সাদামনের মানুষ আমি : প্রথমতো সবকিছু সন্দুররূপেই দেখতে চাই... কোনটি সত্য, অলৌকিকত্ব, নাকি চিকিৎসা বিজ্ঞান? এই প্রশ্নের জবাব চাইলে মার্কিন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরাও চুপ করে থাকছেন! কারণ বড়দিনের প্রাক্কালে যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোতে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার ব্যাখ্যা দিতে পারছে না তারা কলোরাডো স্প্রিংসের মেমোরিয়াল হসপিটালে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ভর্তি করা হয় ৩৫ বছর বয়সী প্রসূতি মা ট্রেসি হারম্যান্সটরফারকে; চিকিৎসকরা তার সিজারিয়ান সেকশনের সিদ্ধান্ত নেন; অপারেশন টেবিলে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায় মায়ের; চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন তাকে; সদ্যজাত সন্তানকেও মৃত ঘোষণা করেন তারা; খুলে ফেলা হয় সব যন্ত্রপাতি; এই খবর বাইরে অপেক্ষমাণ তার স্বামী মাইকের কাছে পৌঁছে দেয়া হয় কিন্তু কান্নাকাটির পর্ব শেষ না হতেই নবজাত ‘প্রাণ ফিরে পায়’! তাকে নিয়ে যখন সবাই আনন্দে উদ্বেল তখন তারা বুঝতে পারেননি যে, তাদের জন্য আরেকটি বিস্ময় অপেক্ষা করছে; নবজাতক ছেলে সন্তানটি প্রাণ ফিরে পাবার কিছুক্ষণ পরেই মায়ের হার্টবিট ফিরে আসতে থাকে! কিন্তু অন্তত চার মিনিট তার কোনো হৃদস্পন্দন ছিল না! হাসপাতালের চিকিৎসক ড. মার্টিন বলেন, হৃদক্রিয়া একদম বন্ধ হয়ে যাবার পর কিভাবে মানুষ আবার জীবন ফিরে পেতে পারে এ ব্যাখ্যা আমাদের কাছে নেই! একে আপাতত ‘মিরাকল’ ছাড়া আর কিছু বলতে পারছি না আমরা... রাখে আল্লাহ মারে কে!?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।