আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অবশেষে আসলো সে কবিতা যার জন্য অপেক্ষমাণ সারা বিশ্বের মুক্তিকামী জনতা ____ লাল সালাম গুন্টার গ্রাস কে এবং বিপ্লবী অভিনন্দন ।

বেশি কিছু বলবো না , শুধু বলতে চাই আসুন আমাদের বিবেক কে একবার প্রশ্ন করি ? সাদা আর কালোর মধ্যে তফাৎ কি ? ইসরাইল এবং ইরান দুই পক্ষের ই উচিত এটা চিন্তা করা । আমরা আর কোন যুদ্ধ চাই না । চাই অনাবিল শান্তি আর শান্তি । কেন আমি চুপ করে আছি? সোজাসাপ্টা নয়তো ভঙ্গিভাট্টা করেই তব্দা হয়ে আছি দীর্ঘ সময়, যেন টিকে থাকার প্রান্তদেশে বড়জোর পাদটীকা হয়ে বেঁচে আছি। দুর্বলকে ভয় দেখিয়ে কাত করো- সংগঠিত আর আল্লাদি এমন নির্দেশে শানানো হচ্ছে প্রথম আক্রমণ, উন্মুল হয়ে যাবে ইরানিরা কারণ ওদের কোনো বর্তুল ভবনে নাকি সন্দেহজনক বোমা রাখা আছে।

কেন আমি নিজেকে বলছি- ওই অন্য দেশটিকে নাম ধরে ডাকো যারা এই গোপনীয়তার বছরগুলোতে পরাশক্তি হয়ে উঠেছে। কিন্তু সে শক্তি অনিয়ন্ত্রিত বলে গণ্য হলো, তারা কোনো পরীক্ষা করেনি বলে? সত্যের আবরণ তুলে দেখছি আমার নিরবতাও অপমানিত দেখছি মিথ্যা দমন ও দোষারোপ যদি তাকে অবজ্ঞা করি, তবে বিধান দেয়া আছে এন্টি-সেমেটিক দণ্ড ঝুলছে মাথার ওপর। আমার নিজের দেশ ক্ষমাহীন নিজস্ব অপরাধে যখন তখন গালি খায় আর কাজে নামানো হয় যাকে কেবলই বিশুদ্ধ বাণিজ্যিক স্বার্থে ক্ষিপ্র ঠোঁটে ঘোষিত হয়েছে পুনর্বাসিত বলে আরেকটি ইউ-বোট দেবে ইসরাইলকে যার মাথায় থাকবে ধ্বংসাত্মক ক্ষেপনাস্ত্র একটা একাকী আনবিক বোমার অস্তিত্বও যেখানে অপ্রমাণিত অপ্রমাণই হতে চলেছে আকাট্য যুক্তি ফলে আমি বলি, কথাটা বলতেই হবে এখন কিন্তু কেন আমি একটু আগেও চুপ করে ছিলাম? আমি ভেবেছি আমার অতীত, যার গায়ে অমোচনীয় কলঙ্করেখা ভেবেছি- ইসরাইলের মতো দেশ, এখন আর সবসময় যার সঙ্গে আমার সংযোগ মেনে নেবে সত্যের সর্বজনীন ঘোষণা কেন এখনই, এই শেষকালে ঠেকে শেষ কালিটুকুতে বলছি আমি আনবিক ইসরাইল ইতিমধ্যে বিপন্ন করে তুলেছে ভঙ্গুর বিশ্বশান্তির শেষ আশাটুকু? কেননা এটা এখন বলতেই হবে আগামী কাল হয়তো বড্ড দেরি হয়ে যাবে আর এও এক সঙ্গত কারণ যে আমরা, জার্মানরা ইতিমধ্যে অনেক ভারাক্রান্ত হয়ে আছি ফলে অপরাধ করার জন্য যে কোনো অজুহাতে অস্ত্র দেওয়া দুষ্কর্মে ক্ষমাহীন সহযোগিতা বলেই গণ্য হবে আর পারছি না পশ্চিমের ভণ্ডামি দেখে দেখে পরিশ্রান্ত আমি তবুও আশা থাকছে, হয়তো অনেকেই নিরবতার জঞ্জাল থেকে চ্ছিন্ন হয়ে ভাববে আসন্ন বিপদের কথা, বিরুদ্ধে দাঁড়াবে সহিংসতার। ইসরাইলের আনবিক শক্তির স্থায়ী ও অপ্রতিরোধ্য বাড় নিয়ে আর ইরানের আনবিক শক্তি নিয়েও রফা হবে, আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতায় দুই দেশের সম্মতিক্রমে কেবল তখনই ইসরাইলি আর ফিলিস্তিনিরা ওই অঞ্চলে বসবাসরত সকল মানুষ । অনুবাদ - সংগৃহীত ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।