আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কাঁঠালপাতা, ম্যা ম্যা এবং ছন্দ-কবিতা

সুস্থ সুন্দর জীবনযাপন করতে চাই । ভাসতে চাই অনাবিল সুখে । কতদিন ধরে ভাবছি ছাগুদের দু‘একটা কাঁঠালপাতা খাওয়াবো । সময় আর কুলোয় না । আজ একটু পেলাম ।

তাই ভাবছি এখন দু’একটা কাঁঠালপাতা না খাওয়ালেই নয় । কাঁঠালপাতা খাওয়াবো তবে অন্যভাবে । সেটা হল কবিতায় এবং ছন্দে ছন্দে । তো শুরু করা যাক । কাঁঠালপাতা রেডি ,ছাগুরাও কাঁঠালপাতা খাওয়ার জন্য রেডি ।

১ বাবুসোনা,ছাগু সোনা, ম্যা ম্যা করে আর ডেকো না । একটু পাতা খাও । গোমরা মুখে শিং উচিয়ে কোথায় চলে যাও ? ২ ছাগু তোমার দেশের বাড়ি ফাকিস্তানে রসের হাড়ি, আরেকটু পাতা খাও । শিং উচিয়ে ম্যাৎকার দিয়ে শহীদ হয়ে যাও । ৩ ছাগু তোমায় শরীর ভারি সুন্দর তোমার লোম, কোরবানির হাটে তোমার কেনাবেচার ধুম ।

৪ কত সুন্দর ছাগুর ম্যা ম্যা লম্ফ-ঝম্ফ ব্লগ,ফেসবুকে মাগো তোমার ছাগু শহীদ হবে লেজ গজিয়েছে তার বুকে । ৫ ওই দেখা যায় চারনভূমি ওই আমাদের স্থান । আমরা ছাগু ঘাস খেয়ে যাই চারনভূমিতে করি না প্রস্থান । ৬ কি চমৎকার লাগে মনে আশা জাগে । হবো ফাকিস্তানী ছাগু আমি নিজেও না জানি ।

৭ ছাগু আমার কাগু মনটা করে দুরু দুরু আর আকুপাকু ৮ পাকি ভূত লাগে কুত কুত । আমরা বড় ছাগে পাকিভূত ভালো লাগে । সরি, কাঁঠাল পাতার স্টক শেষ । আমি আবার আনতে গেলাম । ছাগুরা এত কাঁঠালপাতা এত কম সময়ে খেয়ে ফেলে জানতাম না ।

অনেক পাতা নিয়ে বসেছিলাম কিন্ত অনেক অল্প সময়েই শেষ হয়ে গেল বা ছাগুরা শেষ করে দিল । এবার দেখি কয়টা ছাগু কমেন্টে এসে আমিও কাঁঠালপাতা খাবো ,আমাকেও খাওয়াও বলে চিৎকার দেয় । তারপর আবার খাওয়ানো শুরু করব । মুখ ভর্তি করে । ঠেসে ঠেসে ।

একগুচ্ছ কচি কচি কাঁঠাল পাতা । মিষ্টি মিষ্টি মজাদার অপেক্ষা করুন । কোন না কোন ছাগু আসবেই কাঁঠালপাতা লোভে । তাদের আমরা ভালোভাবে পাতা খাওয়াতে পারবো এই আশায় পোষ্ট শেষ করলাম । ফাকিস্তান জিন্দাবাদ ! পাকিভূত জিন্দাবাদ !! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।