আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্লেসমেন্ট বাণিজ্য ও গুজব শেয়ার বাজারের জন্য মরণব্যাধি এইডস

হে খোদা! রাজনৈতিক প্রশ্নে জাতি আজ শতধা বিভক্ত। সামান্য কিছু মতপার্থক্য থাকলেও একাত্তুরের মত জাতিকে আবার এক করে দাও। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত না হয়েও গত তিন বছরে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করেছে বিভিন্ন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। এরমধ্যে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা ও পুরনো শেয়ারহোল্ডাররা বর্ধিত মূলধনের যোগান দিলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নতুন শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে। পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করায় প্রাথমিক গণ-প্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তি বাধ্যতামূলক হওয়ার পরও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কোম্পানির প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের এই প্রক্রিয়া নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।

অন্যদিকে শেয়ারবাজারের বাইরে শেয়ার বিক্রি করে মূলধন বাড়াতে গিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্লেসমেন্টের নামে অনৈতিক বাণিজ্য চলেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। প্লেসমেন্টের শেয়ার বরাদ্দের নামে চলেছে জমজমাট বাণিজ্য। কোম্পানির প্রকৃত আর্থিক অবস্থানের তুলনায় কয়েক গুণ বেশি প্রিমিয়াম নির্ধারণ করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে উদ্যোক্তারা। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (ক্যাপিটাল ইস্যু) বিধিমালা, ২০০১ এর বিধি-৩ অনুযায়ী, কোনো কোম্পানি বাংলাদেশে মূলধন সংগ্রহ করতে চাইলে ওই কোম্পানিকে অবশ্যই সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) অনুমতির জন্য আবেদন করতে হয়। কোম্পানির আবেদন যাচাই-বাছাই করে যৌক্তিক মনে করলে কমিশন ৬০ দিনের মধ্যে লিখিত অনুমতি দিয়ে থাকে।

তবে কোম্পানিটিকে মূলধন সংগ্রহের জন্য অযোগ্য মনে করলে বা তাদের আবেদন অযৌক্তিক প্রমাণিত হলে অনুমোদন না দেয়ার ক্ষমতাও কমিশনের রয়েছে। পাশাপাশি বিধিমালায় প্রয়োজন মনে করলে কমিশনকে কোম্পানির কাছে যে কোনো তথ্য চাওয়ার অধিকার দেয়া হয়েছে। এই বিধিমালা অনুসরণ করে এসইসি বিভিন্ন কোম্পানিকে পুঁজিবাজারের বাইরে ব্যক্তি পর্যায় থেকে মূলধন সংগ্রহের অনুমতি দিয়েছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০০৮ সাল থেকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহের হিড়িক পড়ে যায়। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া শুরুর আগেই প্লেসমেন্টের মাধ্যমে শেয়ার বিক্রি করে শত শত কোটি টাকা তুলে নিয়েছে কোনো কোনো কোম্পানি।

স্বল্প সময়ের মধ্যে শেয়ারবাজারে আসার ঘোষণা দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় বিনিয়োগকারীদের কাছে বিপুল পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করেছে এসব কোম্পানি। আইপিও প্রক্রিয়া শুরুর আগেই সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে কয়েক গুণ বেশি দামে এই শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় বিনিয়োগকারীরা। এসইসি থেকে প্রাপ্ত পরিসংখ্যানে দেখা যায়, পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে প্রাইভেট প্লেসমেন্টে শেয়ার অফলোডের জন্য ২০০৮ সালে কমিশনের অনুমোদন নিয়ে ১৮টি কোম্পানি ২ হাজার ৯০৪ কোটি ২২ লাখ ৩৬ হাজার টাকা সংগ্রহ করে। এরমধ্যে দু’টি মোবাইল ফোন কোম্পানিই তাদের পরিশোধিত মূলধন প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা বৃদ্ধি করেছিল। এ কারণে ২০০৯ সালে মূলধন সংগ্রহের এই প্রবণতা বাড়লেও সংগৃহিত অর্থের পরিমাণ অনেকটাই কমে যায়।

ওই বছর মোট ৩১টি কোম্পানি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ২ হাজার ১৫৮ কোটি ৪৬ লাখ ২৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। ২০১০ সালে পরিশোধিত মূলধন বৃদ্ধির এই প্রক্রিয়া অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় বেড়ে যায়। ওই বছর প্রায় ৫০টি কোম্পানি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। ২০১০ সালের ৫ মে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ৫০ কোটি টাকার বেশি পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানির জন্য পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি বাধ্যতামূলক করেছে এসইসি। ওই প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, কোনো কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করলে এবং তিন বছর বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড- পরিচালনা করে থাকলে ওই কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে হবে।

যেসব কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ইতোমধ্যেই ৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে সেসব কোম্পানিকে প্রজ্ঞাপন জারির দিন থেকে এক বছরের মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে বলা হয়েছে। সে অনুযায়ী ৫০ কোটি টাকার বেশি পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানি নতুন করে মূলধন বৃদ্ধির জন্য সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েই মূলধন সংগ্রহ করতে পারে। অথচ প্রজ্ঞাপনটি কার্যকর হওয়ার পরও এসইসি’র পক্ষ থেকে অনেক আগেই ৫০ কোটি টাকার বেশি পরিশোধিত মূলধন অতিক্রম করা কোম্পানিকে শেয়ারবাজারের বাইরে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ২০১০ সালে এসইসির কাছ থেকে মূলধন বাড়ানোর অনুমোদন পাওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ২১টিরই পরিশোধিত মূলধন ছিল ৫০ কোটি টাকার বেশি। এদিকে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এসব কোম্পানির শেয়ার কিনে বড় ধরনের বিপাকে পড়েছেন পুঁজিবাজারের বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী।

২০০৯ ও ২০১০ সালে সেকেন্ডারি মার্কেটে চাঙ্গা অবস্থার সুযোগ নিয়ে উচ্চ প্রিমিয়ামে শেয়ার বিক্রি করলেও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সেই দরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আসতে পারছে না অধিকাংশ কোম্পানি। সেকেন্ডারি মার্কেট থেকে টাকা তুলে নিয়ে প্লেসমেন্ট শেয়ার কেনায় একদিকে বিনিয়োগকারীদের টাকা আটকে গেছে, অন্যদিকে শেয়ারবাজারে তীব্র হয়েছে তারল্য সঙ্কট। এ কারণে কোম্পানিগুলোর আইপিও নিয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা জরুরি। যেসব কোম্পানি প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করে পুঁজিবাজারে আসতে পারবে, সেগুলোর বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া প্রয়োজন। আর তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয়া না হলেও বিনিয়োগকারীদের টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করা উচিত।

এতে বিনিয়োগকারীরা যেমন হয়রানি থেকে মুক্তি পাবেন, তেমনি আটকে থাকা অর্থ শেয়ারবাজারে ফিরলে বর্তমান মন্দা কাটাতে সহায়ক হবে। গুজব নির্ভর এ দেশের শেয়ার ব্যবসা ধারাবাহিক বিপর্যয়ের কারণে বিপুল পরিমাণ লোকসানের মুখে পড়লেও শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে গুজবনির্ভর লেনদেনের প্রবণতা কমছে না। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনসহ (এসইসি) বাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থা থেকে নানাভাবে সতর্ক করা হলেও বেশিরভাব বিনিয়োগকারীকে সচেতন করা যাচ্ছে না। নানা ধরনের গুজবে প্রভাবিত হয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা একেক সময় একেক শেয়ারের দিকে ঝুঁকে পড়ায় মাঝে মাঝেই অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। এই অবস্থায় গুজবের উৎস অনুসন্ধান করে শেয়ারের দর প্রভাবিত করার পেছনে সক্রিয় চক্রের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিলে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না বলে বাজার বিশ্লেষকরা মনে করেন।

শেয়ারবাজার কিছুটা চাঙ্গা হলেই একের পর এক গুজব ছড়ানো শুরু হয়। এবারো এর ব্যতিক্রম হচ্ছে না। প্রতিদিনই কোনো না কোনো বিষয়ে গুজব ছড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট কিছু কোম্পানির নাম করে বলা হচ্ছে, ‘কয়েক দিনের মধ্যেই এই কোম্পানির দর বাড়বে’। তবে দরবৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে কোনো তথ্য পাচ্ছেন না কেউ।

অবশ্য কারণ অনুসন্ধানের প্রবণতা অধিকাংশ বিনিয়োগকারীরই নেই। দর বাড়বে শুনলেই তারা ওই শেয়ারের দিকে হুমড়ি খেয়ে পড়েন। কারসাজির মাধ্যমে অতিরিক্ত মুনাফা লাভের জন্য একাধিক জুয়াড়িচক্র দীর্ঘদিন ধরে পুঁজিবাজারে সক্রিয় রয়েছে। এদের প্রতিনিধিরা ব্রোকারেজ হাউজ ঘুরে গুজব ছড়ায়। এতে আকৃষ্ট হয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নির্দিষ্ট ওই কোম্পানির শেয়ার কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়ে।

এতে শেয়ারটির দর বেড়ে গেলে জুয়াড়িরা তাদের হাতে থাকা শেয়ারগুলো বিক্রি করে দেয়। আর এরপরই ওই শেয়ারের দর টানা কমতে থাকে। ফলে শেষ পর্যন্ত লোকসান দিয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা তাদের হাতের শেয়ার বিক্রি করে দিতে বাধ্য হন। এর বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছে না নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও দুই স্টক এক্সচেঞ্জ। গুজবের ভিত্তিতে শেয়ার লেনদেন করায় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য বাড়তি ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে বলে সতর্ক করেছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা।

শেয়ারবাজারে এ ধরনের গুজবনির্ভর বিনিয়োগের জন্য বিনিয়োগকারীদের অসচেতনতার পাশাপাশি স্টক এক্সচেঞ্জের দুর্বল নজরদারিকেই দায়ি করেছেন তারা। তাদের মতে, কোনো কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির ক্ষেত্রে স্টক এক্সচেঞ্জ খুবই দায়সারা তদন্ত করে থাকে। এর ফলে জুয়াড়িরা খুব সহজেই কোন কোম্পানির শেয়ারের দর কৃত্রিমভাবে বাড়িয়ে মুনাফা হাতিয়ে নিয়ে কেটে পড়তে পারে। ডিএসই ও সিএসই শক্তিশালি নজরদারি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ব্যর্থ হলে এ জন্য সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বড় ধরনের মূল্য দিতে হবে বলেও সতর্ক করেন তারা। জানা গেছে, গুজব ছড়িয়ে শেয়ারের দর প্রভাবিত করে মুনাফা হাতিয়ে নিতে সক্রিয় জুয়াড়ি চক্রকে চিহ্নিত করতে গত বছর এসইসি বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিল।

এরমধ্যে আলী জামান ও ফজলুল কবীর নামে দুই জুয়াড়িকে চিহ্নিত করে ২ লাখ টাকা করে জরিমানাও করা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে মোবাইল ফোন, ই-মেইল এবং ব্লগের মাধ্যমে গুজব সৃষ্টিকারীদের চিহ্নিত করতেও কাজ করেছে এসইসির সংশ্লিষ্ট বিভাগ। সে সময় বেশ কিছু ওয়েবসাইট, ব্লগ ও ফেসবুক ঠিকানাও চিহ্নিত করা হয়েছিল। এসব ওয়েবসাইট ব্যবহার করে শেয়ারের দর প্রভাবিত করার বিষয়টি প্রমাণিত হলে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার কথাও জানিয়েছিলেন কমিশনের কর্মকর্তারা। কিন্তু ডিসেম্বরে শেয়ারবাজারে বিপর্যয় এবং পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির কার্যক্রম শুরু হলে এসইসির এসব তৎপরতা থেমে যায়।

কমিশন পুনর্গঠনের আইন ও বিধি-বিধান সংস্কারে সক্রিয় হলেও গুজবভিত্তিক লেনদেন বন্ধে এখনও কোন পদক্ষেপ নেয়নি এসইসি। সচেতন বিনিয়োগকারীদের মতে, শুধু জরিমানার মতো পদক্ষেপ নিয়ে শেয়ারবাজারে কারসাজি ও গুজব বন্ধ করা যাবে না। কয়েকটি চিহ্নিত চক্র কারসাজি করে শেয়ারের দর বাড়িয়ে স্বল্প পুঁজির বিনিয়োগকারীদের অর্থ হাতিয়ে নিতে এখনও তৎপর রয়েছে। এদের চিহ্নিত করে শেয়ারবাজার থেকে বের করে দিতে না পারলে বাজার স্থিতিশীল রাখা এবং বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না। সংশ্লিষ্টদের মতে, বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য জুয়াড়ি চক্রের প্রচেষ্টা নস্যাত করতে সরকার ও এসইসির সতর্ক পদক্ষেপ প্রয়োজন।

বর্তমান পরিস্থিতিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সচেতন করে তুলতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রয়োজন। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গুজবভিত্তিক লেনদেন নিয়ন্ত্রণে তারা নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। এসইসি ও ডিএসইর প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু থাকলেও প্রচারণার অভাবে তা খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। এ অবস্থায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা বাড়িয়ে গুজবনির্ভর বিনিয়োগ নিয়ন্ত্রণের জন্য পেশাদার বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান চালু করা প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকে লাইসেন্স নিয়ে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান চালুর ব্যবস্থা থাকলেও বাংলাদেশে এখনও এ ধরনের কোনো উদ্যোগ নেই।

উৎস : শেয়ার নিউজ ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।