আমার ফেসবুক লিঙ্কঃ www.facebook.com/Tushar.016 যে হারে বাংলাদেশে ডিজিটালাইজেশনের প্রভাব বাড়ছে, যদি এই ভাবে চলতে থাকে তবে বাংলাদেশের ভবিষ্যত অন্ধকারময় হতে আর বেশি দেরি নাই। এখন ছাগল, কুকুর, বলদ, গাধার কাছেও আছে এক সময়ের অতি দূর্লভ বস্তু - কম্পিউটার। জানিনা, আমি এখন কি নিয়ে লেখার প্রয়াশ করছি এইটা কোন দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান: কম্পিউটার বিজ্ঞানের অবদান এই রূপ কিছু হয়ে থাকলে আমাকে ক্ষমা করবেন।
ক্ষমা চাওয়ার মূল কারন বলি, যেভাবে এখন জায়গায়-বেজায়গায় অত্যাধুনিক কম্পিউটারাইজড বৈজ্ঞানিক গবেষনাগার প্রতিষ্টিত হচ্ছে তাতে বাংলাদেশে একটা বড়সড় প্রযুক্তি বিপ্লব সঙ্ঘটিত হলে আমি বিন্দু মাত্র অবাক হবো নাহ। পৃথিবীতে প্রথম স্টীম ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় ১ খৃষ্টাব্দে, শুনে অবাক হতে পারেন এই স্টিম ইঞ্জিনের প্রতিষ্টাতা বা জনকের নাম হলো Hero of Alexandria ।
এই স্টিম ইঞ্জিনের একটা বিশেষ নাম ছিলো একে বলা হতো Aeolipile। আবার অনেকে ইহাকে Hero Engine ও বলে থাকেন। এটা ছিল প্রথম মৌলিক স্টিম ইঞ্জিন, পরবর্তীতে Thomas Newcomen ১৭১২ সালে তৈরি করেন আধুনিক স্টিম ইঞ্জিন এবং যার হাত ধরে ইউরোপে ১৭-১৮ শতকে ব্যাপক পরিমানে কলকারখানা প্রতিষ্টিত হয়। এবং তার হাত ধরে শিল্প বিপ্লবের শুরু হয়।
এটা ছিল একটা উদাহরণ বা তাৎপর্য মাত্র, যে হারে এবং যে গতিতে বাংলাদেশ কম্পিউটারাইজড গবেষনা কেন্দ্র জায়গায়-বেজায়গায় কচুরীপানা-শেওলা-ছত্রাকের ন্যায় গজিয়ে উঠছে এতে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের আভাস পাওয়া যায়।
এভাবে চলতে থাকলে বড়সড় একটা শিল্প বিপ্লব হতে আর খুব বেশি দেরি নাই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।