মানবিক দায় ও বোধহীন শিক্ষা মানুষকে প্রশিক্ষিত কুকুরে পরিণত করে....আইস্ট্যাইন। গত ১৭ জুন বাংলাদেশ মিশনের প্রেস সেক্রেটারি মামুন-অর রশিদের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিন হাজার তিনশ বর্গফুটের ওই অ্যাপার্টমেন্টের দাম বলা হয়েছিল তিন দশমিক পঁচিশ লাখ ডলার।
বার্তা সংস্থা বাসসের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণ্যমাধ্যমেও ওই তথ্য আসে। তবে নিউ ইয়র্কের বাংলা পত্রিকাগুলোতে টাকার ওই অংক দেখে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় জড়িতরা বিস্ময় প্রকাশ করেন।
সে সময় বাংলাদেশ মিশনে যোগাযাগ করা হলে বলা হয়, প্রেস বিজ্ঞপ্তির বাইরে তাদের হাতে আর কোনো তথ্য নিই।
রাষ্ট্রদূত এ কে আব্দুল মোমেন নিউ ইয়র্কের বাইরে থাকায় তার সঙ্গে তখন যোগযোগ করাও সম্ভব হয়নি।
বাংলাদেশ মিশন বা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ পর্যন্ত কোনো সংশোধনী না দিলেও আব্দুল মোমেন নিউ ইয়র্কে ফিরে শনিবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, অ্যাপার্টমেন্টটি কেনা হয়েছে ৩ মিলিয়ন ২ লাখ ৫০ হাজার ডলারে।
“১২ জুলাই ওই অ্যাপার্টমেন্টে ইফতার মাহফিল হবে। সে সময় মিডিয়াকে সবকিছু জানানো হবে”, বলেন তিনি।
ম্যানহাটানের ফার্স্ট এভিনিউ ও ৩৭ স্ট্রিটে স্থায়ী প্রতিনিধির এই অ্যাপার্টমেন্ট থেকে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের দূরত্ব আধা মাইলেরও কম।
বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি দাবি করেন, ওই অ্যাপার্টমেন্ট কেনায় এখন থেকে প্রতি বছর সরকারের প্রায় এক কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। এর আগে বাংলাদেশ মিশনের জন্যে আরেকটি অ্যাপার্টমেন্ট কেনায় প্রতি মাসে সরকারের সাশ্রয় হচ্ছে ২৭ লাখ টাকা করে।
অ্যাপার্টমেন্টের চাবি বুঝে নিচ্ছেন জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি এম এ মোমেন।
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।