“রঞ্জনা আমি আর আসব না” ছবিটা অনেকদিন যাবৎই পি.সি. তে ছিল । দেখি দেখি করে আর দেখা হয়ে উঠেনি । নতুন কোন ছবি না পেয়ে আজ ছবিটা দেখতে বসলাম । ছবির রিভিউ লেখার যোগ্যতা যেহেতু আমার নেই । তাই শুধু মতামতের মত করে বলে যাই ।
এক কথায় অসাধারন একটি ছবি । প্রথমে পরিচালক অন্ঞ্জন দত্তকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই বাংলা ভাষাতে এত সুন্দর একটা গানের ছবি উপহার দেয়ার জন্যে । এখানে অবশ্য দ্বিমত থাকতে পারে । কারণ ছবিতে শুধু গানই নয়, শিল্পীর ব্যাক্তিগত জীবনকেও সমানভাবে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে । কোন কোন ক্ষেত্রে সেটাই মূখ্য হয়ে উঠেছে ।
প্রত্যেকের অভিনয় অনবদ্য । সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল যে ছবিতে মূখ্য ভুমিকায় অভিনয়ও করেছেন অন্ঞ্জন দত্ত নিজেই । পুরোটা ছবি জুড়েই অভিনয় ছিল মুগ্ধ করার মত । এত সাবলীল আর স্বাভাবিক অভিনয় কোন পেশাদার অভিনেতার পক্ষেও খুব কঠিন হওয়ার কথা ছিল । অথচ সে কাজই তিনি করেছেন অত্যন্ত নিঁখুতভাবে ।
সিনেমার মূল চরিত্রগুলোতে আমরা সবসময় আদর্শ কোন মানুষ কে দেখে অভ্যস্ত । “রঞ্জনা আমি আর আসব না” সে ধারার বাইরে বেরিয়ে এসে গল্পে এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে । যা কিনা অভিনেতাদেরকেও পর্দায় বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করেছে বলে আমি মনে করি ।
আমরা যারা অন্ঞ্জন দত্ত’র গানের ভক্ত, তাদের তো আর নতুন করে কিছু বলে দিতে হবে না । তবে বলতে পারি ছবির গানের ক্ষেত্রেও তিনি আমাদের নিরাশ করেননি ।
ছবির প্রত্যেকটি গানই ছিল অসাধাণ । রক এবং পপ ঘরাণার । একটা রবীন্দ্র সংগীতও আছে , রিপ্রাইজ করা ।
ছবটির সংলাপ সম্পর্কে আর বিশেষ করে কিছু বলতে ইচ্ছে করছে না । অন্যান্য সব বিষয়গুলোর মত সংলাপও শিল্পোর্ত্তীণ ।
ভাবতে ভালোই লাগছে, আমরা বাংলা ভাষায় এমন ছবি দেখতে পারছি যাতে, মনের খোরাক মেটানোর মত উপাদান থাকে এবং অবশ্যই শিল্পোর্ত্তীণও বটে ।
ধন্যবাদ অন্ঞ্জন দত্তকে ।
আর আপনাদের ধন্যবাদ কষ্ট করে পোষ্টটি পড়ার জন্য ।
“রঞ্জনা আমি আর আসব না” ছবিটা অনেকদিন যাবৎই পি.সি. তে ছিল । দেখি দেখি করে আর দেখা হয়ে উঠেনি ।
নতুন কোন ছবি না পেয়ে আজ ছবিটা দেখতে বসলাম । ছবির রিভিউ লেখার যোগ্যতা যেহেতু আমার নেই । তাই শুধু মতামতের মত করে বলে যাই ।
এক কথায় অসাধারন একটি ছবি । প্রথমে পরিচালক অন্ঞ্জন দত্তকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই বাংলা ভাষাতে এত সুন্দর একটা গানের ছবি উপহার দেয়ার জন্যে ।
এখানে অবশ্য দ্বিমত থাকতে পারে । কারণ ছবিতে শুধু গানই নয়, শিল্পীর ব্যাক্তিগত জীবনকেও সমানভাবে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে । কোন কোন ক্ষেত্রে সেটাই মূখ্য হয়ে উঠেছে ।
প্রত্যেকের অভিনয় অনবদ্য । সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল যে ছবিতে মূখ্য ভুমিকায় অভিনয়ও করেছেন অন্ঞ্জন দত্ত নিজেই ।
পুরোটা ছবি জুড়েই অভিনয় ছিল মুগ্ধ করার মত । এত সাবলীল আর স্বাভাবিক অভিনয় কোন পেশাদার অভিনেতার পক্ষেও খুব কঠিন হওয়ার কথা ছিল । অথচ সে কাজই তিনি করেছেন অত্যন্ত নিঁখুতভাবে । সিনেমার মূল চরিত্রগুলোতে আমরা সবসময় আদর্শ কোন মানুষ কে দেখে অভ্যস্ত । “রঞ্জনা আমি আর আসব না” সে ধারার বাইরে বেরিয়ে এসে গল্পে এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে ।
যা কিনা অভিনেতাদেরকেও পর্দায় বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলতে সাহায্য করেছে বলে আমি মনে করি ।
আমরা যারা অন্ঞ্জন দত্ত’র গানের ভক্ত, তাদের তো আর নতুন করে কিছু বলে দিতে হবে না । তবে বলতে পারি ছবির গানের ক্ষেত্রেও তিনি আমাদের নিরাশ করেননি । ছবির প্রত্যেকটি গানই ছিল অসাধাণ । রক এবং পপ ঘরাণার ।
একটা রবীন্দ্র সংগীতও আছে , রিপ্রাইজ করা ।
ছবটির সংলাপ সম্পর্কে আর বিশেষ করে কিছু বলতে ইচ্ছে করছে না । অন্যান্য সব বিষয়গুলোর মত সংলাপও শিল্পোর্ত্তীণ ।
ভাবতে ভালোই লাগছে, আমরা বাংলা ভাষায় এমন ছবি দেখতে পারছি যাতে, মনের খোরাক মেটানোর মত উপাদান থাকে এবং অবশ্যই শিল্পোর্ত্তীণও বটে ।
ধন্যবাদ অন্ঞ্জন দত্তকে ।
আর আপনাদের ধন্যবাদ কষ্ট করে পোষ্টটি পড়ার জন্য ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।