I am a Service Holder 1.
শামসু হোটেলের ম্যানেজারকে ফোন দিয়েঃ
শামসুঃ দয়া করে ১২১ নম্বর
রুমে একটু আসুনতো!
ম্যানেজারঃ কেন, কি সমস্যা?
শামসুঃ আমার স্ত্রী জানালা দিয়ে লাফ মেরে আত্বহত্যা করতে চাচ্ছে!
ম্যানেজারঃ আপনি স্বামী হয়ে কিছু না করতে পারলে, আমি হোটেলের ম্যানেজার
হয়ে কি করতে পারি? বলুন!
শামসুঃ আরে ভাই এখন কথা বলার সময় নাই,
তাড়াতাড়ি চলে আসুন, কারণ আমার স্ত্রী কিছুতেই জানালা খুলতে পারছেনা! জানালাটা খুলে দিয়ে যান!!
মজা পেলে লাইক দিন।
2.
টিভির এক চ্যানেলে গতানুগতিক লাইভ প্রোগ্রাম হচ্ছে.. উপস্থাপিকাঃ “হ্যালো, আপনি কোথা থেকে কল করছেন?? ”কলারঃ “ঢাকা থেকে” উপস্থাপিকাঃ “ঢাকার কোথা থেকে? ”কলারঃ “লালমাটিয়া” উপস্থাপিকাঃ “ওয়াও! আমিও লালমাটিয়াতে থাকি! লালমাটিয়ার কোথায় থাকেন আপনি?” কলারঃ “আমিনুদ্দি এপার্টমেন্টে” উপস্থাপিকাঃ “কি আশ্চর্য!! আমিও তো ওই এপার্টমেন্টে থাকি!! আপনার ফ্ল্যাট নাম্বার কত?? ”কলারঃ “আরে উজবুক!! আমি তোমার স্বামী!! বাসার চাবি তুমি কোথায় রেখে গেছো ???!!!”
3.
এক দোকানে আগুন লেগেছে।
এটা দেখে গাবলু চিন্তা করল, দোকানের ভেতর আটকে পড়াদের উদ্ধার করতে হবে। যেমন ভাবনা, তেমন কাজ।
গাবলু সোজা আগুন পেরিয়ে দোকানের ভেতর ঢুকে ছয়জনকে বাইরে বের করে আনল।
কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে গাবলুকে ধরে নিয়ে গেল।
পরে তার বন্ধু থানায় গিয়ে পুলিশকে জিজ্ঞেস করল,
গাবলু তো আগুন থেকে মানুষকে উদ্ধার করেছে। সে তো কোনো অপরাধ করেনি।
কথা শুনে পুলিশ রেগে বলল,
অপরাধ করেনি মানে? সে যাদের দোকান থেকে বাইরে নিয়ে এসেছে, সবাই ফায়ার সার্ভিসের কর্মী!
4.
ছেলেপক্ষ গেছে মেয়েপক্ষের বাড়িতে। কথা বার্তার এক পর্যায়ে ছেলে-
মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল।
মেয়ে: তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন?
ছেলে: সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।
মেয়ে: কি ইচ্ছা?
ছেলে: আপনার সাথে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো।
মেয়ে: উফফ! আপনি কি রোম্যানটিক!
ছেলে: ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেইটা না।
আপনি যেই পরিমান ময়দা মেখেছেন, বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল
চেহারা দেখা যাবেনা। br />
5.
তিনটা পোল্ট্রি ফার্মের মালিক
কে পুলিশ
ধরে নিয়ে আসলো জিজ্ঞাসাবাদের
জন্যে।
ইন্সপেক্টর :
বলো তুমি মুরগিকে কি খাবার দাও..?
১ম মালিক : স্যার
আমি মুরগিকে ভুষি খাওয়াই।
ইন্সপেক্টর : ভুল খাবার। একে এরেস্ট করো।
২য় মালিক :আমি মুরগিকে চাউল খাওয়াই
স্যার।
ইন্সপেক্টর : তুমিও ভুল খাবার দেও।
ওকেও
এরেস্ট করো।
৩য় মালিক :আমিতো সব মুরগির হাতে ১০
টাকা করে দিয়ে দেই, যার যা ইচ্ছা দোকান
থেকে গিয়ে খেয়ে আসে স্যার।
6.
ব্যাংক ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়ল দুই ডাকাত।
প্রথম ডাকাত: বুঝলাম না! পুলিশ আগে থেইকা খবর পাইলক্যামনে!
দ্বিতীয় ডাকাত: আহ্ হা! এই মাত্র মনে পড়ল। অভ্যাসবশত সব সময় ফেসবুকে নিজের আপডেট দিতে গিয়া গতকালকে স্ট্যাটাস দিছিলাম, ‘ইয়াহুউউ! আগামীকাল ডাকাতি করতে যাইতাছি! ’
7.
ছাকিপ খানঃ দাক্তার ছাব, আমার মায়বাচব তো??
ডাক্তারঃ খুব দ্রুত অপারেশন করতেহবে।
অপারেশনের জন্য ৪০ লাখ টাকা লাগবে।
ছাকিপ খানঃ আপ্নে কুনু চিন্তা করবেন না দাক্তার ছাব! আমি রিকশা চালাইয়া, ইট ভাইঙ্গা,
ঠেলাগাড়ি ঠেইল্যা ২ দিনে আপ্নের সব ট্যাকা জোগাড় করুম!!!
ডাক্তারঃ হোগার পো,আগে কোবি তো! তাইলে এত টাকা খরচ কইরা ডাক্তারী না পইড়া ঠেলাগাড়ি ঠেলতাম...
8.
রাতের বেলা চান্দু ঘুমাতে গেলো!! মশার কামড়ে অতিষ্ঠ হয়ে সে মশারি টানালো!!কিন্তু ভুলক্রমে একখানা জোনাকি পোকা মশারির ভেতর ঢুকে পড়ল!!বাতি নিভানোর পরে চান্দু যখন জোনাকিটা দেখল তখন হাহাকার করে উঠে
বললঃ....."হায় হায়!! মশা তো আমারে টর্চলাইট জ্বালাইয়া খুজতেসে!! আমি এখন কই যাই???"
9.
নায়কঃ চৌধুরী সাহেব!!
আমি আপনার চকলেট মার্কা মাইয়ারে বিয়া করতে চাই!!
নায়িকার বাবাঃ কি!!!
তোমার কি আছে যে বিয়া দিমু??
- আমার ফেসবুকে account আছে।
- হাহ!!ফেসবুকে তো এখন সবারই account থাকে। আমারও আছে।
- হ্যা! আপনার account আছে বলেই তো আপনার কাছে এসেছি।
- মানে??? কেন???
- চৌধুরী সাহেব!!আপনি ফেসবুকে জরিনা খাতুননামে কাউরে চিনেন???
এবার চৌধুরী চমকে গেলো।
নায়ককে কাছে ডেকে বললো…
- তুমি জরিনারে কেমনে চিনো???
- হাহাহা…চৌধুরী সাহ্বে!!!জরিনা খাতুন আমার ফেক আইডি। আর সেই আইডি দিয়া আপনার
লগে তিনমাস প্রেম করেছি।
বেশি বারাবারি করলে আপনার দেয়া সব মেসেজ ফাঁস কইরা দিমু!!
- ওরে কে কোথায় আছিস!!!কাজী ডাইকা আন। আইজকাই আমার চকলেট মাইয়ার লগে তোমার
বিয়া দিমু বাপজান!
10.
ম্যাম পড়া নিচ্ছেন।
"বলোতো পাপ্পু, মা ইংরেজী যদি Mum হয়, তাহলে মায়ের বোন,মানে খালামণি ইংরেজী কি?"
পাপ্পু- ম্যাডাম, বড় খালামণি নাকি ছোট খালামণি।
ম্যাডাম- দুইটার তো একই ইংরেজি, তাই না?
পাপ্পু- না ম্যাডাম, এক না। মা ইংরেজী mum হলে বড় খালামণি ইংরেজী Maximum আর ছোট খালামণি ইংরেজী Minimum.
11.
এক ভদ্রলোক তার
বাচ্চাটিকে নিয়ে পার্টিতে গেছেন।
আড্ডায় আড্ডায় তিনি অনেকক্ষণ ধরেই
মদ্যপান করছেন, হঠাৎ তার বাচ্চার
কথা মনে হতেই পাশে তাকিয়ে দেখলেন
তার বাচ্চাও খানিকটা মদ্যপান
করে ফেলেছে।
তিনি ঐ মদ্যপ অবস্থায় নিজেই
গাড়ি চালিয়ে পার্টি থেকে বাসায়
ফিরছেন আর একটু পর পর
বাচ্চাকে বকছেন।
হঠাৎ একজন
কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ তার
গাড়ি থামিয়ে প্রশ্ন করছেন,
ট্রাফিক পুলিশঃ আপনার
গাড়ি চালানো দেখে আমার সন্দেহ
হচ্ছে, আপনি নিশ্চয় মাতাল অবস্থায়
গাড়ি চালাচ্ছেন!
লোকটিঃ না, আমি মাতাল নই।
ট্রাফিক পুলিশঃ আচ্ছা ঠিক আছে,
আপনি হা করুন আমার কাছে ডিটেক্টর
মেশিন আছে আমি চেক
করছি আপনি মাতাল কি-না?
লোকটি হা করলো এবং মেশিনে ”মাতাল
দিল।
ট্রাফিক পুলিশঃ মেশিন বলছে,
আপনি মাতাল।
লোকটিঃ আপনার মেশিন নষ্ট।
ট্রাফিক পুলিশঃ অসম্ভব!
লোকটিঃ ঠিক আছে, আপনি আমার এই ছোট
বাচ্চার মুখে মেশিনটি ধরুন,
দেখি কি সিগনাল দেয়? এতটুকু
বাচ্চাতো আর মদ পান করে না!
ট্রাফিক পুলিশঃ ঠিক আছে, বাবু মুখ
হা করো তো…।
বাচ্চাটি মুখ হা করলো।
এবং মেশিনে যথারীতি “মাতাল”
সিগনালই দিল। সঙ্গে সঙ্গে ট্রাফিক
পুলিশটি লজ্জিত হয়ে বলল,
ট্রাফিক পুলিশঃ আপনার সময় নষ্ট করার
জন্য স্যরি। অনেক দিন আগের মেশিন
তো তাই মাঝে মধ্যেই ডিস্টার্ব
দেয়!!!
12.
এক ক্রেতা একটি ব্যাগের দোকানে গিয়ে দোকানদারকে বলছে ....
ক্রেতাঃ তাড়াতাড়ি আমাকে একটা ব্যাগ দিন তো ! ট্রেন চলে যাচ্ছে। ট্রেন ধরতে হবে !
দোকানদারঃ দুঃখিত ।
ট্রেন ধরার মতো এতো বড় ব্যাগ আমার দোকানে নেই।
13.
মেয়ে দেরী করে বাড়ি ফিরলো|
বাবা জিজ্ঞাসা করলো “কোথায় ছিলে ?”
মেয়ে বললো -বন্ধুর বাসায় ।
বাবা মেয়ের সামনেই তার দশজনবন্ধুকে ফোন দিল
…
৪ জন বললো “ও তো এখানেই ছিলো”
২ জন বললো “ওহ আংকেল.. ও তো এই মাত্র বের
হয়ে গেল”!
৩ জন বললো “ও তো আমার বাসায় । পড়ছে । ও
কে কি ফোনটা দিব?” !!
১ জন তো পুরাই উড়াধূরা ।
সে বললো “হ্যা ,বাবা,
বলো…. ” !!!
14.
এক মেয়ে বন্ধুর সাথে চ্যাটের মধ্যে হঠাৎ সে জিঞ্জেস করল,
— আমি একটা মজার জিনিস খাচ্ছি৷
আপনি খাবেন?
কৌতুহল বশত জিঞ্জেস করলাম,
— কি জিনিস?
— আগে বলেন, খাবেন৷
— না বললে খাই কি করে?
— না৷ আমি আম্মুকে দিতে বলি৷
— কি দিতে বলবে?
— বকা৷ আমি আম্মুর বকা খাচ্ছি তো তাই আপনাকেও খাওয়াতে চাচ্ছি৷
15.
জলিল সাহেব ব্যাবসার
কাজে বাইরে গেছেন। । সেখান
থেকে তিনি বাসায় ফোন
করলেন। । ফোন ধরল নতুন
চাকর।
।
জলিল সাহেবঃ “তোমার মেমকে দাও। । ”
চাকরঃ “মেম তো সাহেবের
সাথে বেডরুমে!!"
জলিল সাহেবঃ “মানে??
আমিই তো সাহেব বলছি!!”
চাকরঃ “তো আমি কি করবো??” জলিল সাহেবঃ (রেগে গিয়ে)
“ওদের ২
জনকে গুলি করে মারো। ।
”
চাকরঃ “কিইই??”
জলিল সাহেবঃ “তোমাকে ৫
লাখ টাকা দিব!! তুমি ওদের এখনি মেরে ফেল। ।
আমি লাইনে আছি। ।
মেরে ফেলে আমাকে জানাও!!”
মেরে ফেলার পর!!
চাকরঃ “সাহেব, লাশ
২টা কি করবো??” জলিল
সাহেবঃ “সুইমিং পুলে ফেলে দাও!!”
চাকরঃ “মানে?? সুইমিং পুল
পাব কই??”
জলিল সাহেবঃ “কি?? বাসায়
সুইমিং পুল নেই??” চাকরঃ “না!!”
জলিল
সাহেবঃ “এটা ৮১১৭৬৯৯৯৩৫
নাম্বার না??”
চাকরঃ “না!!”
জলিল সাহেবঃ “সরি, রং নাম্বার!!
16.
হাবলু নতুন টেলিভিশন কিনেছে।
বাড়ি ফিরেই সে টেলিভিশনটা এক ড্রাম পানির ভেতর ডুবিয়ে দিল। ঘটনা দেখে ছুটে এলেন এক প্রতিবেশী।
প্রতিবেশী: আরে, করছ কী, করছ কী?!
হাবলু: হে হে, আর বলবেন না। নতুন টিভি কিনলাম। দোকানদার বলল, রঙিন টিভি! ভাবলাম, ব্যাটা ঠকিয়ে দিল কি না, তাই পানিতে ডুবিয়ে দেখছিলাম,রং উঠে যায় কি না!
Collected
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।