসানউল্লাহ।
ভবনটি নবাব পরিবারের দিলকুশা গার্ডেনের মধ্যে অবস্থিত ছিল।
১৩। ক্যাপশন: The 'Chowk' or market place of Dacca. In centre is an old brass-cannon of native manufacture, found in the riverbed many years ago. On left is the chief mosque in the city
আলোকচিত্রের আয়তন: 268x190mm
মাধ্যম: Albumen print
অ্যাটকিনসনের বর্ণনা মতে ঢাকার এই অংশটি (চক) অনেক পুরনো। মুর্শীদ কুলী খান এটা প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০ বর্গ গজের এই বাজারে শাক-সব্জী, খেলনা, ক্ষুদ্র মনোহারী সামগ্রী, মিষ্টি এবং অন্যান্য দ্রব্যাদি প্রতিদিন বিক্রির উদ্দেশ্যে আনা হত।
সূর্যাস্তের সময় এলাকাবাসী এখানে জটলাকারে জমায়েত হত। বাজারের পাশেই হুশাইনি দালান যেটি ১৬৭৬ সালে নির্মাণ করা হয়।
এই আলোকচিত্রটি চক বাজারের একটি সাধারণ দৃশ্য তুলে ধরেছে যার কেন্দ্রে রয়েছে দেশীয়ভাবে প্রস্তুত একটি পিতলের তৈরী মুঘলযুগের কামান। কামানটির নামে বিবি মরিয়ম; এই কামানটি মীর জুমলার কামান বা সদর ঘাটের কামান হিসেবে বহুল পরিচিত। এই কামান মুঘল সুবাদার মীর জুমলা আসামে সামরিক অভিযানের স্মারকচিহ্ন হিসেবে ঢাকায় এনেছিলেন।
তিনি মূলত দুইটি কামান তৈরী করিয়ে এনেছিলেন; অন্যটি ছিল ‘কালে খাঁ জমজম’; ‘কালে খাঁ জমজম’ কালের প্রবাহে বুড়িগঙ্গার অতলে হারিয়ে গেছে।
বিবি মরিয়ম অনেক বার স্থান বদল করেছে। মীর জুমলা প্রথমে এটিকে সোয়ারীঘাটে স্থাপন করেন, পরে চক বাজারে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯১৭ সালে ঢাকা মিউজিয়াম কামানটি চক বাজার থেকে সদর ঘাটে নিয়ে যায়। পঞ্চাশের দশকে (১৯৫৭) এটিকে গুলিস্তান সিনেমা হলের সামনে স্থাপন করা হয় এবং পরবর্তীতে (আশির দশকের শেষে)ওসমানী উদ্যানে স্থানান্তরিত হয়।
ছবির বাম দিকের মসজিদটি (নির্মাণকাল ১৬৭৬) তৎকালীন সময়ের প্রধানতম ছিল যা আজকের চকবাজার মসজিদ / চকবাজার শাহী মসজিদ নামে পরিচিত।
গুলিস্তান সিনেমা হলের সামনে বিবি মরিয়ম (১৯৫৭)
তথ্যসূত্র:
http://www.bl.uk/
http://dhakadailyphoto.blogspot.com/ [এরশাদ আহমেদ-এর ব্লগ]
http://oldcityphotos.blogspot.com/
http://www.skyscrapercity.com/
http://www.banglapedia.org/
http://www.christies.com ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।