যার হাত নেই, তাকে যদি হাতে মেহেদী দিতে বলা হয়, সে কি সেটা পারবে? না। তাহলে হাতে মেহেদী দেওয়া বাধ্যতামূলক করলে কি সেটা তার পক্ষে সম্ভব? না। তাহলে ড্রেসকোডের নামে মুসলমানে মহিলাদের বেপর্দা করার নিয়ম নতুন করে চালু করলে তারা কি করে পারবে? ইসলাম ধর্মে তো তাদের সে অধিকার নেই। আর একজন লুচ্চামার্কা অধ্যক্ষ নামের কলংক সে এমন নিয়ম চালু করার দুঃসাহস দেখায় কিভাবে!!! শিক্ষা-ব্যবস্থা এমন নয় যে, পোশাকের হেরফের হলে তার পড়ালেখা রসাতলে যাবে। তাহলে জোরপূর্বক ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে বোরকার উপর কেন নিষেধাজ্ঞা!!!! থাকতে পারে তোমার ড্রেসকোড, কিন্তু নাচ-গানের সময় তো মেয়েদের ঠিকই শাড়ি-ব্লাউজ পরিয়ে মঞ্চের উপর নাচাতে পার।
তখন কোথায় যায় তোমার ড্রেসকোড????? আর, যে মেয়েগুলো এস এস সি, এইচ এস সি বোরকা পড়ে পাস করল, কোন সমস্যা হল না। তাহলে নতুন করে নতুন বাহানায় ইসলামের বিরোধিতা করা হবে কেন? কেন সমস্যার সৃষ্টি করা হবে? মনে রাখবেন, মনগড়া নিয়ম দিয়ে মানুষ চলে না, বরং মানুষের দাবী অনুযায়ী নিয়মের আবির্ভাব হয়।
কেউ যদি হঠাত করে আইন করে যে, কলেজে বা চাকরিতে আসতে হলে মহিলাদের মসলিন শাড়ি-ব্লাউজ/ হাফ-পায়জামা-স্যালোয়ার পড়ে আসতে হবে, সেটা কি কোন সুস্থ মস্তিষ্কের অভিভাবক মেনে নিতে পারবে? যদি না পারে, তবে কেন পারবে না? সেটা কি অসামাজিক হবে? তবে জেনে রাখুন, বোরকাহীন মহিলাও মুসলমান সমাজে অসামাজিক। তাই সাবধান হে ইসলাম বিদ্বেষীরা...........সাবধান............
বোরকা পড়া নারীর অধিকার। যে বাধা দেবে, সে কট্টরপন্থী, নারী-নির্যাতনকারী, সন্ত্রাসী।
এদের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেওয়া হোক ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।