I realized it doesn't really matter whether I exist or not. সাধে মিরপুর থেকে জার্নি করে বুড়িগঙ্গার পাড়ে যাইনি। বুড়িগঙ্গার পাড়ে বেড়াতে যাওয়ার কী আছে! তবে ছবিগুলো তোলার দিন যেখানে ছিলাম, সেখান থেকে এই নদীর দূরত্ব ছিল মাত্র দশ মিনিটের হাঁটার পথ। বিকেলে হাঁটতে বের হওয়ার সময় তাই এক হাতে মোবাইলের পাশাপাশি অন্য হাতে শখের ডিজিটাল ক্যামেরাটাও স্থান করে নিল।
প্রথম শুনে বেশ অবাক হয়েছিলাম। বুড়িগঙ্গার পাড়ে বেড়াতে যাওয়া? আমি তো শুনেছি ওখানে গন্ধের জন্য টেকা দায়।
অন্তত এমন কথাই প্রচলিত আছে। আসলে কিন্তু ততোটা নয়। প্রায় সমবয়সী বেশ কিছু নতুন আত্মীয়ের সাথে বুড়িগঙ্গার পাড়ে পৌঁছার পর জোরে শ্বাস টেনে 'আকাঙ্ক্ষিত দুর্গন্ধ' পাওয়ার চেষ্টা করলাম। কিন্তু তেমন কিছু পেলাম না।
সূত্রাপুর থেকে হেঁটে এসেছিলাম বুড়িগঙ্গার তীরে।
ঐ এলাকায় কাঠের দোকান রয়েছে অনেকগুলো। এছাড়াও সন্ধ্যার আগমূহুর্ত বলে ব্যস্ততাও ছিল চোখে পড়ার মতো। কেবল স্থলেই নয়, জলেও ব্যস্ততা চোখে পড়ছিল। প্রথমে ছবি তুলতে গিয়ে দেখলাম ফোকাস করলেই সূর্য বরাবর ভার্টিক্যালি একটা বেগুনী রশ্মি দেখা যাচ্ছে। ছোট ক্যামেরার যত অসুবিধা! ভাবলাম ছবি তুললেও এটা থেকে যাবে।
তাই ছবি আর তুললাম না।
কিন্তু কিছুক্ষণ পরের দারুণ দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করার লোভ সামলাতে পারলাম না। তুলে ফেললাম কিছু ছবি। আর সেগুলো থেকে আমার যেই ছবিগুলো বেশি ভালো লেগেছে সেগুলো নিয়েই ফেসবুক অ্যালবাম , ফ্লিকআর সেট এবং এই ব্লগ পোস্ট।
ছবিগুলো এডিট করা হয়েছে কেবল কার্ভ ও লেভেল অ্যাডজাস্ট করার জন্য।
এছাড়া আর তেমন কোনো এডিট করা হয়নি।
চলুন তবে ছবিগুলো দেখা যাক।
============================================
১
২
৩
৪
৫
৬
৭
৮
৯
১০
১১
১২
১৩
১৪
১৫
ফেসবুকে নরমাল রেজুলেশনে আপলোড করায় ছবির কোয়ালিটি কিছুটা কমে গিয়ে থাকতে পারে। ফ্লিকআর থেকে এমবেড করা যেত কিন্তু অনেক সময় লাগে বিধায় করলাম না। চাইলে ফেসবুক ও ফ্লিকআর দু'টোতেই দেখে আসতে পারেন (লিংক উপরে রয়েছে)।
উপরের ছবিগুলো ছাড়াও ফটোগ্রাফি, ক্যামেরা সেটিংস, কম্পোজিশন ইত্যাদি সংক্রান্ত যে কোনো পরামর্শের অপেক্ষায় থাকলাম। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।