বর্তমান সময়ে সকলেই কমবেশী আউটসোর্সিং শব্দটির সঙ্গে পরিচিত। আউটসোর্সিং বলতে ইন্টারনেট-এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জনকে বুঝানো হয়। আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে যারা অর্থ উপার্জন করে তাদের Freelancer বলে। আউটসোর্সিং-এ বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। বাংলাদেশে আউটসোর্সিং-এর প্রচলন বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে অনেক মানুষ-এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করার চেষ্টা করছে।
এদের মধ্যে অভিজ্ঞ লোক ব্যতীত অধিকাংশ লোকই প্রতারনার শিকার হচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রতারনার শিকার হবার কারন আউটসোর্সিং সম্পর্কে জ্ঞানের অভাব এবং ভুয়া ওয়েবসাইট যেগুলো কাজ করিয়ে ঠিকমতো টাকা দেয় না। এছাড়া বাংলাদেশে PayPal না থাকায় এবং AlertPay-এর অধিক চার্জের কারনে অনেকেই তাদের কাজের আয় ঠিকভাবে পায়না। এতে করে তাদের মুল্যবান সময় নষ্ট হয়। মানুষকে এ সকল ভোগান্তি, প্রতারনা, সময় অপচয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে এবং সহজ উপায়ে আউটসোর্সিং-এর মাধ্যমে যেন সবাই অর্থ উপার্জন করতে পারেন সেজন্য বাংলাদেশে একটি আউটসোর্সিং কোম্পানী কাজ করছে।
এ কোম্পানীটির আউটসোর্সিং-এর কাজ খুবই সহজ। যেকোন বয়সের মানুষ এটি করতে পারে। কোম্পানীটির বাংলাদেশে নিজস্ব অফিস রয়েছে এবং কোম্পানীটির এম.ডি. এবং সি.ই.ও. একজন বাংলাদেশী। কোম্পানীটি মে মাস থেকে freelancer নিবন্ধন শুরু করেছে। এ কোম্পানীতে আউটসোর্সিং-এর কাজ করে একজন freelancer প্রতি মাসে ২১০০-৪২০০০+ এবং অন্যান্য সুবিধার দ্বারা কয়েক লক্ষ টাকাও আয় করতে পারে।
কোম্পানীটি তাদের freelancer-দের ঠিকমত payment করে এবং payment নিয়ে কোনরূপ ঝামেলার সম্মুখীন হতে হয় না। আমিও এ কোম্পানীর একজন freelancer হিসেবে কাজ করছি এবং এখান থেকে আমি বর্তমানে ভাল টাকা আয় করছি। এ কোম্পানীটির freelancer হিসেবে নিবন্ধন এবং কোম্পানী সম্পর্কে আরও জানতে মেইল করুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।