কুমিল্লায় ১৩ ফেব্রুয়ারি রাতে দুই কিশোর এক তরুণীকে হত্যার পর তার মুখমণ্ডল আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। এই লোমহর্ষক ঘটনার পর পুলিশ তদন্তে নামে এবং তিনদিনের মাথায় ওই দুই কিশোরকে আটক করেছে।
এখনো ওই তরুণীর পরিচয় উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। কিন্তু হত্যা রহস্য উদঘাটন এবং ঘাতকদের আটক করেছে। এই হচ্ছে বাংলাদেশের পুলিশের প্রকৃত ক্ষমতা।
অথচ সাংবাদিক দম্পতি হত্যাকাণ্ডের এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও তার রহস্য উদঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। পুলিশ প্রধান প্রণিধানযোগ্য অগ্রগতির খবর দিয়েও পিছিয়ে এসেছেন। আমার মতে পুলিশকে আগে বাংলা শেখাতে হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকেও তাই।
পুলিশের কাছে অনুরোধ আপনারা সত্য প্রকাশ না করুন, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ফাইল গায়েব করে দেবেন না।
কারণ, সরকার পরিবর্তন হলে হয়তো ফাইলটি পুনরায় চালু হতে পারে। এখন যেমন চাকরি বাঁচাতে অনেক কিছু করতে হচ্ছে আপনাদের, তখন হয়তো ফাইলটি পাওয়া না গেলে চাকরিসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা চলে যাবে!
কুমিল্লার ঘটনাটি দেখুন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।