যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ এই প্রথমবারের মতো এধরনের কোনো সংলাপে অংশ নিলো।
এদিনের সংলাপের বিষয়বস্তু সম্পর্কে বৈঠকে অংশ নেওয়া কেউ কিছু জানাতে আগ্রহী হননি। এমনকি বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যেভাবে চিত্র সাংবাদিকদের ছবি তোলার সুযোগ দেওয়া হয় এদিন তাদের সেধরনের কোনো সুযোগও দেওয়া হয়নি। সংলাপে অংশ নেওয়া সংশ্লিষ্ট সবাই একে একে নিজ নিজ গাড়িতে বৈঠকস্থল থেকে বেরিয়ে যান।
এভাবেই বেরিয়ে যাওয়ার পথে গাড়ির সামনে সাংবাদিকরা দাঁড়িয়ে গেলে ভেতর থেকে কথা বলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ।
তিনি একবাক্যে বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণ, জলদস্যুতা প্রতিরোধ, কোস্টগার্ড, আন্তর্জাতিক জলসীমা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ইস্যুতে সংলাপে আলোচনা হয়েছে। ’
বৈঠক শেষে বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে যোগাযোগ করা হলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে জানান, ‘দিন শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়বস্তু জানানো হবে। ’
যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক-সামরিক বিষয়ক সহকারী মন্ত্রী অ্যান্ড্র জে শ্যাপিরো সংলাপে যুক্তরাষ্ট্রের ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনাও সংলাপে অংশ নেন।
তিনি জানান, নিরাপত্তা, আঞ্চলিক নিরাপত্তা সহযোগিতা ছাড়াও বাংলাদেশে দুর্যোগকালীন যুক্তরাষ্ট্রের স্পেশাল ফোর্সের সহযোগিতার বিষয়ও নিয়ে সংলাপে আলোচনা হয়।
সংলাপের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সামরিক সহযোগিতার একটি কাঠামো গড়ার চেষ্টা করা হবে বলেও তিনি জানান।
বাংলাদেশের পক্ষে ২১ সদস্যবিশিষ্ট দলের নেতৃত্বে ছিলেন অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব মুস্তাফা কামাল।
বাংলাদেশ দলে পররাষ্ট্র ছাড়াও স্বরাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রতিনিধিরা ছিলেন। ( আমেরিকা আজকের এতক্ষণ পৃথিবীর যতগুলো মুসলিম দেশে গিয়েছে সেখানেই মুসলমানের রক্তে তাদের হাত রাংইয়েছে, বাংলাদেশেও তার ব্যতিক্রম হবে না। অথচ আমরা মুসলিমরা এখনও ঘুমে !!! ) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।