এই স্কুলের ৮০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৭৯ জিপিএ-৫ পেয়েছে।
কারিগরিতে পাসের হার ৮১ দশমিক ১৩। যাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা চার হাজার ১৭২ জন।
নিবন্ধিত শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিয়মিত পরীক্ষার্থীর শতকরা হার, শতকরা পাসের হার, মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার, পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও প্রতিষ্ঠানের গড় জিপিএ- এই পাঁচটি সূচক মূল্যায়ন করে সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা করা হয়েছে।
৮৯ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চট্টগ্রামের এ কে খান ইউসেপ টেকনিক্যাল স্কুল, এ স্কুলের ৬১ পরীক্ষার্থীর ৫৯ উত্তীর্ণ হয়েছে।
জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৮ জন।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে রাজশাহীর ইউসেফ টেকনিক্যাল স্কুল। তাদের পয়েন্ট ৮৫ দশমিক ৪৬। এখান থেকে ৬০ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৫৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে, যাদের ৫০ পেয়েছে জিপিএ-৫।
এ ছাড়া চতুর্থ স্থানে রয়েছে খুলনার ইউসেপ মহসিন টেকনিক্যাল স্কুল, পঞ্চম নারায়ণঞ্জের কালাগাছি ইউনিয়ন হাই স্কুল, ষষ্ঠ ডেমরার বাইয়ানী হাই স্কুল, সপ্তম টাঙ্গাইলের সুতি ভি এম পাইলট হাই স্কুল, অষ্টম সভারের সোসাইটি অব সোসাল রিফর্ম হাই স্কুল, নবম খুলশি চট্টগ্রামের টেকনিকাল ট্রেনিং সেন্টার এবং দশম শরীয়তপুরের ইডিলপুর পাইলট হাই স্কুল।
এছাড়া ১১তম থেকে ২০ এর মধ্যে পর্যায়ক্রমে রয়েছে নড়াইলের লোহাগারা পাইলট হাই স্কুল, নারায়ণগঞ্জের মিজমিজি পাসিমপারা হাই স্কুল, মিজমিজি পাইনাদি রিকমট আলী হাই স্কুল, টাঙ্গাইলের মধুপুরের মুসুদ্দি আফাস উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়, জামালপুরের ঝাউলা গোপালপুর এমএল হাই স্কুল, পন্চগড়ের বোদা পাইলট গার্লস হাই স্কুল, টাঙ্গাইলের বেলায়েত হোসাইন বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলহাজারা মাল্টিল্যাটারাল হাই স্কুল, টঙ্গীর কাদেরিয়া টেক্সটাইল মিল আইডিয়াল হাই স্কুল এবং নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের মাল্টিল্যাটারাল হাই স্কুল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।