দোষ-গুণ মিলিয়েই মানুষ। তারকারাও এর বাইরে নন। তারকাদের ভালো গুণগুলো কী, তাঁদের কি কোনো মন্দ দিক আছে? এবার তারকার নিজের মুখেই শুনুন দোষ-গুণের খবর
আমার যত দোষ
কথায় বলে, বিশ্বাসে মেলায় বস্তু তর্কে বহুদূর। এ ক্ষেত্রে আমার জন্য বোধ হয় নিয়মটা উল্টো—কেননা আমি সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করি। এরপর তর্কাতীতভাবে পদে পদে ঠকি।
যাকেই বিশ্বাস করি, সে-ই আমাকে বিপদে ফেলে। আমি মানুষ চিনতে ভুল করি। ফলে মানুষকে বিশ্বাস করাই নিজের সবচেয়ে বড় দোষ বলে মনে হয়।
আরেকটি দোষ—আমার ঘুমের কোনো আকার-সাইজ নেই, আগামাথা নেই, কাজ না থাকলে ঘুুমাচ্ছি তো ঘুমাচ্ছিই। কিন্তু মানুষের একটা নির্দিষ্ট সময় ধরেই তো ঘুমানো উচিত।
আমি সেটা পারি না। অবশ্য এ জন্য কাছের মানুষদের কাছ থেকে কম কথা শুনতে হয় না!
আমি খুব আবেগপ্রবণ মানুষ। কারও একটু কটু কথায়ও গাল ফুলিয়ে প্রচণ্ড মন খারাপ নিয়ে বসে থাকি।
আমার যত গুণ
আমি মোটামুটি কম কথা বলি, যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই। বেশি কথা বলা পছন্দ করি না।
আর বর্তমানে যা দিনকাল পড়েছে, তাতে কম কথা বলাই ভালো, তাই না? বলতে পারেন, আমি মুখরা রমণী নই, হা হা হা...
কাজের ক্ষেত্রে আমি ভীষণ সিরিয়াস। যতটুকু কাজ করি, মন দিয়েই করি। কাজে কখনো ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করি না।
মিডিয়াতে অনেক সময় বিভিন্ন তারকার সম্পর্কে নানা কানকথা তৈরি হয়। এই কানকথা আবার রসালভাবে ছড়ানোও হয়।
আমি এসব কানকথার ধারেকাছেও নেই। কানকথার আশপাশে ভিড়তে ভয় পাই। আর রসাল গল্প নিজে যেমন শুনতে চাই না, তেমনি বিশ্বাসও করি না। যখন কানকথাজনিত রসাল গল্পগুলো ছড়ায়, তখন স্রেফ দুই কান বন্ধ করে রাখি আমি। আপনারা কী বলেন, এটা ভালো গুণ নয়?
গ্রন্থনা: শফিক আল মামুন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।