আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শিকারি কুকুরের চাঁদাবাজি

আমি একজন সাধারন মানুষ। ] শিকারি কুকুরের চাঁদাবাজি কক্সবাজারের সৈকতে নানা উৎপাতের সঙ্গে যোগ হয়েছে কুকুরের উৎপাত। ইদানীং কিছু অপরাধী চাঁদাবাজিতে ব্যবহার করছে শিকারি কুকুর। কুকুরগুলো মনিবের শেখানো অনুযায়ী পর্যটকদের কাছ থেকে নানা কৌশলে টাকা আদায় করে নিচ্ছে। পর্যটকরা সমুদ্রের পানিতে জলকেলিতে ব্যস্ত থাকেন, আর এ সুযোগে শিকারি কুকুরগুলো তাদের এক পায়ের স্যান্ডেল বা জুতা কামড়ে নিয়ে আশপাশেই ঘুরে বেড়াতে থাকে।

জুতা-স্যান্ডেলের মালিক তা ফেরত চাইলে পাশে থাকা হকার শ্রেণীর শিশুরা ১০-২০ টাকা ফেলে রাখার পরামর্শ দেয়। টাকা ফেলে রাখলেই কুকুরেরা টাকা মুখে নিয়ে স্যান্ডেল-জুতা ফেলে রেখে ছুট দেয়। এমন অসংখ্য ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এই প্রতিবেদক। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, একেকটি কুকুর এভাবে প্রতিদিন ৩০-৩৫ জনের স্যান্ডেল-জুতা কামড়ে বিশেষ চাঁদাবাজি করে থাকে। স্থানীয়ভাবে অনুসন্ধান করে জানা যায়, ঘোনাপাড়ার শ্যামল, রুহি, জাবেদ, সাজাহান, পশ্চিম বাহারছড়ার সোহেল, নুরু, মিলন, কলাতলীর ইউনুস, সামিউল্লাহ, রতনসহ ২০-২২ জন কিশোর-তরুণ এসব শিকারি কুকুরের মালিক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।