আমাদের বশুবাড়ীর ঘাটের ঐতিয্য আর রক্ষাকরা গেলনা সেখানে াখেন এখন বাজে লোকেরা আড্ডা মারে। মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার হাসাইল গ্রাম হতে চিত্তকড়া গ্রাম পর্যন্ত ৯০ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত ২.৪৪৩ কিলোমিটার পদ্মা নদী তীর সংরন বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে এতে এলাকায় বিসাল আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষার পানি কমার সাথে সাথে ব্লক সরে গিয়ে স্থানে স্থানে গভীর তের সৃষ্টি হয়েছে। যা নদীর স্রোত ও যানবাহনের ঢেউয়ে মাটি ভেঙ্গে দিন দিন প্রকট আকার ধারন করছে। ৬ ও ৭ নং প্যাকেজের গারুর গাঁও নামক স্থানের প্রায় ৬ শত ফিট ব্লক সম্পূর্ন ধসে গেছে।
এতে সুকè মৌসুমে ভাঙ্গন অতংঙ্কে ভূগছে নদী পাড়ে বাস করা বেশ কিছু পরিবার জানা গেছে, এ অঞ্চলে তিব্র নদী ভাঙ্গন দেখা দিলে ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে ২.৪৪৩ কিলোমিটার বাঁধ নির্মানের জন্য ৯০ কোটি টাকা বরাদ্ধ দেয় সরকার। মোট কাজকে ১০ টি প্যাকেজে ভাগ করা হয়। ৬ টি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান দরপত্রের মাধ্যমে কাজ পায়। ২০০৯ সালে নদীর তলদেশ হতে পাথর,বালু,সিমেন্ট মিশ্রিত ব্লক ফেলে তৈরী করা হয় পদ্মা নদী তীর সংরন বাধঁ। বন্ধ হয়ে যায় এ এলাকার ভাঙ্গন।
আশার আলো দেখতে থাকে এ অঞ্চলের মানুষগুলো। ২০১০ সালে কিছু কিছু অংশে তের সৃষ্টি হলে ব্লক বসিয়ে পূণরায় সংস্কার করা হয়। এ বছর বর্ষার শুরুতে বেশ কিছু তের সৃষ্টি হলে চুক্তি মোতাবেক দু- একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান তা সংস্কার করলেও অধিকাংশ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সংস্কার কাজ না করায় স্থানে স্থানে গভীর তের সৃষ্টি হয়েছে বলে জানালেন এলাকাবাসী। তারা আরো জানান, চু্িক্ত মোতাবেক নির্ধারিত ব্লক তৈরী করে নদীর পাড়ে বিভিন্ন স্থানে স্তুুপ করে রাখছে ঠিকাদারা। কিন্তু ব্লক গুলো নদীতে না ফেলায় এ সমস্ত তের সৃষ্টি হয়েছে।
তাছাড়া নদীর পারে স্তুুপ করে রাখা অনেক ব্লক চুরী করে নিয়ে গেছে দূর্বত্তরা। স্থাণীয় চেয়ারম্যান নুরুউজ্জামান দেওয়ান জানান,এ এলাকার কিছু দোকানদার ও প্রভাবশালী ব্যাক্তিবর্গ বর্ষার পানির স্রোত হতে নিজেদের বাড়ি ঘর রার জন্য ব্যাবহার করছেন সরকারী অর্থয়ানে তৈরীকৃত অনেক ব্লক। অথচ সংস্কারের অভাবে ব্লক ধসে হুমকীর মুখে পড়েছে পুরো বাঁধটি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।