স্লিম হওয়া যেন এই সময়ের ট্রেন্ড। কিন্তুস্বাস্থ্যসম্মতভাবে স্লিম হওয়া খুব সহজ ব্যাপার নয়। এজন্য প্রথমেই আপনার মনটাকে শক্ত করতে হবে। ভাজাপোড়া, মিষ্টি ও কার্বোহাইড্রেটজাতীয় খাবার প্রায় বন্ধই করে দিতে হবে।
বিভিন্ন উপায়ে স্লিম হওয়া যায়।
যেমন দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে, এক থেকে দুই মাসের মধ্যে এবং সারা বছর ধরে । তবে সব উপায়ের মধ্যে সারা বছর ধরে স্লিম হওয়াটা সবচে কার্যকর ও স্বাস্থ্যসম্মত। কারণ দ্রুত স্লিম হতে গিয়ে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। আসুন, সারা বছর ধরে স্লিম হওয়া ও সেটা ধরে রাখার উপায়গুলো জেনে নিই।
- প্রতিদিন ভোরে ঘুম থেকে উঠার চেষ্টা করুন ।
- সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস পানি পান করুন। পনের মিনিট পর এক কাপ চিনি ছাড়া চা পান করুন। সাথে এক-দুটি টোস্ট বা বিস্কুট খেতে পারেন।
- চা পানের এক ঘণ্টা পর সকালের নাশতা করুন। সকালের নাশতায় দু-তিনটি রুটি, একটি ডিম, সবজি ও সালাদ রাখুন।
- দুপুরের ও সকালের খাবারের মাঝে ফল যেমন আপেল, পেয়ারা, কমলা ইত্যাদি খেতে পারেন।
- শুধু দুপুরে একটু ভাত খাবেন। মধ্যাহ্নভোজে এক থেকে দেড় কাপ ভাত, এক কাপ ডাল, সবজি, এক টুকরো মাছ বা মাংসসহ ঝোল তরকারি ও সালাদ রাখুন।
- বিকালের নাশতায় এক কাপ চিনি ছাড়া চা পান করুন, সাথে এক থেকে দুটি টোস্ট বা বিস্কুট খেতে পারেন।
- রাতের খাবারের এক ঘণ্টা আগে বা সন্ধ্যার পরে ঝালমুড়ি বা ছোলামুড়ি খেতে পারেন, সাথে ছানা রাখতে পারেন।
- রাতে আবার দু-তিনটি রুটি, সবজি, এক কাপ ডাল ও এক টুকরো মাছ বা মাংস খাবেন। সাথে এক কাপ দুধ রাখতে পারেন।
ওপরের খাদ্যাভ্যাসগুলো ছাড়া প্রতিদিন অবশ্যই আধঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
এভাবে যদি প্রতিদিন ওপরের অভ্যাসগুলো মেনে চলতে পারেন তবে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে আপনি স্লিম হতে পারবেন।
(সংগৃহীত) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।