আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কতিপয় চুষিলের চুলকানি

i want to live simple and die simple কতিপয় চুষিলের চুলকানি · কিছু চুষিল লোক ( আচ্ছা এনাদের চুষিল বলা হয় কেন ? এরা কি ষাঁড়ের আণ্ডা চুষিয়া খান না কি জাতির বিবেকের মগজ চুষিয়া খান , তাই এহেন নামকরন !) বলার চেষ্টা করছেন ডাক্তার রা প্রাইভেট প্রাকটিস বন্ধ রেখে নাকি রোগীদের জিম্মি করেছে ! লে বাবা ! রোগী আবার জিম্মি হল কোথায় ! সে উন্মুক্ত ছিল বলেই তো ভারতে গিয়ে দাদাদের সাথে আঁতাত করে নিজের পাছার সুঁই বের করে ডাক্তার এর পাছায় ঢুকিয়ে ২৫ লাখ হাতাবার তালে রয়েছে। রোগীদের তো আরও আনন্দিত হবার কথা - যাক , বাবা কটা দিন তো রক্তচোষাদের চুষানি থিকা বাচা গেলো। কসাইদের অবহেলায় রোগীমৃত্যুর হার ও তো কমে আসার কথা । তাহলে এটাকে ইতিবাচক হিসাবে কেন নিচ্ছে না চু_য়া চুষিলরা ! তা ভালই কলুর বলদ পেয়েছণ ডাক্তারদের । নিজ মেধায় সরকারি মেডিকেল কলেজে পরলে " জনগনের টাকায় ডাক্তার হইছ " এই তজবি জপতে জপতে মুখে ফেনা তুলে ফেলবেন।

পারার পাতি মাস্তান দিয়ে যখন তখন ঝারি দিয়ে যাবেন । চিকিৎসা বা সার্টিফিকেট আপনার চাহিদামত না হলে সদলবলে পেঁদিয়ে পোঁদ ফাটিয়ে দিয়ে যাবেন । সরকারি ডাক্তারকে ফার্স্ট ক্লাস "তকমা " দিয়ে থার্ড ক্লাসের মত রাখবেন। এরপর উদয়াস্ত খেটে কামাই করলেও দোষ। ঝট করে মোটা আপা চিকন স্বরের সুরে " তিনশ টাকা ফিস" এর প্রেসক্রিপশন ধরিয়ে দেন।

ডাঃ ইভা ধর্ষণ এর হাত থেকে বাঁচার জন্য যখন চিৎকার করছিল তখন এই চু_য়া চুষিলরা বধির হইয়া ছিল। ডাঃ শেজাদী আপসা এর খুনিকে ও এই আন্ধা চুষিলরা দেখতে পায়না। সারাদেশ জুড়ে ডাক্তারদের উপর ক্রমাগত হয়ে আসা অত্যাচার এর মাত্রা এরা বোঝেনা । এ ব্যাপারে তাদের মুখে বোল ও ফোটে না । কিন্তু নিরুপায় হয়ে ডাক্তার সমাজ যখন রাস্তায় নেমে আসেন তখন এরা মুক্তবুদ্ধির যুক্তিবিদ্যার ফিডার (feeder ) মুখে পুরে চুষতে চুষতে ভ্রু কুঞ্চিত করে ভাবেন- কি ব্যাপার ডাক্তার রা রোগী বাদ দিয়া হাউ কাউ করে কেন ? আর কোন উপায় না পেয়ে সহকর্মী , সহ-পেশার লোককে ন্যায় পাইয়ে দেবার জন্য নিজের পেটে ( জী ভাই , সব ডাক্তার ই লাখে লাখে কামায় না ।

জুনিয়র বহু ডাক্তার ই পড়াশোনা আর ট্রেনিং এর ফাঁকে সপ্তাহে মাত্র দুই একটা দিন ই চাকুরি বা চেম্বার করতে পারে এবং সেই টাকায় চলে । এদের জন্য একটা দিন কাজ বন্ধ রাখা মানে নিজের পেটে নিজেই লাথি দেয়া) লাথি মেরে ও যখন প্রাইভেট প্রাকটিস বন্ধ করে দেয় , তখন ডাক্তারদের অপারগতার গভিরতা এরা বুঝেনা । বরং জিম্মিতত্তের থিসিস লিখে । এই সব আন্ধা , বোবা , কালা , পক্ষপাতদুষ্ট ও মানসিকভাবে ল্যাংরা_লুলা চুষিলদের স্থান ফার্মগেট ফুট ওভারব্রিজের উপর বসে ভিক্ষা করা ভিক্ষুকদের পাশেই হওয়া উচিত । পরিশেষঃ কৌতুকটা পুরনো ।

সবাই জানে । তবু বলি । এক বজ্জাত লোকের জমির দিয়া এক লোক যাচ্চিল । বজ্জাত লোক এটা দেখে বাজখাই গলায় হাঁক দিল - অই , আমার জমির উপর দিয়া যাস কেন ? লোক- ওহ , দুঃখিত । ঠিক আছে আমি ডান দিক দিয়ে চলে যাছি ।

বজ্জাত - না ! ওইটা ও আমার জমি । লোক- তাহলে বাঁয়ে যাই ? বজ্জাত - ওইটা ও আমার । লোক - সোজা হেটে যাই ? বজ্জাত - না ! না ! তোর চারপাশে সবই আমার জমি। লোক - তাহলে আমি "কী ' করবো ? বজ্জাত- চুপ ! চুপ! তুই " কী" ও করতে পারবি । চুষিল সমাজ মনে হয় ডাক্তারদের "কী" ও করতে পারবিনা অবস্থাতেই দেখতে চায় ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১২ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।