ভাই ১ টা উদাহারন দিয়া লই আগে। ধরেন মাশের শেষের দিক হাতে টাকা পইসা নাই তেমন। কিন্তু মন তো আর মানে না। ঘুরতে বাইর হইলেন আপনার গার্লফ্রেন্ড অথবা বউরে নিয়া । এইদিক ওইদিক ঘুইরা ওনারা আপনারে চামে মার্কেটে নিয়া গেল।
পরে এই দোকান ওই দোকান ঘুইরা ড্রেস পছন্দ করল। আবার আপনারে জিগাইতেও পারে যে আমাকে এই ড্রেসে অনেক মানাবে তাই না? আপনে তো ভাই বাঁটে পড়লেন । কইতেও পারবেন না তোমারে মানাইব না আর মানাইব কইলে কিনা দিতে হইব। তো আই সময়ে আপনারে বাছাইতে পারে আপনার ক্রেডিট কার্ড। আর েসইটা যদি ফ্রী হয় তাইলে তো আর কথাই নাই ।
যারা ব্যবহার করতে পারবেনঃ
যাদের মাসিক বেতন মাত্র ১৫০০০ টাকা বা তার চেয়ে বেশি তারাই এই কার্ড নিতে পারবেন। ১৫০০০-৩০০০০ টাকা যাদের বেতন তারা ভিসা সিলভার কার্ড আর যাদের বেতন ৩০০০০ এর চেয়ে বেশি তারা ভিসা গোল্ড কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন।
ভিসা কার্ড এর সুবিধাঃ
১. দেশে বিদেশে ব্যবহার করতে পারবেন।
২. ১ম বছরের বার্ষিক ফী সম্পূর্ণ ফ্রী। যদি বছরে ১৮ বার কার্ড ব্যবহার করেন তাহলে তার পরের বছরের ফীও সম্পূর্ণ ফ্রী।
৩. আপনার বেতনের ২-৩ গুন হবে আপনার কার্ড লিমিট।
৪. ৪৫ দিনের মাঝে টাকা পরিশোধ করলে কোন ফী দিতে হবে না।
৫. বিভিন্ন আউটলেটে ১০-২০% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট সুযোগ।
৬. আপনার লিমিটের ১০০% পর্যন্ত ক্যাশ টাকা উঠাতে পারবেন।
যা যা লাগবেঃ
১. আপনার ২ কপি ছবি।
২. ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
৩. সেলারি সার্টিফিকেট।
৪. বিগত ৬ মাসের ব্যাংক েস্টটমেন্ট।
এইগুলা হইলেই আপনে পায়া যাইবেন ভিসা কার্ড ১৫ দিনের মাঝে।
বিঃ দ্রঃ ১. এই ভিসা কার্ড সিটি ব্যাংক ইস্যু করবে।
২. সরকারি ১৫% ভাট প্রযোজ্য। কার্ডের উপর ভিত্তি করে বছরে ২০০-৩০০ টাকা আসবে।
কেউ নিতে চাইলে salauddin.akbar9@gmail এ মেইল পাঠান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।