টুকলিফাই মারাই আমাদের কাজ, চুরা ছেঁচা দেয়াই আমাদের লক্ষ্য। পুলিশ পারে না এমন কোন কাজ নেই। লোকমান হত্যা মামলায় এখনও চার্য শিট হয়নি। আমলী আদালতে চার্য ফ্রেম হবে। মামলাটি নিয়ে ডিসি এসপি সম্পূর্ন বিবাদীর পকেটে।
বাকি রইলো ডিস্ট্রিক জজ, সেও বিবাদীর কথা শুনতে বাধ্য তারপরও দীর্ঘ তদন্ত ও শুনানী কালে বিচারকদের মধ্যে বিবাদীর পক্ষাবলম্বন নিয়ে দ্বিমত আছে।
এমতাবস্থা ডিসি এসপির পরিকল্পনা ক্রমে পুলিশ দিয়ে বাচারক পিটিয়ে কি ম্যাসেজ দেওয়া হলো ? বাস্তবতা হলো সাধারন পুলিশের সামনে বিচারক পরিচয় দেওয়ার পর ১০০% নিশ্চিত না হয়ে বা নিজে আক্রান্ত না হলে তাঁর গায়ে হাত তোলা অবাস্তব। বাংলাদেশে ১ লাখ ৪০ হাজার কনস্ট্যবল আছে তাদের জিজ্ঞাসা করে দেখতে পারে।
ঘটনাঃ রোববার নরসিংদী জেলা আদালতে চাঞ্চল্যকর পৌর মেয়র লোকমান হোসেন হত্যা মামলার আসামিদের হাজিরা ছিল। এজন্য আদালত প্রাঙ্গণের নিরাপত্তায় মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত পুলিশ।
এরই অংশ হিসেবে আদালতের মূল ফটকে পুলিশ সবাইকে তল্লাশি করে। তখন যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ- ২ এর বিচারক মো. ইমান আলী শেখ রিকশায় করে আদালতের মূল ফটকের সামনে এলে পুলিশ তাকে তল্লাশি করতে চায়। এ সময় তিনি নিজেকে বিচারক হিসেবে পরিচয় দেয়। তখন পুলিশ সদস্যরা তাকে পরিচয়পত্র ছাড়া প্রবেশ করতে না দিলে তিনি বাধ্য হয়ে পরিচয় পত্র ব্যাগ থেকে বের করার সময়ই অন্য পুলিশ এসে তর্ক হচ্ছে কেন বলে বিচারককে হেলমেট দিয়ে আঘাত করে। এ সময় ওই পুলিশের সঙ্গে আরও দুই পুলিশ বিচারকের গায়ে হাত তোলে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।