চাই মাতৃভূমির সমৃদ্ধি।
জেন - সিস কম্পানীর একজন বিজ্ঞানী Will Rodman, উদ্ভাবন করলো এক নতুন ধরনের ড্রাগ - সম্ভাব্য আলঝেইমারের প্রতিষেধক। ড্রাগ টেস্ট করা হল এক মাদি সিম্পাঞ্জির উপরে। ফলাফল অভাবনীয় - বহুগুনে বেড়ে গেল সিম্পাঞ্জির বুদ্ধিমত্তা। Will যখন কোম্পানির বোর্ড মিটিং এ বর্ণনা করছিল তার সাফল্য তখনি দেখা দিল বিপত্তি।
সন্তানের নিরাপত্তা চিন্তায় অস্থির মাদি সিম্পাঞ্জি আক্রমণ করলো তার শত্রু - গবেষকদের। পণ্ড হল মিটিং, বন্ধ হয়ে গেল প্রজেক্ট। কিন্তু বেঁচে থাকল শিশু সিম্পাঞ্জি - যাকে সন্তানের মমতায় কোলে তুলে নিল Will।
বাবা আলঝেইমার এর রোগী। তার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে একদিন তাকে এক ডোজ ড্রাগ দিল Will।
সুস্থ হয়ে উঠলো তার বাবা। কিন্তু আসলেই কি এই ড্রাগ আশীর্বাদ, নাকি অভিশাপ? বুদ্ধিমান সিম্পাঞ্জির মানুষের মত চিন্তা ভাবনা কি মেনে নিতে পারবে মানুষ? বুদ্ধিমান সিম্পাঞ্জির বুদ্ধির দৌর কদ্দুর?
দেখুন Rise of the Planet of the Apes
অসাধারণ অভিনয় করেছেন Andy Serkis বুদ্ধিমান সিম্পাঞ্জি সিজারের চরিত্রে। আর বিজ্ঞানী চরিত্রে অভিনয় করেছেন James franco - যারা 127 Hours
মুভিটা দেখেছেন তারা জানেন কি দুর্দান্ত অভিনয় করেন তিনি।
চোখ ধাঁধানো স্পেশাল ইফেক্ট। শিম্পাঞ্জির মানবীয় Expression অনবদ্য।
ব্যাবহার করা হয়েছে Motion capture
টেকনোলজি।
টান টান উত্তেজনা। চমৎকার স্টোরি লাইন। সব মিলিয়ে উপভোগ্য মুভি।
IMDB রেটিং - 7.8/10
আমার রেটিং - 7.5/10 ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।