আমার দেশ আমার গর্ব আমার অহংকার....... শুভেচ্ছা সবাইকে.........
১। .........অটো জুম......
২ । প্রজন্মরে তালা মারতে গিয়া নিজের ল্যাপটপরে তালা মাইরা রাখছে আমাগো জেমসু.....ভাইয়া
৪। চোরের উপর বাটপারি.......
৫। আসলেই সরল প্রশ্ন.........
৬।
টাইম আপগ্রেড
৭। আহারে কি আরাম
৮। যা বলা আছে তা করে দেখুন...
৯। কিউট.........
১০। ফানি হেলমেট......
১১।
এই ঘড়ির বিশেষত্ব কি জানেন??
অ্যালার্ম বাজবে আর ঘড়ি পুরা ঘরময় হাঁটবে রিমোট কন্ট্রোল গাড়ির মত ! যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি তার পিছে পিছে ছুটে টাকে বন্ধ করবেন !!
১২। রজনী কান্তের বড় বইন...
১৩। ডায়াবেটিস.......
১৪। কি অবস্থা.......
১৫। নো স্মোক
১৬।
এই সিস্টেম করলে তো ভালই হতো.......
এইবার হালকা হাসির কৌতুক
১। গুগলের লিঙ্গ
গদা: আচ্ছা পদা, গুগল কী ছেলে নাকী মেয়ে?
পদা: অবশ্যই মেয়ে। একটা লাইনও শেষ করতে দেয় না। শুরু না করতেই আরো কত সব আইডিয়া সাজেস্ট করে বসে।
২।
না-কাটা দিঘি ভরাট
একবার এক প্রকৌশলী বদলি হয়ে নতুন এক এলাকার দায়িত্ব নিলেন। গিয়েই তিনি তাঁর সহকারীকে আগের কয়েক বছরে কী কী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হয়েছে, সে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দিলেন। নির্দেশমতো তদন্ত করে সহকারী তাঁকে যথাসময়ে রিপোর্ট দিলেন।
রিপোর্ট ঘেঁটে প্রকৌশলী দেখলেন, এলাকায় পানির সমস্যা নিরসনে একটি প্রশস্ত দিঘি খনন করার বাজেট দেওয়া হয়েছিল এবং রিপোর্টে উল্লেখ আছে, সেই দিঘিটা যথাসময়ে খনন করা হয়েছে। কিন্তু সমস্যা হলো, অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তিনি রিপোর্টে উল্লিখিত জায়গায় কোনো দিঘি খুঁজে পেলেন না।
তাঁর আর বুঝতে বাকি রইল না, আসলে কী ঘটেছে। তিনিও এর সুযোগ নিয়ে ওপরের মহলে রিপোর্ট করলেন, এই এলাকার মানুষ দিঘি থেকে পানি পান করে বলে এখানে ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি। তাই অচিরেই যেন এই দিঘি ভরাট করে এখানে নলকূপ স্থাপনের বাজেট দেওয়া হয়। যথাসময়ে বাজেট মিলল এবং ‘না-কাটা’ দিঘি ভরাট হয়ে গেল; সেই সঙ্গে ওই প্রকৌশলী ও তাঁর সহযোগীদের পকেটও ভরল।
৩।
গতবারের মতো ঘটনা
শফিক সাহেব বিলেত যাবেন। এয়ারপোর্ট পৌঁছে তিনি কর্তব্যরত কর্মকর্তাকে বললেন, মাফ করবেন। আমি আমেরিকা যাব। আপনারা কি আমার ব্যাগটা লন্ডনে পৌঁছে দিতে পারবেন?
কর্মকর্তা: না, স্যার। সেটা তো আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়।
শফিক সাহেব: যাক, বাঁচা গেল। গতবারের মতো ঘটনা তাহলে ঘটাচ্ছেন না!
৪। সেই জুয়েলারির দোকানের ঠিক পাশে
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে।
স্ত্রী: (ধমকের স্বরে) কোথায় তুমি?
স্বামী: প্রিয়তমা, তোমার কি সেই জুয়েলারির দোকানটার কথা মনে আছে, যে দোকানের একটা গয়নার সেট তুমি পছন্দ করেছিলে এবং বলছিলে, ‘ইশ্! যদি এটা কিনতে পারতাম?’
স্ত্রী: (গদগদ স্বরে) হ্যাঁ প্রিয়তম, মনে আছে!
স্বামী: আমি সেই জুয়েলারির দোকানের ঠিক পাশের দোকানে বসে চা খাচ্ছি।
৫।
জিপ ফাইলে কমপ্রেস করে.......
অনলাইনে পরিচিত হয়ে পরস্পরকে নিজেদের ছবি পাঠানোর পর দেখা করার সিদ্ধান্ত নিল এক ছেলে আর এক মেয়ে। দেখা হওয়ার পর মেয়েটিকে বলল ছেলেটি, ‘ছবিতে কিন্তু তোমাকে অনেক ছোটখাটো মনে হয়েছিল। ’
মেয়েটি বলল, ‘তা তো হতেই পারে। কারণ তোমাকে ছবি পাঠিয়েছিলাম জিপ ফাইলে কমপ্রেস করে। ’
৬।
মেয়েদের অপারেটিং সিস্টেম......
মেয়েদের জন্য তৈরি করা অপারেটিং সিস্টেম প্রশ্নের উত্তরের অপশন হিসেবে মনিটরের পর্দায় দেখায়: ‘হ্যাঁ-ও নয়, না-ও নয়’, ‘হ্যাঁ, আবার না-ও’, ‘না! না! না!’ এবং ‘কখনো না’।
৭।
রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে
" এই তোমাকে কোথায় যেন দেখছি মনে হচ্ছে!!"
ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই না আপনে আমার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন!! আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ তো কমেন্ট ও দিসেন " big grin
৮। .করিম মিয়ার মুলার ক্ষেত। পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে।
তাই সে গেল কৃষিবিশেষজ্ঞের কাছে।
করিমমিয়াঃ ডাক্তারসাব, আমার মুলার ক্ষেততো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কি করি?
কৃষিবিশেষজ্ঞঃ আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন।
করিমমিয়াঃ আহা! কি পরামর্শ? নুন ছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেলছে আর নুন দিলেতো কথাই নেই!!
৯।
মেয়েঃপ্রতি ২ মিনিট পর পর তুমি ফেসবুক স্ট্যাটাস এ আমার নাম লিখ কেন??
ছেলেঃফেসবুক খালি জিজ্ঞেস করে "what's on my mind?"
আর সত্যি হচ্ছে এটা সব সময় তুমি!! ♥
১০। রং নম্বর ছিল
বাবা বলছেন মেয়েকে, ‘কিরে, তুই তো ফোনে কথা বলা শুরু করলে দুই ঘণ্টার আগে ছাড়িস না! আজ মাত্র আধা ঘণ্টায়ই শেষ করলি। এটা কীভাবে সম্ভব?
মেয়ে: রং নম্বর ছিল বাবা!
এ্যানিমেশন বেশী দিলাম না
১। কি সুন্দর প্র্যাকটিস
২। কি ভয়ংকর খেলা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।