I never knew how to worship until I knew how to love. বৈশাখ পালন করা থেকে তো বিরত থাকতে পারবেন না তা-ই অনুরোধ করব এই পালনে যেন শিরক না হয়ে যায় সে দিকে লক্ষ্য রাখতে। অর্থাত বৈশাখ পালনের নামে ঐসকল কাজ থেকে দয়া করে নিজেকে দূরে রাখার চেষ্টা করবেন যেগুলো শিরক এবং গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। যেমন বৈশাখের শিরকি গান, মূর্তি, নাচ, অদ্ভুত অর্ধ দিগম্বর পাতলা পোশাক ইত্যাদি ।
অনেকে আমার সাথে হয়ত দ্বিমত করবেন কিন্তু মানুষকে ধীরে ধীরে ইসলামে আনতে হবে।
বৈশাখিতে আপনারা গরম ভাতে পানি দিয়ে পান্তা খাওয়ার কি দরকার? হাজার টাকা খরচ করে ইলিশ মাছ খাওয়ার? আপনারাই বলেন এটা ঐতিহ্য অর্থাত গ্রাম বাংলার মানুষ গরিব ছিল তা-ই পান্তা খাইত।
আপনারা ঐতিহ্য ধরে রাখার চেষ্টা করছেন!!
কিন্তু এটা তো গরিবদের টিটকারী মারা হচ্ছে !!! তাদের আরো অপমান ও অপদস্ত করে হচ্ছে।
যদি পারেন বৈশাখ পালন করবেন গরিবকে গরম ভাত গরম টাটকা তরকারী দিয়ে।
উত্সব যখন করবেনই টাকা অপচয় না করে গরিব দুখীদের এই একটা দিন ভালো খাবার দাবার খাওয়ার বেবস্থা করে দেন। নিজে পান্তা খাওয়ার দরকার নাই। কোন গরিব পান্তা দিয়ে হাজার টাকার ইলিশ খাইছে?
যে হাজার টাকা দিয়ে ছোট্ট ইলিশ কিনতে পারে যে বোধ করি আধা কেজি চালও কিনতে পারে !!!
আগের মানুষ কোনদিন বর্তমান সময়ের মত উদ্ভট পোশাক পরত কথাও পড়িও নাই শুনিও নাই ।
তাহলে এ কেমন ঐতিহ্য রক্ষা করছেন !!!
মহলাদের পোশাকের ছিরি দেখলে তো মনে হয় ইয়া আল্লাহ!! আসলেই কি আমাদের ঐতিহ্য ঐরকম অর্ধ দিগম্বর ছিল????
আমার কথা ১ জন পড়ে বুঝলে এবং এই উদ্ভট উত্সবের শিরক থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করলেও এই লেখার কষ্টের একটা স্বার্থকতা তৈরী হবে ইনশাল্লাহ। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।