আবারো দেশে মুর্খের উলঙ্গ নৃত্য দেখা গেলো। মুর্খটি জানেও না যে, তার পরনে কিছু নাই!! সিম্পল বিএ পাশ, তাও ৭৩ সালের, যখন চেয়ার টেবিলও পাশ করেছিল। সেখানে ডিভিশন/ক্লাশের উল্লেখ নাই। সার্টিফিকেটটি ভুয়া না কি জাল, সন্দেহ রয়ে গেছে। কারন ডঃ এমাজউদ্দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত। অথচ ৮ মার্চ ১৯৭৫ তারিখে ইস্যু করা হাসিনার সার্টিফিকেটে সই করেছেন ডঃ এমাজউদ্দিন! সন্দেহ তো থাকছেই। কিন্তু ইতোমধ্যেই বুয়ার চামচারা ডজন খানেক ’অনাহারী ডক্টরেট’ জোগাড় করে ফেলেছে। এখন নিজের ওজন বাড়ানোর জন্য নোবেল জয়ী অমর্ত্য সেনের সাথে এক কাতারে বাংলা একাডেমীর ‘অনারারি ফেলোশিপ’ নিলেন রং হেডেড এই মহিলা। তাহলে পাগলামীর (রং হেডেড) জন্যও ফেলোশীপের একটা ব্যবস্থা হলো। ভালোই তো! কি বলেন আপনারা?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।