আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম

মোবাইল প্লাটফর্ম হচ্ছে মোবাইলের অপারেটিং সিস্টেম যার মাধ্যমে একটি মোবাইল হ্যান্ডসেটকে পরিচালনা করা হয় যেমনটি উইন্ডোজ বা ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয় ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ পরিচালনার জন্য। সর্বোপরি মোবাইল ফোন এখন ওয়্যারলেস বা লোকাল কানেক্টিভিটি বা মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক সহজতর হয়ে উঠেছে। এ ক্ষেত্রে উদাহরণ হিসেবে দেয়া যেতে পারে বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্মের যেমন স্মার্টফোন, পিডিএ(personal digital assistance), এবং ইনফরমেশন অ্যাপ্লায়েন্স। বর্তমান সময়ে স্মার্টফোন অপারেটিং সিস্টেমের মোবাইলফোন গুলো মানুষের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে চলে এসেছে কেননা এ ফোনগুলোতে প্রতিনিয়তই নতুন নতুন মাল্টিমিডিয়া সুযোগ সম্বলিত হচ্ছে। গুগল, মাইক্রোসফট বা অ্যাপলের মত যারা প্রযুক্তির শীর্ষে অবস্থান করছে তাদের মোবাইল ফোনের বাজারে প্রবেশের মাধ্যমে মোবাইল ফোনের অনেক উৎকর্ষ সাধন করেছে।

২০০৭ সালের নভেম্বরে গুগলের লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের প্রচলন মোবাইল ফোনের এ প্রযুক্তিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে। স্মার্টফোনে যে সকল অপারেটিং সিস্টেম পরিচালিত হয় তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে নকিয়ার সিমবিয়ান, অ্যাপলের আইওস(iOS), রিমের ব্ল্যাকবেরী, মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ফোন এবং লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে আছে পাম ওয়েব ওএস, গুগলের অ্যান্ড্রয়েট, স্যামসাং এর বাডা এবং নকিয়ার মেমো। অ্যাপলের আইফোনের অপারেটিং সিস্টেম BSD ও NeXTSTEP নামক অপারেটিং সিস্টেম থেকে সংকলন করা হয় যা ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেমের প্রায় কাছাকাছি। স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেমের প্রতিমুহূর্তে বিভিন্ন উন্নয়নের ফলে মোবাইল ফোনে আরও অনেক সুযোগ সুবিধার সংযোজন আরও সহজসাধ্য করে তুলেছে। স্মার্টফোনের কিছু বহুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোকপাত করা যেতে পারে।

সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেমঃ সিমবিয়ান প্লাটফর্ম স্মার্টফোনের জন্য সিমবিয়ান ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে পরিচালিত একটি ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম। সিমবিয়ান প্লাটফর্ম ফেব্রুয়ারী ২০১০ থেকে অফিসিয়ালি ওপেন সোর্স কোড হিসেবে পাওয়া যায়। সিমবিয়ান প্লাটফর্মটি Nokia, NTT DoCoMo, Sony Ericsson এবং Symbian Ltd এর যৌথভাবে সংযোজন ও পরিমার্জনের মাধ্যমে তৈরি করা হয়। আর এর মাধ্যমে সিমবিয়ানের S60 প্লাটফর্ম দাড় করানো হয়। এই প্লাটফর্মের উৎকর্ষ সাধনের মাধ্যমেই সিমবিয়ান ফাউন্ডেশনের উদ্ভব ঘটে এবং অফিসিয়ালি ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে সিমবিয়ান ফাউন্ডেশনের শুরু ঘোষিত হয়।

সিমবিয়ানের অ্যাভকন নামে নিজস্ব গ্রাফিক্স টুলকিট যা Series60 নামে পরিচিত। Series60 প্রধানত ডিজাইন করা হয়েছে মেটাফোর কি-বোর্ড ইন্টারফেসের বা mini QWERTY কি-বোর্ড এর জন্য। সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেম চারটি ভিন্ন সংস্করনে মোবাইল ফোনের প্রযুক্তিতে অংশগ্রহন করে আসছে। Symbian^1 হচ্ছে সিমবিয়ানের প্রথম সংস্করন এবং এটি সিমবিয়ান ও S60 সিরিজের জন্য ব্যবহৃত হয়। Symbian^2 হচ্ছে সিমবিয়ানের প্রথম ফ্রি সংস্করন।

এ সংস্করনের কিছু অংশ EPL লাইসেন্সপ্রাপ্ত এবং বেশিরভাগই SFL লাইসেন্সপ্রাপ্ত যা ছিল সিমবিয়ানের সদস্যদের জন্য উন্মুক্ত। ১ জুন ২০১০ থেকে জাপানীজ বিভিন্ন কোম্পানী সহ DoCoMo এবং শার্প এ সংস্করনের মোবাইল ফোনের অফিসিয়াল ঘোষনা দেয়। Symbian^3 ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১০ এ ঘোষিত সিমবিয়ানের ওপেন সোর্স সংস্করন। এই সংস্করনে প্রথম HDMI সংযোজন করে যা 2D ও 3D আর্কিটেকচার সাপোর্ট করে। Symbian^4 ২০১১ সালের প্রথমার্ধে সিমবিয়ানের এ সংস্করনটি আসবে বলে ধারনা করা হচ্ছে যাতে থাকবে আরও অনেক সুযোগ সুবিধার সংমিশ্রন।

নকিয়া, সনি এরিকসন, ফুজিৎসু, DoCoMo সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেমের মোবাইল ফোন তৈরি করে। ব্ল্যাকবেরী অপারেটিং সিস্টেমঃ ব্ল্যাকবেরী Research in Motion এর ব্ল্যাকবেরী লাইনের স্মার্টফোনের জন্য ডেভেলপ করা মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এই অপারেটিং সিস্টেম মাল্টিটাস্কিং সাপোর্ট করে। ব্ল্যাকবেরী অপারেটিং সিস্টেমের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি বিভিন্ন ইনপুট মেথড সাপোর্ট করে যেমন ট্র্যাকহুইল, ট্র্যাকবল এবং সম্প্রতি ট্র্যাকপ্যাড ও টাচস্ক্রীন। ব্ল্যাকবেরী অপারেটিং সিস্টেম সবচেয়ে বেশি পরিচিত তার করপোরেট ই-মেইল সার্ভিসের জন্য যার মাধ্যমে একইসাথে বিভিন্ন মেইলের সাথে যুক্ত হওয়া যায়।

ব্ল্যাকবেরী তার নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে MIDP ব্যবস্থার মাধ্যমে তাছাড়া এতে WAP 1.0 সুবিধাও সংযোজিত আছে। যে সকল নেটওয়ার্ক ব্ল্যাকবেরী Blacberry OTASL(Over The Air Software Loading) সাপোর্ট করে ব্ল্যাকবেরী অপারেটিং সিস্টেম সেখানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়ে যায়। ব্ল্যাকবেরী তার অপারেটিং সিস্টেমে থার্ড-পার্টি ডেভেলপারদের জন্য Blackberry API ব্যবহারের মাধ্যমে ব্ল্যাকবেরীর বিভিন্ন সফটওয়্যার তৈরির স্বাধীনতা প্রদান করে। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে ব্ল্যাকবেরীর অপারেটিং সিস্টেম সহজে ব্যবহারের জন্য ও প্রধানত ব্যবসায়ীদের জন্য তৈরি করা হয়। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমঃ গুগল মোবাইলের অপারেটিং সিস্টেম এর ক্ষেত্রে লিনাক্স কারনেলের কিছু পরিবর্তন করে স্মার্টফোনের জন্য অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বাজারে আনে।

এটা সর্বপ্রথম ডেভেলপ করে Android inc. এবং পরে গুগল তা নিজের অন্তর্ভুক্ত করে নেয়। অ্যান্ড্রয়েড এর ডেভেলপারদের এক বিশাল কমিউনিটি আছে যারা প্রতিনিয়তই এর জন্য বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম লিখে যাচ্ছে এবং হিসেব মতে প্রায় ৭০,০০০ তার মধ্যে উন্মুক্ত অবস্থায় আছে আরও ধারনা করা হয় প্রায় ১,০০,০০০ সাবমিট করা হয়েছে যা তাকে মোবাইল ডেভেলপিং ইনভায়রনমেন্টে দ্বিতীয় অবস্থানে তুলে এনেছে। অ্যান্ড্রয়েডের অপারেটিং সিস্টেমে C(core), C++, Java এই সবগুলো ল্যাংগুয়েজ এর ক্ষেত্রে স্বাধীনতা প্রদান করে যার দরুন প্রায় সব প্লাটফর্মে যে সকল প্রোগ্রামার কাজ করেন তাদের জন্য এ প্লাটফর্মে কাজ করা অনেক সহজ হয়ে যায়। অ্যান্ড্রয়েডের অপারেটিং সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত আছে জাভা অ্যাপ্লিকেশন যা রান করে জাভা বেইজড অবজেক্ট অরিয়েন্টেড অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক, ডাল্ভিক ভার্চুয়াল মেশিনে রান করে জাভা কোর লাইব্রেরী, JIT Compilation যেখানে রান করে কোর C লাইব্রেরী, media framework, SQLite relational database management system, OpenGL ES 2.0, 3D graphics API, WebKit layout engine, SGL graphics engine, SSL এবং Bionic libc । অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে মোট ১২ মিলিয়ন লাইনের কোড দিয়ে তৈরি যার ৩ মিলিয়ন লাইন কোড XML, ২.৮ মিলিয়ন লাইন C, ২.১ মিলিয়ন লাইন Java এবং ১.৭৫ মিলিয়ন লাইন কোড C++ ।

এই উদাহরনের মাধ্যমে বোঝা যায় যে গুগল তার অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমকে কতখানি Portability প্রদান করেছে। আর এ কারনেই গুগল খুব অল্প সময়ের মধ্যেই মোবাইল ফোনের বাজারে অনেক শক্তিশালী স্থান দখল করে নিয়েছে। অপারেটিং সিস্টেমের শেয়ার বাজারে শতকরা অবস্থানঃ অপারেটিং সিস্টেম শেয়ার(শতকরা) সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেম ৪০.১% ব্ল্যাকবেরী অপারেটিং সিস্টেম ১৭.৯% অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ১৬.৩% আইফোন ১৪.৭% উইন্ডোজ মোবাইল ৬.৮% অন্যান্য ৪.২% মোটঃ ১০০% আইফোন অপারেটিং সিস্টেমঃ আইফোনের অপারেটিং সিস্টেম (iOS) আইওএস যা অ্যাপলের অপারেটিং সিস্টেম ম্যাক থেকে সংকলিত যেখানে মোটামুটিভাবে ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমের ইউসার ইন্টারফেসের মতই গ্রাফিকাল ইন্টারফেস দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। সকল বয়সের সকল মানুষের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে অ্যাপলের আইফোন। অ্যাপল তার আইফোন প্রযুক্তি সর্বপ্রথম যুক্তরাস্ট্রের বাজারে আনে ২০০৭ সালের জুন মাসের ২৯ তারিখে এবং তারপর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তার ব্যাপক প্রচলন হয়।

তারই পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের ১১ জুন অ্যাপল তার দ্বিতীয় সংস্করন (iOS 2.0) আইফোন ৩জি বাজারে আনে যেখানে প্রথম থার্ড-পার্টি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের সুযোগ প্রদান করা হয়। তারপর ক্রমেই জনপ্রিয় হতে থাকা আইফোনের তৃতীয় সংস্করন (iOS 3.0) আইফোন ৩জিএস এবং সর্বশেষে আইফোনের চতুর্থ সংস্করন (iOS 4.0) আইফোন ৪ বাজারে আসে। এর প্রায় ১৬ গিগাবাইট স্টোরেজ ক্ষমতা সম্পন্ন এবং হাই ডেফিনেশন, এর নেটওয়ার্ক কানেক্টিভিটি(৩জি) এবং তার মোস্ট স্টাইলিশ আউটলুক ও গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেসের কারনে আইফোন সকলের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। উইন্ডোজ মোবাইল ফোনঃ উইন্ডোজ হচ্ছে মাইক্রোসফটের স্মার্টফোনের জন্য একটি মোবাইল ইনভায়রনমেন্ট। উইন্ডোজ সিই(Windows CE) অপারেটিং সিস্টেম এবং উইন্ডোজ মোবাইল সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয় এশিয়া মহাদেশে।

উইন্ডোজের এ অপারেটিং সিস্টেমের দুইটি সংস্করন উন্মুক্ত হয় ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে যা Windows Mobile 6 Professional (উইন্ডোজ মোবাইল সিক্স প্রোফেশনাল)(টাচ স্ক্রীনের জন্য) এবং Windows Mobile 6 Standard (উইন্ডোজ মোবাইল সিক্স স্ট্যান্ডার্ড)। এর টাচপ্যাড এবং কী-বোর্ড দুই ধরনের ইনপুট মেথডই আছে। মাইক্রোসফট এর পর তার নতুন সংস্করন উইন্ডোজ সেভেন মোবাইল(Windows 7 Mobile) বাজারে নিয়ে আসে যেখানে বিভিন্ন মাইক্রোসফট সার্ভিস উইন্ডোজ লাইভ, বিং তাছাড়াও ফেসবুক এবং গুগল অ্যাকাউন্টস ব্যবহারের সুযোগ প্রদান করা হয়। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে উইন্ডোজ তার এ দুই অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে সুসঙ্গত কোন মিল রাখতে পারে নি যার কারনে যারা উইন্ডোজ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন তাদের জন্য তা একটি সমস্যার কারন হয়ে উঠেছে। তবে এখন পর্যন্ত তাদের এ সমস্যা প্রকট হয়ে ওঠেনি বা হয়তো তাদের ইউজার সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেলে উইন্ডোজ তাদের এ সমস্যার সমাধান করে তার ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর বয়ে নিয়ে আসবে।

মেমো(Maemo) অপারেটিং সিস্টেমঃ মেমো ডেবিয়ান অপারেটিং সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট ট্যাবলেটের জন্য নকিয়ার প্রস্তুতকৃত একটি অপারেটিং সিস্টেম। মেমো ওপেন সোর্স জিনোমের লাইব্রেরী, গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস ও ফ্রেমওয়ার্কের উপর ভিত্তি করে প্রস্তুতকৃত। এর অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্কের জন্য উইন্ডোজের ম্যাচবক্স ও জিটিকে(GTK) বেইজড হিলডন(Hildon) ব্যবহার করে। নকিয়া তার সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেমের মোবাইল ফোনগুলোর পরপরই তাদের মেমো অপারেটিং সিস্টেমের মোবাইল ফোনের অপারেটিং সিস্টেমের উপর জোর প্রদান করে। মিগো(MeeGo) অপারেটিং সিস্টেমঃ ২০১০ সালের বিশ্ব মোবাইল কংগ্রেসে(World Mobile Congress) নকিয়া ও ইন্টেলের যৌথ পরিচালনায় মোবলিন(Moblin) ও মেমো(Maemo) অপারেটিং সিস্টেমকে সংযোজিত করে সব ধরনের মোবাইল ডিভাইসের জন্য তারা তাদের সেরা সম্পূর্ণ ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম মিগোর আনুষ্ঠানিক ঘোষনা করে।

বাডা(Bada) অপারেটিং সিস্টেমঃ বাডা হচ্ছে স্যামসাং এর একটি অপারেটিং সিস্টেম যা পূর্বে ওয়েভ(Wave) নামে পরিচিত ছিল। বাডা একটি কোরিয়ান শব্দ যার অর্থ হচ্ছে সমুদ্র(Ocean) বা সাগর(Sea)। ওয়েভ হচ্ছে সম্পূর্ণ টাচস্ক্রীন মোবাইল ফোনের জন্য তৈরীকৃত অপারেটিং সিস্টেম। স্যামসাং তার নতুন এ মোবাইল ফোনের জন্য অ্যাপ্লিকেশন স্টোর বাজারে এনেছে যেখানে প্রায় ৩০০ টিরও বেশি অ্যাপ্লিকেশন সবার জন্য উন্মুক্ত অবস্থায় আছে। স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম গুলোর পারস্পরিক পর্যালোচনাঃ ফিচার আইফোন অ্যান্ড্রয়েড উইন্ডোজ ব্ল্যাকবেরী সিমবিয়ান মেমো বাডা কোম্পানী অ্যাপল গুগল মাইক্রোসফট রিম সিমবিয়ান ফাউন্ডেশন নকিয়া স্যামসাং বর্তমান সংস্করন ৪.১ ২.২ ১.৪.৫ ৬.০.০ ৯.৫ ৫.০ ১.০.২ প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ C,C++, Objective C C,C++, Java C++ Java C++ C/C++ C++ লাইসেন্স EULA ফ্রি মাইক্রোসফট ফ্রি ফ্রি ফ্রি ওয়েব ইঞ্জিন ওয়েবকিট ওয়েবকিট IE 6.0 ওয়েবকিট ওয়েবকিট Gecko ওয়েবকিট SDK প্লাটফর্ম ম্যাক ওএসএক্স মাল্টি-প্লাটফর্ম উইন্ডোজ উইন্ডোজ উইন্ডোজ GNU/ Linux উইন্ডোজ বর্তমানে বিশ্বে যেখানে প্রায় ৪.১ বিলিয়ন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী আছে এবং ক্রমবর্ধনশীল গ্রাহকদের সুবিধা প্রদান ও নিজেদের শেয়ার বাজার ধরে রাখতে বিভিন্ন মোবাইল ফোন কোম্পানীগুলো প্রতিনিয়তই তাদের পণ্যের প্রযুক্তিগত উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.